এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: হোয়াইট হাউসের বিরুদ্ধে চরিত্র হননের অভিযোগ আনলেন এফবিআই-এর প্রাক্তন অধিকর্তা জেমস কমি। খোদ এফবিআই সম্পর্কে মিথ্যা রটনায় মদত দিয়েছে প্রশাসন।
গত ৯ মে ক্ষমতা থেকে অপসারিত হন জেমস কমি। বৃহস্পতিবার হোয়াইটহাউসের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে প্রাক্তন নিরাপত্তা উপদেষ্টা সম্পর্কে তদন্ত চালু করতে নারাজ হওয়ার ফলেই তিনি কোপে পড়েছেন কি না, সেই সম্পর্কে মন্তব্য করতে চাননি প্রাক্তন এফবিআই প্রধান। মার্কিন সেনেটের বিশেষ প্যানেলের সামনে শুনানিতে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর পদ খোয়ানোর পিছনে ট্রাম্প প্রশাসনের পেশ করা রকমারি যুক্তি শুনে তিনি হতভম্ব।
এদিন তিনি জানান, 'যদিও এফবিআই অধিকর্তাকে বরখাস্ত করার জন্য সংবিধান অনুযায়ী কোনও কারণ দর্শানোর প্রয়োজন হয় না, তবু আমার এবং তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ এফবিআই-এর চরিত্র হননের চেষ্টা করেছে প্রশাসন। অভিযোগে বলা হয়েছে, এফবিআই শৃঙ্খলাবিহীন এবং নুেতার প্রতি বাহিনীর বিশ্বাসভঙ্গ হয়েছে। এই অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা এবং এফবিআই বাহিনী ও আমেরিকাবাসী এই সমস্ত শুনতে হয়েছে।'
প্রসঙ্গত, বরখাস্ত হওয়ার সময় ২০১৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের অভিযোগের তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন কমি। সেনেটে শুনানির আগের দিন লিখিত বয়ানে কমি জানিয়েছেন, মূল তদন্তের অংশ হিসেবে প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ফ্লিনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে বন্ধ করার নির্দেশ দেন ট্রাম্প।
আইন বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মার্কিন কংগ্রেসে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব পেশ হলে কমির বয়ান গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
গত ৯ মে ক্ষমতা থেকে অপসারিত হন জেমস কমি। বৃহস্পতিবার হোয়াইটহাউসের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে প্রাক্তন নিরাপত্তা উপদেষ্টা সম্পর্কে তদন্ত চালু করতে নারাজ হওয়ার ফলেই তিনি কোপে পড়েছেন কি না, সেই সম্পর্কে মন্তব্য করতে চাননি প্রাক্তন এফবিআই প্রধান। মার্কিন সেনেটের বিশেষ প্যানেলের সামনে শুনানিতে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর পদ খোয়ানোর পিছনে ট্রাম্প প্রশাসনের পেশ করা রকমারি যুক্তি শুনে তিনি হতভম্ব।
এদিন তিনি জানান, 'যদিও এফবিআই অধিকর্তাকে বরখাস্ত করার জন্য সংবিধান অনুযায়ী কোনও কারণ দর্শানোর প্রয়োজন হয় না, তবু আমার এবং তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ এফবিআই-এর চরিত্র হননের চেষ্টা করেছে প্রশাসন। অভিযোগে বলা হয়েছে, এফবিআই শৃঙ্খলাবিহীন এবং নুেতার প্রতি বাহিনীর বিশ্বাসভঙ্গ হয়েছে। এই অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা এবং এফবিআই বাহিনী ও আমেরিকাবাসী এই সমস্ত শুনতে হয়েছে।'
প্রসঙ্গত, বরখাস্ত হওয়ার সময় ২০১৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের অভিযোগের তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন কমি। সেনেটে শুনানির আগের দিন লিখিত বয়ানে কমি জানিয়েছেন, মূল তদন্তের অংশ হিসেবে প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ফ্লিনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে বন্ধ করার নির্দেশ দেন ট্রাম্প।
আইন বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মার্কিন কংগ্রেসে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব পেশ হলে কমির বয়ান গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।