এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: যে ভাবে পরিস্থিতি এগোচ্ছে তাতে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে আমেরিকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়ে যেতে পারে ৫ লাখের গন্ডি। অন্যদিকে নাগরিকরা যদি নিয়ম মেনে মাস্ক পরেন তাহলে কোভিড-১৯-এর করাল গ্রাস থেকে বাঁচানো যেতে পারে ১ লাখ ৩০ হাজার প্রাণ। এই তথ্য উঠে এসেছে একটি সাম্প্রতিক সমীক্ষায়।
ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের (University of Washington) ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের (Institute for Health Metrics and Evaluation) গবেষকদের মতে, এখনও পর্যন্ত যেহেতু কোভিড-১৯-র সেরকম কোনও চিকিত্সা আবিষ্কৃত হয়নি এবং ভ্যাকসিনও আসেনি, তাই গোটা শীতকালে জনস্বাস্থ্যের জন্যে এক কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে চলেছে করোনা সংক্রমণ। ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের গবেষক দলের অন্যতম প্রধান ডিরেক্টর ক্রিস মারে জানিয়েছেন, ‘আমরা এক ভয়ংকর সংক্রমণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি শীতকালে।’ তিনি এও জানান, যে হারে প্রতিদিন মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাতে কোনওভাবেই দাবি করা যায় না, করোনার বিদায় বেলা এসে গিয়েছে বলে।
কী বলে হয়েছে সমীক্ষায়
IHME-র সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ক্যালিফর্নিয়া, টেক্সাস এবং ফ্লরিডার বড় সংখ্যক জনসংখ্যার মধ্যে করোনা সংক্রমণ এবং মৃত্যু দেখা যাবে। বাড়বে হাসপাতালে বেডের চাহিদা। সংবাদসংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে ক্রিস মারে বলেন, ‘ডিসেম্বরের শেষের দিকে এবং জানুয়ারি মাসে অবস্থা আরও সংকটজনক আকার ধারণ করবে। বাড়বে প্রতিদিন মৃতের সংখ্যা, সংক্রমণও ছড়িয়ে পড়বে বিভিন্ন রাজ্যে।’
রয়টার্সের রিপোর্ট অনুযায়ী এই প্রথম IHME করোনায় মৃত্যুর আশঙ্কা ১ ফেব্রুয়ারির পরেও আছে বলে জানিয়েছে। ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমেরিকায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হবে ৩ লাখ ৮৬ হাজার মানুষের। মারের বক্তব্য, এই কঠিন পরিস্থিতিতে থেকে বাঁচার একটাই মাত্র উপায় রয়েছে আমেরিকার কাছে... প্রত্যেক নাগরিককে নিয়ম মেনে মাস্ক পরে থাকতে হবে। একই সঙ্গে ফের চালু করতে হবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিধিও।
আরও পড়ুন: 'ভারতের বাতাস নোংরা', আবহাওয়ার পরিবর্তন নিয়ে পিঠ বাঁচাতে আক্রমণ ট্রাম্পের
হারলে দেশ ছাড়ার আশঙ্কায় ট্রাম্প
বিডেন জিতলে মাস ঘুরলেই ক্ষমতা দখল করবেন কমিউনিস্ট কমলা! বিস্ফোরক দাবি ট্রাম্পের...
বর্তমানে আমেরিকায় মাস্ক পরার নিয়ম একেক জায়গায় একেক রকম। নিউ ইয়র্কে যেমন কড়া নিয়ম রয়েছে মাস্ক পরা নিয়ে, অন্য বেশ কিছু রাজ্যে এই নিয়ে কোনও মাথা ব্যাথাই নেই। নিয়ম একেবারেই শিথিল করে দেওয়া হয়েছে।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের (University of Washington) ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের (Institute for Health Metrics and Evaluation) গবেষকদের মতে, এখনও পর্যন্ত যেহেতু কোভিড-১৯-র সেরকম কোনও চিকিত্সা আবিষ্কৃত হয়নি এবং ভ্যাকসিনও আসেনি, তাই গোটা শীতকালে জনস্বাস্থ্যের জন্যে এক কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে চলেছে করোনা সংক্রমণ। ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের গবেষক দলের অন্যতম প্রধান ডিরেক্টর ক্রিস মারে জানিয়েছেন, ‘আমরা এক ভয়ংকর সংক্রমণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি শীতকালে।’ তিনি এও জানান, যে হারে প্রতিদিন মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাতে কোনওভাবেই দাবি করা যায় না, করোনার বিদায় বেলা এসে গিয়েছে বলে।
কী বলে হয়েছে সমীক্ষায়
IHME-র সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ক্যালিফর্নিয়া, টেক্সাস এবং ফ্লরিডার বড় সংখ্যক জনসংখ্যার মধ্যে করোনা সংক্রমণ এবং মৃত্যু দেখা যাবে। বাড়বে হাসপাতালে বেডের চাহিদা। সংবাদসংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে ক্রিস মারে বলেন, ‘ডিসেম্বরের শেষের দিকে এবং জানুয়ারি মাসে অবস্থা আরও সংকটজনক আকার ধারণ করবে। বাড়বে প্রতিদিন মৃতের সংখ্যা, সংক্রমণও ছড়িয়ে পড়বে বিভিন্ন রাজ্যে।’
রয়টার্সের রিপোর্ট অনুযায়ী এই প্রথম IHME করোনায় মৃত্যুর আশঙ্কা ১ ফেব্রুয়ারির পরেও আছে বলে জানিয়েছে। ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমেরিকায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হবে ৩ লাখ ৮৬ হাজার মানুষের। মারের বক্তব্য, এই কঠিন পরিস্থিতিতে থেকে বাঁচার একটাই মাত্র উপায় রয়েছে আমেরিকার কাছে... প্রত্যেক নাগরিককে নিয়ম মেনে মাস্ক পরে থাকতে হবে। একই সঙ্গে ফের চালু করতে হবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিধিও।
আরও পড়ুন: 'ভারতের বাতাস নোংরা', আবহাওয়ার পরিবর্তন নিয়ে পিঠ বাঁচাতে আক্রমণ ট্রাম্পের
হারলে দেশ ছাড়ার আশঙ্কায় ট্রাম্প
বিডেন জিতলে মাস ঘুরলেই ক্ষমতা দখল করবেন কমিউনিস্ট কমলা! বিস্ফোরক দাবি ট্রাম্পের...
বর্তমানে আমেরিকায় মাস্ক পরার নিয়ম একেক জায়গায় একেক রকম। নিউ ইয়র্কে যেমন কড়া নিয়ম রয়েছে মাস্ক পরা নিয়ে, অন্য বেশ কিছু রাজ্যে এই নিয়ে কোনও মাথা ব্যাথাই নেই। নিয়ম একেবারেই শিথিল করে দেওয়া হয়েছে।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।