আমিনুল হক ভূইয়া, ঢাকা
ভরা বর্ষায় ফুঁসে ওঠা ধরলার হাত থেকে জীবন বাঁচাতে ভারতের দুই গ্রামের আটশোর বেশি বানভাসি মানুষ এখন আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। লালমনিরহাট জেলার মোগলহাট ও দুর্গাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে মাথা গুঁজেছেন এই বন্যার্তরা।
পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে ধরে কয়েক'টি পরিবার বাংলাদেশিদের বাড়িতে আশ্রয় পেলেও, অধিকাংশই রয়েছেন রাস্তার উপর, খোলা আকাশের নীচে। কেউ কেউ আবার কারও বাড়ির দাওয়ায় আস্থানা গেড়েছেন। খোলা মাঠেও গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে রয়েছে কয়েকটি পরিবার। গত শনিবার থেকেই বন্যাদুর্গত এই ভারতীয়রা রয়েছেন লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ও আদিতমারী উপজেলার দুর্গাপুরের একাধিক গ্রামে। বানের জল নেমে গেলে, তাঁরা ফিরবেন ঘরে।
বিজিবি সূত্রে খবর, লালমনির হাটে আসা এই ভারতীয় পরিবারগুলোর বাস জারি ধরলার চরে। সোমবার বিজিবির একটি দল সরেজমিনে দেখেও আসে।
ভারতীয় নাগরিক বসিরউদ্দিন (৭৫) জানিয়েছেন, বানের জলে তাঁরা ভারতের জারি ধরলা চর থেকে জীবন নিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন। তাঁর মতো অনেকই পরিবার নিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন। ভেলায় ভাসতে ভাসতেই তাঁরা পৌঁছেছেন বাংলাদেশ সীমান্তের মোগলহাট ও দুর্গাপুরের গ্রামগুলিতে। বিজিবির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বসিরউদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীরা ঢুকতে বাধা দিলে, বন্যার জলে পরিবার নিয়ে তাঁদের ডুবেই মরতে হত।
লালমনিরহাট উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, লালমনিরহাট-১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ডিরেক্টর গোলাম মোর্শেদকে অনুরোধ করার পর মানবিক দিক বিবেচনা করে বানভাসি ভারতীয়দের প্রবেশের অনুমতি দেন তিনি। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেই এই ভারতীয়রা দেশে ফিরে যাবেন।
ভরা বর্ষায় ফুঁসে ওঠা ধরলার হাত থেকে জীবন বাঁচাতে ভারতের দুই গ্রামের আটশোর বেশি বানভাসি মানুষ এখন আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। লালমনিরহাট জেলার মোগলহাট ও দুর্গাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে মাথা গুঁজেছেন এই বন্যার্তরা।
পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে ধরে কয়েক'টি পরিবার বাংলাদেশিদের বাড়িতে আশ্রয় পেলেও, অধিকাংশই রয়েছেন রাস্তার উপর, খোলা আকাশের নীচে। কেউ কেউ আবার কারও বাড়ির দাওয়ায় আস্থানা গেড়েছেন। খোলা মাঠেও গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে রয়েছে কয়েকটি পরিবার। গত শনিবার থেকেই বন্যাদুর্গত এই ভারতীয়রা রয়েছেন লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ও আদিতমারী উপজেলার দুর্গাপুরের একাধিক গ্রামে। বানের জল নেমে গেলে, তাঁরা ফিরবেন ঘরে।
বিজিবি সূত্রে খবর, লালমনির হাটে আসা এই ভারতীয় পরিবারগুলোর বাস জারি ধরলার চরে। সোমবার বিজিবির একটি দল সরেজমিনে দেখেও আসে।
ভারতীয় নাগরিক বসিরউদ্দিন (৭৫) জানিয়েছেন, বানের জলে তাঁরা ভারতের জারি ধরলা চর থেকে জীবন নিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন। তাঁর মতো অনেকই পরিবার নিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন। ভেলায় ভাসতে ভাসতেই তাঁরা পৌঁছেছেন বাংলাদেশ সীমান্তের মোগলহাট ও দুর্গাপুরের গ্রামগুলিতে। বিজিবির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বসিরউদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীরা ঢুকতে বাধা দিলে, বন্যার জলে পরিবার নিয়ে তাঁদের ডুবেই মরতে হত।
লালমনিরহাট উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, লালমনিরহাট-১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ডিরেক্টর গোলাম মোর্শেদকে অনুরোধ করার পর মানবিক দিক বিবেচনা করে বানভাসি ভারতীয়দের প্রবেশের অনুমতি দেন তিনি। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেই এই ভারতীয়রা দেশে ফিরে যাবেন।