এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দু'দশক পর আফগানিস্তান থেকে বিদায় নিয়েছে মার্কিন সেনা। বর্তমানে দেশ তালিবানের দখলে। আর তাই এবার দ্রুতগতিতে সরকার গঠনের কাজ শুরু করেছেন তালিবানের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। যদিও পদ নিয়ে ইতিমধ্যেই তালিবদের মধ্যে খেয়োখেয়ি শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে খুব শীঘ্রই অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হবে বলে জানিয়েছেন নেতারা। তালিবানি সরকার যে ইসলাম কেন্দ্রিক হবে আগেই জানিয়ে দিয়েছিল কট্টরপন্থী সংগঠন। এবার গোষ্ঠীর কালচারাল কমিশনের সদস্য আনামোল্লা সামংঘানি জানিয়েছেন, তালিবান চিফ হাইবাতুল্লাহ আখুনজাদাই সরকারকেও নেতৃত্ব দেবেন। তাঁর কথায়, ‘নয়া সরকার গঠন নিয়ে চূড়ান্ত পর্বের চলছে। আমরা তৈরি হয়েই গিয়েছি। কথা দিতে পারি, আমরা যে ইসলামিক সরকার গড়ব, তা মডেল হয়ে থাকবে। সরকারি ক্ষেত্রেও আখুনজাদাই যে আমাদের নেতা হবেন তা বলাবাহুল্য’। উল্লেখ্য, বেশ ধুমধামের সঙ্গেই কোমর বাঁধতে শুরু করেছে তালিবানের সদস্যরা। শোনা যাচ্ছে, শুধু প্রেসিডেন্ট নয়। প্রধানমন্ত্রী পদও রাখা হবে তালিবানের সরকারে। এ প্রসঙ্গে রাজনীতিক বিশ্লেষক মহম্মদ হাসান হাকার টোলো নিউজকে জানান, ‘আফগানিস্তানের নয়া সরকারের নামের ক্ষেত্রে রিপাবলিক বা এমিরেটস কোনওটাই ব্যবহার করা উচিত নয়। বরং ইসলামিক সরকারের মতোই কোনও টার্ম ব্যবহার করাটাই ভালো। হাইবাতুল্লাহকে প্রেসিডেন্ট করার সিদ্ধান্তও ঠিক হবে না। তিনি দলের সুপ্রিম লিডার। তাঁর উচিত মাথার উপরে থেকে সবটা নজরে রাখা। তাঁর অধীনস্থ প্রধানমন্ত্রী সরকার সামলানোর কাজ করুক’।
আফগানিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জেলা এবং প্রদেশের গভর্নর, পুলিশ চিফ এবং পুলিশ কমান্ডারের নাম ঘোষণা করেছে তালিবান। গোষ্ঠীর আরও এক সদস্য আব্দুল হানান হাক্কানির কথায়, ‘ইতিমধ্যেই ইসলামিক এমিরেট সরকার সক্রিয়। প্রত্যেক প্রদেশের দায়িত্ব নিয়েছেন নতুন গভর্নররা। তাঁরা কাজও শুরু করে দিয়েছেন। সাধারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য পুলিশ প্রধানরাও’।
যদিও তালিবানের শীর্ষস্থানীয় নেতারা এখনও জরুরি। কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত বলেই জানা গিয়েছে। সরকারের পোশাকি নাম এখনও পর্যন্ত ঠিক হয়নি বলেই খবর। যদিও সে ক্ষেত্রে আফগানিস্তান আমিরশাহী নামটি ব্যবহৃত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এদিকে আফগানিস্তানের পতাকা কিংবা জাতীয় সঙ্গীত বদল হবে কিনা, সে সম্পর্কেও কোনও ধারণা দেয়নি তালিবান।
তবে তালিবানের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ ওমরের পুত্র ইয়াকুবের সঙ্গে সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট মোল্লা আব্দুল বরাদর ঘানির মতান্তর সৃষ্টি হয়েছে। যার জেরে সরকার গঠনের কাজ পিছোচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, হাইবাতুল্লাহও অসুস্থ। তিনি কান্দাহার থেকে কাবুল এলে তবেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হবে।
আফগানিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জেলা এবং প্রদেশের গভর্নর, পুলিশ চিফ এবং পুলিশ কমান্ডারের নাম ঘোষণা করেছে তালিবান। গোষ্ঠীর আরও এক সদস্য আব্দুল হানান হাক্কানির কথায়, ‘ইতিমধ্যেই ইসলামিক এমিরেট সরকার সক্রিয়। প্রত্যেক প্রদেশের দায়িত্ব নিয়েছেন নতুন গভর্নররা। তাঁরা কাজও শুরু করে দিয়েছেন। সাধারণ মানুষকে সাহায্য করার জন্য পুলিশ প্রধানরাও’।
যদিও তালিবানের শীর্ষস্থানীয় নেতারা এখনও জরুরি। কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত বলেই জানা গিয়েছে। সরকারের পোশাকি নাম এখনও পর্যন্ত ঠিক হয়নি বলেই খবর। যদিও সে ক্ষেত্রে আফগানিস্তান আমিরশাহী নামটি ব্যবহৃত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এদিকে আফগানিস্তানের পতাকা কিংবা জাতীয় সঙ্গীত বদল হবে কিনা, সে সম্পর্কেও কোনও ধারণা দেয়নি তালিবান।
তবে তালিবানের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ ওমরের পুত্র ইয়াকুবের সঙ্গে সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট মোল্লা আব্দুল বরাদর ঘানির মতান্তর সৃষ্টি হয়েছে। যার জেরে সরকার গঠনের কাজ পিছোচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, হাইবাতুল্লাহও অসুস্থ। তিনি কান্দাহার থেকে কাবুল এলে তবেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হবে।