কাবুল: ও দিকে রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে তালিব-সরকারের জন্য স্বীকৃতি আদায়ে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। আর এ দিকে ঠিক তখনই আরও এক বার নখদন্ত বেরিয়ে গেল তালিবানের। হেরাটে ফের 'অপরাধী'র গুলিতে ঝাঁঝরা দেহ ক্রেনে ঝোলাতে শুরু করে দিল জঙ্গিরা। একটা নয়, স্থানীয়দের দাবি, শনিবার এমন অন্তত চারটে দেহ শহরের বিভিন্ন প্রান্তে ঝুলিয়েছে তালিবান। কী অপরাধ এদের- ক্রেনে ঝোলানোর আগে জঙ্গিরা তা রীতিমতো মাইকিং করে ঘোষণা করেছে বলেও জানান স্থানীয়েরা। রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে ইমরানের সওয়াল, আফগান নাগরিকদের স্বার্থেই তালিব-সরকারকে স্থিতিশীল এবং শক্তিশালী করা প্রয়োজন। কিন্তু তালিবান আদৌ সে সবের ধার ধারে কী- ক্রেন থেকে ঝুলন্ত ক্ষতবিক্ষত লাশ প্রশ্নটা তুলেই দিল। হেরাটের এক জায়গায় যেখানে একটি দেহ ক্রেনে ঝোলানো হয়েছে, তার ঠিক পাশেই দোকান আহমেদ সিদ্দিকির। তাঁর কথায়, 'চারটে দেহ এনেছিল। একটা টাঙিয়ে বাকিগুলো নিয়ে চলে গেল। শহরের অন্য কোনও প্রান্তে ঝোলাবে বোধ হয়।' স্থানীয় সূত্রের খবর, অপহরণের অভিযোগে এই চার জনকে প্রথমে গুলি করে মারে তালিবান।
ফের যে নব্বইয়ের দশকের সেই অন্ধকার তালিব-যুগ ফিরছে, তার ইঙ্গিত অবশ্য জঙ্গিরাই দিয়ে রেখেছে। নারী কল্যাণ মন্ত্রক তুলে দিয়ে 'নীতি প্রতিষ্ঠা এবং অপরাধ দমন মন্ত্রক' ফিরিয়েছে তারা। সাফ জানিয়ে দিয়েছে তালিবান- ছোটখাটো অপরাধের শাস্তি হিসেবে হাত-পা কাটা হবে। তবে এবার যেহেতু তারা অনেক 'মডারেট', তাই সবটা নাকি আর জনসমক্ষে হবে না।
ফের যে নব্বইয়ের দশকের সেই অন্ধকার তালিব-যুগ ফিরছে, তার ইঙ্গিত অবশ্য জঙ্গিরাই দিয়ে রেখেছে। নারী কল্যাণ মন্ত্রক তুলে দিয়ে 'নীতি প্রতিষ্ঠা এবং অপরাধ দমন মন্ত্রক' ফিরিয়েছে তারা। সাফ জানিয়ে দিয়েছে তালিবান- ছোটখাটো অপরাধের শাস্তি হিসেবে হাত-পা কাটা হবে। তবে এবার যেহেতু তারা অনেক 'মডারেট', তাই সবটা নাকি আর জনসমক্ষে হবে না।