রক্ষণশীল ব্রিটেনে নতুন ইতিহাস। আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঋষি সুনককে (Rishi Sunak) দায়িত্ব দিলেন ব্রিটেনের রাজা চার্লস (King Charles) । অশ্বেতাঙ্গ, হিন্দু প্রধানমন্ত্রী পেল ব্রিটেন। পঁচাত্তর বছর আগে যে ভারতে কে শাসন করত ব্রিটিশরা সেই দেশেরই এক বংশদ্ভূতর হাতে এবার ব্রিটিশ প্রশাসনের দায়িত্ব। মঙ্গলবার বাকিংহাম প্যালেসে গিয়ে ব্রিটেনের রাজা চার্লসের সঙ্গে গিয়ে দেখা করেন ঋষি। সেখানেই তাঁকে ব্রিটেনের ৫৭ তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেন চার্লস। ঋষি যে ১০ নম্বর ডাউনিং র্স্ট্রিটের পরবর্তী বাসিন্দা হচ্ছেন স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল সোমবারই। মঙ্গলবারের এই ঘোষণা আদতে আনুষ্ঠানিকতা। দায়িত্ব নিয়েই দেশবাসীর উদ্দেশে বার্তা ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রীর। তাঁর ঘোষণা, দায়িত্ব নিতে তিনি ভয় পান না। মানুষের প্রয়োজনকে সময় সময়ই রাজনীতির ঊর্ধ্ব রাখবেন তিনি।
ঋষির হাতে ব্রিটেনের দায়িত্ব
গত সপ্তাহে মাত্র প্রধানমন্ত্রী হওয়ার মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন লিজ ট্রাস (Liz Truss)। গত বৃহস্পতিবার পদত্যাগের পর লিজ জানান, মানুষের রায়ের মর্যাদা না রাখতে পেরেই সরে যাচ্ছেন। ব্রিটেনের ইতিহাসে সব থেকে সংক্ষিপ্ত সময়র জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেন লিজই। লিজের সেই ছেড়ে যাওয়া কুর্সিই এবার ঋষি সুনকের দখলে।মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার শেষ বৈঠকের পর রাজা চার্লসের কাছে গিয়ে পদত্যাগ পত্র জমা করেন তিনি। এরপরেই বাকিংহাম প্যালেসে পৌঁছন ঋষি। ব্রিটেনের ২০০ বছরের ইতিহাসে ৪২ বছরের এই ভারতীয় বংশোদ্ভূতই সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী।
ক্ষমতা হস্তান্তরের আনুষ্ঠনিকতা
প্রধানমন্ত্রীকে নিয়োগ করা ব্রিটেনের রাজা-বা রানির দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। প্রয়াত রানী এলিজাবেথ এই প্রথারে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই দেখতেন বলে দাবি ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমে। গত মাসে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর স্কটল্যান্ডে গিয়ে রানি এলিজাবেথের সঙ্গে দেখা করেন লিজ ট্রাস। ব্রিটেনে এই প্রথাকে বলা হয় 'কিসিং অন হ্যান্ডস'। বাস্তবে রাজা বা রানির সামনে নতজানু হয়ে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী,করমর্দনও করেন তাঁরা। এর পরেই রাজা নতুন প্রধানমন্ত্রীকে সরকার গড়তে বলেন।
'চাপকে ভয় পাই না'
আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়ে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে সংক্ষিপ্ত ভাষণ ঋষি সুনকের। ব্রিটেনবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, জনগণের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করতে হবে। তবে প্রধানমন্ত্রীর কাজের চাপকে তিনি ভয় পান না। পরিস্থিতি নিয়ে তিনি হতাশও নন। রাজনীতির উপরে দেশের মানুষের প্রয়োজনকে তিনি রাখবেন বলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজের প্রথম ভাষণে ঘোষণা ঋষি সুনকের।
ঋষির হাতে ব্রিটেনের দায়িত্ব
গত সপ্তাহে মাত্র প্রধানমন্ত্রী হওয়ার মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন লিজ ট্রাস (Liz Truss)। গত বৃহস্পতিবার পদত্যাগের পর লিজ জানান, মানুষের রায়ের মর্যাদা না রাখতে পেরেই সরে যাচ্ছেন। ব্রিটেনের ইতিহাসে সব থেকে সংক্ষিপ্ত সময়র জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেন লিজই। লিজের সেই ছেড়ে যাওয়া কুর্সিই এবার ঋষি সুনকের দখলে।মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার শেষ বৈঠকের পর রাজা চার্লসের কাছে গিয়ে পদত্যাগ পত্র জমা করেন তিনি। এরপরেই বাকিংহাম প্যালেসে পৌঁছন ঋষি। ব্রিটেনের ২০০ বছরের ইতিহাসে ৪২ বছরের এই ভারতীয় বংশোদ্ভূতই সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী।
ক্ষমতা হস্তান্তরের আনুষ্ঠনিকতা
প্রধানমন্ত্রীকে নিয়োগ করা ব্রিটেনের রাজা-বা রানির দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। প্রয়াত রানী এলিজাবেথ এই প্রথারে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই দেখতেন বলে দাবি ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমে। গত মাসে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর স্কটল্যান্ডে গিয়ে রানি এলিজাবেথের সঙ্গে দেখা করেন লিজ ট্রাস। ব্রিটেনে এই প্রথাকে বলা হয় 'কিসিং অন হ্যান্ডস'। বাস্তবে রাজা বা রানির সামনে নতজানু হয়ে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী,করমর্দনও করেন তাঁরা। এর পরেই রাজা নতুন প্রধানমন্ত্রীকে সরকার গড়তে বলেন।
'চাপকে ভয় পাই না'
আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়ে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে সংক্ষিপ্ত ভাষণ ঋষি সুনকের। ব্রিটেনবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, জনগণের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করতে হবে। তবে প্রধানমন্ত্রীর কাজের চাপকে তিনি ভয় পান না। পরিস্থিতি নিয়ে তিনি হতাশও নন। রাজনীতির উপরে দেশের মানুষের প্রয়োজনকে তিনি রাখবেন বলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজের প্রথম ভাষণে ঘোষণা ঋষি সুনকের।