ইমরান খানের নির্দেশ তাঁকে শৌচাগারে বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী বিরুদ্ধে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন পাক গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এফআইএ-র প্রাক্তন ডিরেক্টর জেনারেল বসির মেনন। বুধবার পাক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বসির দাবি করেছেন, “কাজের প্রয়োজনেই ইসলামাবাদে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গিয়েছিলাম। সেখানেই ইমরান খানের তৎকালীন প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি আজম খান আচমকাই আমার উপর চড়াও হন।” আজম খানই হাত চেপে ধরে তাঁকে শৌচাগারে নিয়ে গিয়ে বন্ধ করে দিয়েছিলেন বলে দাবি করেন পাক গোয়েন্দা সংস্থার প্রাক্তন শীর্ষকর্তা। ওই সময় ইমরানের তৎকালীন প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি তাঁকে গালিগালাজ করেছিলেন বলেও অভিযোগ করেন বসির খান।
সম্প্রতি এই ঘটনাটি উল্লেখ করে একের পর এক ট্যুইট করেন এক পাক হ্যাকার। সেই ট্যুইটগুলি সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। এর পরই প্রাক্তন পাক গোয়েন্দা কর্তাকে এই নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। বুধবার ওই পাক হ্যাকারের করা ট্যুইটগুলি সত্যি বলে দাবি করেন বসির মেনন। তবে এই ইস্যুতে প্রশ্ন ওঠার পর থেকে ট্যুইটগুলি মুছে দেন ওই পাক হ্যাকার। তবে এই নিয়ে ‘পাকিস্তান তেহেরিক ই ইনসাফ’ বা পিটিআই চেয়ারম্যানকে নিশানা করতে ছাড়েননি বর্তমানে শাসকদল পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ)-র নেতা-নেত্রীরা। গোটা ঘটনাটিকে অস্বীকার করে পালটা জবাব দিয়েছে ইমরানের দল পিটিআই।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের একটি অডিও ক্লিপ ফাঁস হয়। সেই ক্লিপে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারির সঙ্গে শাহবাজের গলায় একজনকে কথা বলতে শোনা গিয়েছে। অডিও টেপ অনুযায়ী, ভারতের থেকে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী আমদানির বিষয়ে দু’জনের মধ্যে কথা হয়। অডিও টেপ ফাঁস হতেই শাহবাজ শরিফ সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে শুরু করেছেন ইমরান খান। অন্যদিকে এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।
গত মাসে ইমরান খানেরও একটি অডিও ক্লিপ ফাঁস হওয়ায় পাকিস্তান জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাঁর সরকার ফেলে দিতে চাইছে — এই খবর বাজারে রটিয়ে দাও।” ইমরানের গলায় ওই অডিও ক্লিপে এই নির্দেশ দিতে শোনা গিয়েছিল। এরপরই ইমরানকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় মিথ্যেবাদী’ এবং ‘প্রতারক’ বলে তোপ দাগেন বর্তমান পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। পাশাপাশি, পাক অর্থনীতি বেহাল অবস্থার জন্য পূর্বসূরীকেই দায়ী করেছেন তিনি।
সম্প্রতি এই ঘটনাটি উল্লেখ করে একের পর এক ট্যুইট করেন এক পাক হ্যাকার। সেই ট্যুইটগুলি সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। এর পরই প্রাক্তন পাক গোয়েন্দা কর্তাকে এই নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। বুধবার ওই পাক হ্যাকারের করা ট্যুইটগুলি সত্যি বলে দাবি করেন বসির মেনন। তবে এই ইস্যুতে প্রশ্ন ওঠার পর থেকে ট্যুইটগুলি মুছে দেন ওই পাক হ্যাকার। তবে এই নিয়ে ‘পাকিস্তান তেহেরিক ই ইনসাফ’ বা পিটিআই চেয়ারম্যানকে নিশানা করতে ছাড়েননি বর্তমানে শাসকদল পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ)-র নেতা-নেত্রীরা। গোটা ঘটনাটিকে অস্বীকার করে পালটা জবাব দিয়েছে ইমরানের দল পিটিআই।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের একটি অডিও ক্লিপ ফাঁস হয়। সেই ক্লিপে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারির সঙ্গে শাহবাজের গলায় একজনকে কথা বলতে শোনা গিয়েছে। অডিও টেপ অনুযায়ী, ভারতের থেকে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী আমদানির বিষয়ে দু’জনের মধ্যে কথা হয়। অডিও টেপ ফাঁস হতেই শাহবাজ শরিফ সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে শুরু করেছেন ইমরান খান। অন্যদিকে এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।
গত মাসে ইমরান খানেরও একটি অডিও ক্লিপ ফাঁস হওয়ায় পাকিস্তান জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাঁর সরকার ফেলে দিতে চাইছে — এই খবর বাজারে রটিয়ে দাও।” ইমরানের গলায় ওই অডিও ক্লিপে এই নির্দেশ দিতে শোনা গিয়েছিল। এরপরই ইমরানকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় মিথ্যেবাদী’ এবং ‘প্রতারক’ বলে তোপ দাগেন বর্তমান পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। পাশাপাশি, পাক অর্থনীতি বেহাল অবস্থার জন্য পূর্বসূরীকেই দায়ী করেছেন তিনি।