''লোকতন্ত্রের ইতিহাসে অনন্য ভারত। কিন্তু গণতন্ত্রের ইতিহাসে কালো দাগ ১৯৭৫-এর জরুরি অবস্থা (1975 Emergency in India)।'' জার্মানির মিউনিখের (Munich) মাটিতে দাঁড়িয়ে প্রবাসী ভারতীয়দের সামনে আবারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Prime Minister Narendra Modi) নিশানায় কংগ্রেস। তুলে আনলেন জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গ।
মিউনিখে প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বক্তব্যই শুরু করেন কংগ্রেসকে নিশানা করে। তিনি বলেন, "আজ ২৬ জুন। ৪৭ বছর আগে আজকের দিনেই ভারতের গণতন্ত্র, যা প্রতিটি ভারতীয়র ডিএনএ-তে রয়েছে, যা দেশের গর্ব, তাকে ধ্বংস করা হয়েছিল। জরুরি অবস্থা হল ভারতের উজ্জ্বল গণতন্ত্রের উপর একটি কালো দাগ।" এখানেই শেষ নয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ''ভারতীয় গণতন্ত্র আমাদের গর্ব। ভারত গণতন্ত্রের মা। আমাদের সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস, পোশাক, ভাষার বিভিন্নতা আমাদের গণতন্ত্রের লক্ষ্যে ঐক্যকে ঐক্যবদ্ধ করে।''
দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গয়ংগচ্ছ মনোভাব ছেড়ে বর্তমান ভারত এখনই করায় বিশ্বাসী। মোদীর মতে, ভারত এখন 'ডিজিটাল ইন্ডিয়া'। তাঁর মতে, ''এদেশে সবথেকে সস্তায় মেলে মোবাইল ডাটা এবং ভারতেই সর্বাধিক ইন্টারনেট-এর ব্যবহার হয়। ডিজিটাল লেনদেনে রেকর্ড গড়েছে ভারত।''
করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে বিশ্বের দরবারে ভারতের অবদান নিয়েও সরব হন মোদী। তিনি বলেন, একটা সময় ছিল যখন লোকে বলত, ''ভারতের প্রতিষেধক তৈরিতে ১০-১৫ বছর লাগাবে। আজ দেশের ৯০ শতাংশ লোকের প্রতিষেধক নেওয়া সম্পূর্ণ। অন্তত ৯৫ শতাংশ লোকের একটা করে ডোজ নেওয়া সম্পূর্ণ।''
এদিন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে জার্মানিতে জি৭ (G7)সম্মেলন। ডেস্টিনেশন জার্মানি। কিন্তু এবারের সম্মেলন ঘিরে নতুন মাত্রা পেয়েছে জার্মানি বিখ্যাত শ্লোস এমলাউ হোটেল। এখানে সম্মেলনে যোগদানকারী রাষ্ট্রনেতাদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। এদিন জার্মান সফরের মধ্যেই ৯০তম 'মন কী বাত' অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রী সরব হন দেশের জরুরি অবস্থার দিনগুলি নিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর জি৭(G7) গোষ্ঠীর সম্মেলন যোগদান প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন যে জলবায়ু, শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, গণতন্ত্র সহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোকপাত করবেন। এর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রের প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন নরেন্দ্র মোদী।
বার্লিনে শিশুর গানে মুগ্ধ মোদীকে!
মিউনিখে প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বক্তব্যই শুরু করেন কংগ্রেসকে নিশানা করে। তিনি বলেন, "আজ ২৬ জুন। ৪৭ বছর আগে আজকের দিনেই ভারতের গণতন্ত্র, যা প্রতিটি ভারতীয়র ডিএনএ-তে রয়েছে, যা দেশের গর্ব, তাকে ধ্বংস করা হয়েছিল। জরুরি অবস্থা হল ভারতের উজ্জ্বল গণতন্ত্রের উপর একটি কালো দাগ।" এখানেই শেষ নয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ''ভারতীয় গণতন্ত্র আমাদের গর্ব। ভারত গণতন্ত্রের মা। আমাদের সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস, পোশাক, ভাষার বিভিন্নতা আমাদের গণতন্ত্রের লক্ষ্যে ঐক্যকে ঐক্যবদ্ধ করে।''
দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গয়ংগচ্ছ মনোভাব ছেড়ে বর্তমান ভারত এখনই করায় বিশ্বাসী। মোদীর মতে, ভারত এখন 'ডিজিটাল ইন্ডিয়া'। তাঁর মতে, ''এদেশে সবথেকে সস্তায় মেলে মোবাইল ডাটা এবং ভারতেই সর্বাধিক ইন্টারনেট-এর ব্যবহার হয়। ডিজিটাল লেনদেনে রেকর্ড গড়েছে ভারত।''
করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে বিশ্বের দরবারে ভারতের অবদান নিয়েও সরব হন মোদী। তিনি বলেন, একটা সময় ছিল যখন লোকে বলত, ''ভারতের প্রতিষেধক তৈরিতে ১০-১৫ বছর লাগাবে। আজ দেশের ৯০ শতাংশ লোকের প্রতিষেধক নেওয়া সম্পূর্ণ। অন্তত ৯৫ শতাংশ লোকের একটা করে ডোজ নেওয়া সম্পূর্ণ।''
এদিন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে জার্মানিতে জি৭ (G7)সম্মেলন। ডেস্টিনেশন জার্মানি। কিন্তু এবারের সম্মেলন ঘিরে নতুন মাত্রা পেয়েছে জার্মানি বিখ্যাত শ্লোস এমলাউ হোটেল। এখানে সম্মেলনে যোগদানকারী রাষ্ট্রনেতাদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। এদিন জার্মান সফরের মধ্যেই ৯০তম 'মন কী বাত' অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রী সরব হন দেশের জরুরি অবস্থার দিনগুলি নিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর জি৭(G7) গোষ্ঠীর সম্মেলন যোগদান প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন যে জলবায়ু, শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, গণতন্ত্র সহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোকপাত করবেন। এর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রের প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন নরেন্দ্র মোদী।