এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সহকর্মীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনেছিলেন তিনি। মামলা রুজু হওয়ার পর আদালতে শুনানি ছিল। কিন্তু, গোটা ঘটনা শোনার পর আদালত যা রায় দিল, তাতে হতভম্ব নির্যাতিতা। আদালতের রায়ে বেকসুর খালাস পায় অভিযুক্ত। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক ও তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়েছে ইটালিতে। যার জেরে আধিকারিকদের পুনরায় মামলাটি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন ইটালির আইন ও বিচারমন্ত্রী অ্যান্ড্রেয়া ওরল্যান্ডো।
সহকর্মীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে উত্তর ইটালির টিউরিন শহরের এক আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। কিন্তু, শুনানি চলাকালীন নির্যাতিতাকে বিচারক প্রশ্ন করেন, ‘ধর্ষণের সময় আপনি চিৎকার বা কাঁদেননি কেন?’ এখানেই থেমে না থেকে বিচারক দিয়ামানতে মিনুচ্চি জিজ্ঞাসা করেন, ‘আপনি ওকে ধাক্কা দেননি। আমাদের এর কারণ জানতেই হবে।’ প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি নির্যাতিতা মহিলা। আর এর জেরেই বেকসুর খালাস পান ৪৬ বছরের অভিযুক্ত।
যদিও অভিযোগকারিণীর আইজীবীর দাবি, ধর্ষণ রুখতে ‘যথেষ্ট’ প্রতিরোধ করেছিলেন নির্যাতিতা। তবে তা তুলনায় অনেক ‘দুর্বল’ বলে মন্তব্য করেন বিচারক। পাশাপাশি কুৎসার অভিযোগে ওই মহিলার কাছে জবাবদিহি চেয়েছে আদালত।
ইটালির সংবাদসংস্থা ANSA-র তরফে জানানো হয়েছে, ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার পরই সোচ্চার হয়েছে মানবাধিকার সংগঠন গুলি। সঙ্গে বিভিন্ন NGO। আর এর পরই সরকারি আধিকারিকদের বিষয়টি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন আইন ও বিচারমন্ত্রী।
সহকর্মীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে উত্তর ইটালির টিউরিন শহরের এক আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। কিন্তু, শুনানি চলাকালীন নির্যাতিতাকে বিচারক প্রশ্ন করেন, ‘ধর্ষণের সময় আপনি চিৎকার বা কাঁদেননি কেন?’ এখানেই থেমে না থেকে বিচারক দিয়ামানতে মিনুচ্চি জিজ্ঞাসা করেন, ‘আপনি ওকে ধাক্কা দেননি। আমাদের এর কারণ জানতেই হবে।’ প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি নির্যাতিতা মহিলা। আর এর জেরেই বেকসুর খালাস পান ৪৬ বছরের অভিযুক্ত।
যদিও অভিযোগকারিণীর আইজীবীর দাবি, ধর্ষণ রুখতে ‘যথেষ্ট’ প্রতিরোধ করেছিলেন নির্যাতিতা। তবে তা তুলনায় অনেক ‘দুর্বল’ বলে মন্তব্য করেন বিচারক। পাশাপাশি কুৎসার অভিযোগে ওই মহিলার কাছে জবাবদিহি চেয়েছে আদালত।
ইটালির সংবাদসংস্থা ANSA-র তরফে জানানো হয়েছে, ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার পরই সোচ্চার হয়েছে মানবাধিকার সংগঠন গুলি। সঙ্গে বিভিন্ন NGO। আর এর পরই সরকারি আধিকারিকদের বিষয়টি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন আইন ও বিচারমন্ত্রী।