এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ১১ জন সঙ্গীতশিল্পীকে বিমান ধ্বংসকারী কামানের মুখে বেঁধে উড়িয়ে দিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং-উন। ১০ হাজার মানুষকে তা দেখতে বাধ্য করা হয়েছিল।
দেশ ছাড়ার পরে উত্তর কোরিয়ায় শাসকের অত্যাচার সম্পর্কে মুখ খুলেছেন বছর ছাব্বিশের এক মহিলা। তিনি জানিয়েছেন, কয়েক মাস আগে ১১ জন সঙ্গীতশিল্পীকে কামানের মুখে বাঁধে উড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন একনায়ক কিম জং-উন। শুধু তাই নয়, নিহতদের দেহাংশের উপর ট্যাঙ্ক চালিয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয়। আর সেই দৃশ্য দেখতে বাধ্য করা হয় ১০,০০০ মানুষকে। অভিযোগ, নিহতদের বিরুদ্ধে দেশের সামরিক স্কুলে অশ্লীল ভিডিয়ো তৈরি করা হয়েছিল।
এছাড়া কিম জংয়ের যৌন লালসার কথাও জানা গিয়েছে দেশান্তরী মহিলার মুখে। তাঁর দাবি, পাশ্চাত্য সংবাদমাধ্যম ও গোয়েন্দা বিভাগের চোখে ধুলো দিতে অসংখ্য বিলাসবহুল গোপন ঘাঁটি তৈরি করেছেন একনায়ক। তাঁর নির্দেশে পিয়ংইয়ং শহরের স্কুল থেকে বাছাই করা সুন্দরী ছাত্রীদের সেই সমস্ত ঘাঁটিতে এনে যৌন দাসী হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শাসকের বিশেষ পছন্দ মসৃণ সুঠাম পায়ের কিশোরীরা।
এদিকে কিম জং-উনের দাপট রুখতে প্রস্তুত আমেরিকা, জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, প্রয়োজনে উত্তর কোরিয়াকে 'পুরোপুরি ধ্বংস' করা হবে। পরমাণু অস্ত্র সংবরণের জন্য কিমের উপর চাপ বাড়াতে তিনি উত্তর কোরিয়ার বন্ধু দেশ চিনের শরণাপন্ন হয়েছেন। কিম জংয়ের উপর অতীতে বেশ কয়েকবার নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েও বিশেষ সুবিধা করতে ব্যর্থ রাষ্ট্রসঙ্ঘ।
দেশ ছাড়ার পরে উত্তর কোরিয়ায় শাসকের অত্যাচার সম্পর্কে মুখ খুলেছেন বছর ছাব্বিশের এক মহিলা। তিনি জানিয়েছেন, কয়েক মাস আগে ১১ জন সঙ্গীতশিল্পীকে কামানের মুখে বাঁধে উড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন একনায়ক কিম জং-উন। শুধু তাই নয়, নিহতদের দেহাংশের উপর ট্যাঙ্ক চালিয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয়। আর সেই দৃশ্য দেখতে বাধ্য করা হয় ১০,০০০ মানুষকে। অভিযোগ, নিহতদের বিরুদ্ধে দেশের সামরিক স্কুলে অশ্লীল ভিডিয়ো তৈরি করা হয়েছিল।
এছাড়া কিম জংয়ের যৌন লালসার কথাও জানা গিয়েছে দেশান্তরী মহিলার মুখে। তাঁর দাবি, পাশ্চাত্য সংবাদমাধ্যম ও গোয়েন্দা বিভাগের চোখে ধুলো দিতে অসংখ্য বিলাসবহুল গোপন ঘাঁটি তৈরি করেছেন একনায়ক। তাঁর নির্দেশে পিয়ংইয়ং শহরের স্কুল থেকে বাছাই করা সুন্দরী ছাত্রীদের সেই সমস্ত ঘাঁটিতে এনে যৌন দাসী হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শাসকের বিশেষ পছন্দ মসৃণ সুঠাম পায়ের কিশোরীরা।
এদিকে কিম জং-উনের দাপট রুখতে প্রস্তুত আমেরিকা, জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, প্রয়োজনে উত্তর কোরিয়াকে 'পুরোপুরি ধ্বংস' করা হবে। পরমাণু অস্ত্র সংবরণের জন্য কিমের উপর চাপ বাড়াতে তিনি উত্তর কোরিয়ার বন্ধু দেশ চিনের শরণাপন্ন হয়েছেন। কিম জংয়ের উপর অতীতে বেশ কয়েকবার নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েও বিশেষ সুবিধা করতে ব্যর্থ রাষ্ট্রসঙ্ঘ।