ফের গোপনে গোপনে পরমাণু অস্ত্র ভাণ্ডার (Nuclear Weapon) বাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে পাকিস্তান (Pakistan)? লন্ডনের (London) হিথরো বিমানবন্দরে (Heathrow Airport) বিপুল পরিমাণ তেজষ্ক্রিয় পদার্থ বাজেয়াপ্ত হতেই এই নিয়ে উঠল প্রশ্ন। গত ২৯ ডিসেম্বর পাকিস্তান থেকে ইউরেনিয়াম (Uranium) পাচারের পর্দাফাঁস করেন ব্রিটিশ গোয়েন্দারা। হিথরো বিমানবন্দর দিয়ে ওই ইউরেনিয়াম পাচার করা হচ্ছিল বলে দাবি তদন্তকারীদের। ব্রিটিনের একটি ইরানি সংস্থার তরফে ওই ইউরেনিয়াম পাচারের চেষ্টা করা হয় বলে দাবি করেছেন গোয়েন্দারা। প্রসঙ্গত, পরমাণু বোমা তৈরি করতে যে তেজষ্ক্রিয় পদার্থের প্রয়োজন হয়, তা হল ইউরেনিয়াম। ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের দাবি মধ্য প্রাচ্যের দেশ ওমান (Oman) হয়ে ওই ইউরেনিয়ামের পাকিস্তান থেকে ব্রিটেনে পাঠানো হয়। বিমান বন্দরে তা বাজেয়াপ্ত হতেই, দ্রুত এই তেজষ্ক্রিয় পদার্থগুলিকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
ব্রিটিশ পুলিশ সূত্রে খবর, যাত্রীবাহী বিমানে ওই ইউরেনিয়াম পাচার করা হচ্ছিল। গোয়েন্দাদের চোখে ধূলো দিতেই এই ছক কষা হয়েছিল বলে অনুমান। যদিও পাচারকারীকে গ্রেফতার করতে পারেনি ব্রিটিশ পুলিশ। ইরানি সংস্থাটির উপর ইতিমধ্যেই নজরদারি শুরু করেছেন গোয়েন্দারা। সংস্থার একাধিক আধিকারিককে তলব করা হয়েছে। পাশাপাশি এই ইউরেনিয়াম কার হাত ঘুরে পাকিস্তানের থেকে এসেছিল, তাও স্পষ্ট নয়। ব্রিটিশ মেট্রোপলিটান পুলিশের এক আধিকারিকের কথায়, পাকিস্তানে জঙ্গি সংগঠনগুলির কার্যকলাপ দিনকে দিন বাড়ছে। সেক্ষেত্রে এই ধরনের তেজষ্ক্রিয় পদার্থ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির হাতে পড়লে তা গোটা বিশ্বের কাছেই বিপজ্জনক হবে। বিষয়টি ভারতের পক্ষেও বিপজ্জনক বলে দাবি করেছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
কয়েক মাস আগেই পাকিস্তানকে বিশ্বের অন্যতম বিপদজ্জনক দেশ হিসেবে উল্লেখ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (US President Joe Biden)। এই মন্তব্যের পিছনে কী যুক্তি রয়েছে, সেটাও ব্যাখ্যা করেছিলেন আমেরিকার রাষ্ট্রপতি। তাঁর কথায়, “পরমাণু অস্ত্র নিয়ে পাক সরকারের কোনও সুনির্দিষ্ট নীতি নেই।” সেই কারণেই পাকিস্তানকে ‘অন্য়তম বিপজ্জনক রাষ্ট্রের’ তকমা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তান ছাড়াও রাশিয়া ও চিনের বিরুদ্ধেও আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি। বাইডেনের সেই মন্তব্যের কয়েক মাসের মধ্যেই ব্রিটেনে বিমানবন্দরে উদ্ধার হল পাকিস্তানে পাচার হতে যাওয়া ইউরেনিয়াম।
হিথরো বিমানবন্দরের ইউরেনিয়াম উদ্ধারের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতও। বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, এই ইস্যুতে ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হতে পারে। উল্লেখ্য, কয়েক মাস ধরেই একের পর এক ব্যালেস্টিক মিসাইল পরীক্ষা করে চলেছে উত্তর কোরিয়া। এর নেপথ্যে চিন ও পাকিস্তানের হাত রয়েছে বলে অনুমান প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের।
ব্রিটিশ পুলিশ সূত্রে খবর, যাত্রীবাহী বিমানে ওই ইউরেনিয়াম পাচার করা হচ্ছিল। গোয়েন্দাদের চোখে ধূলো দিতেই এই ছক কষা হয়েছিল বলে অনুমান। যদিও পাচারকারীকে গ্রেফতার করতে পারেনি ব্রিটিশ পুলিশ। ইরানি সংস্থাটির উপর ইতিমধ্যেই নজরদারি শুরু করেছেন গোয়েন্দারা। সংস্থার একাধিক আধিকারিককে তলব করা হয়েছে। পাশাপাশি এই ইউরেনিয়াম কার হাত ঘুরে পাকিস্তানের থেকে এসেছিল, তাও স্পষ্ট নয়। ব্রিটিশ মেট্রোপলিটান পুলিশের এক আধিকারিকের কথায়, পাকিস্তানে জঙ্গি সংগঠনগুলির কার্যকলাপ দিনকে দিন বাড়ছে। সেক্ষেত্রে এই ধরনের তেজষ্ক্রিয় পদার্থ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির হাতে পড়লে তা গোটা বিশ্বের কাছেই বিপজ্জনক হবে। বিষয়টি ভারতের পক্ষেও বিপজ্জনক বলে দাবি করেছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
কয়েক মাস আগেই পাকিস্তানকে বিশ্বের অন্যতম বিপদজ্জনক দেশ হিসেবে উল্লেখ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (US President Joe Biden)। এই মন্তব্যের পিছনে কী যুক্তি রয়েছে, সেটাও ব্যাখ্যা করেছিলেন আমেরিকার রাষ্ট্রপতি। তাঁর কথায়, “পরমাণু অস্ত্র নিয়ে পাক সরকারের কোনও সুনির্দিষ্ট নীতি নেই।” সেই কারণেই পাকিস্তানকে ‘অন্য়তম বিপজ্জনক রাষ্ট্রের’ তকমা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তান ছাড়াও রাশিয়া ও চিনের বিরুদ্ধেও আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি। বাইডেনের সেই মন্তব্যের কয়েক মাসের মধ্যেই ব্রিটেনে বিমানবন্দরে উদ্ধার হল পাকিস্তানে পাচার হতে যাওয়া ইউরেনিয়াম।
হিথরো বিমানবন্দরের ইউরেনিয়াম উদ্ধারের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতও। বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, এই ইস্যুতে ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হতে পারে। উল্লেখ্য, কয়েক মাস ধরেই একের পর এক ব্যালেস্টিক মিসাইল পরীক্ষা করে চলেছে উত্তর কোরিয়া। এর নেপথ্যে চিন ও পাকিস্তানের হাত রয়েছে বলে অনুমান প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের।