কুয়েতের পর এবার পাকিস্তান। নূপুর শর্মা বিতর্কে এবার ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক দিলেন ইমরান খান। সেই সঙ্গে নয়াদিল্লির সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছেদ করার জন্য পাক সরকারকে দিলেন পরামর্শ। নবীকে নিয়ে বিজেপি মুখপাত্র নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যকে এবার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করলেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ইসলাবাদে আইনজীবীদের একটি সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নবী বিতর্কে নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের উপর জোর দেন তিনি। সেই সঙ্গে ভারতীয় পণ্য বয়কট করার জন্য পাক জনগণের প্রতি আবেদন জানান। নবী বিতর্কে ভারতের কড়া সমালোচনার পাশাপাশি পাকিস্তানের শাহবাজ শরিফ সরকারকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তেহরিক-ই ইনসাফ পার্টির প্রধান। শাহবাজের সরকারকে আমদানি করা সরকার বলে কটাক্ষ করেন।
ইমরান আরও বলেন, ''ভারতে বসবাসকারী মুসলমানদের সঙ্গে ইচ্ছাকৃতভাবে উস্কানি ও ঘৃণার রাজনীতি করছে মোদী সরকার।'' অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশনকে ভারতের বিরুদ্ধে জোরালো পদক্ষেপের আহ্বান জানান প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ইতিমধ্যে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ভারতের কড়া সমালোচনা করেছেন। এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, “ নবী সম্বন্ধে ভারতের বিজেপি নেত্রীর আঘাতমূলক মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নরেন্দ্র মোদী অধীনে ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতাকে পদদলিত করা হচ্ছে। নিপীড়িত হচ্ছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা। বিশ্বের এর প্রতিবাদ করা উচিত“। এই মন্তব্যে শুধুমাত্র পাকিস্তানের জনগণ নয়, মুসলমানদের ভাবাবেগকে গভীরভাবে আঘাত বলে মনে করছে ইসলামাবাদ। সেই সঙ্গে পাকিস্তানে বসবাসকারী সংখ্যালঘুদের পাশে থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর, ইমরান খানের মন্তব্যকে পাত্তা দিতে নারাজ নয়াদিল্লি। কেননা, কয়েকদিন আগেও তেহরিক-ই ইনসাফ পার্টির প্রধানের মুখে ছিল ভারতের প্রশংসা। বতর্মানে ক্ষমতা হারিয়ে জনসমর্থন হারিয়েছে ইমরানের দল। সরকারে থেকে জনগণকে দেওয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেননি ইমরান। এতে দেশে তৈরি হয়েছে ক্ষোভ। আর সেই ক্ষোভে প্রলেপ দিতে ধর্মকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা বলে মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে পণ্য বয়কটের ডাক দিয়ে ভারত বিরোধী জিগির তোলার চেষ্টা করছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী।
নবী বিতর্কে কুয়েত সহ ১০টি ইসলামিক দেশে ভারতীয় পণ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। চড়েছে বিরোধিতার সুরও। কুয়েতে সুপারমার্কেটগুলি থেকে সরিয়ে ফেল হয়েছে ভারতীয় পণ্যে। তার মধ্যে পাকিস্তানে ইমরানের ভারতীয় পণ্য ডাক যথেষ্ট ইঙ্গিতবহ বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহল।
ইমরান আরও বলেন, ''ভারতে বসবাসকারী মুসলমানদের সঙ্গে ইচ্ছাকৃতভাবে উস্কানি ও ঘৃণার রাজনীতি করছে মোদী সরকার।'' অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশনকে ভারতের বিরুদ্ধে জোরালো পদক্ষেপের আহ্বান জানান প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ইতিমধ্যে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ভারতের কড়া সমালোচনা করেছেন। এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, “ নবী সম্বন্ধে ভারতের বিজেপি নেত্রীর আঘাতমূলক মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নরেন্দ্র মোদী অধীনে ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতাকে পদদলিত করা হচ্ছে। নিপীড়িত হচ্ছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা। বিশ্বের এর প্রতিবাদ করা উচিত“। এই মন্তব্যে শুধুমাত্র পাকিস্তানের জনগণ নয়, মুসলমানদের ভাবাবেগকে গভীরভাবে আঘাত বলে মনে করছে ইসলামাবাদ। সেই সঙ্গে পাকিস্তানে বসবাসকারী সংখ্যালঘুদের পাশে থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর, ইমরান খানের মন্তব্যকে পাত্তা দিতে নারাজ নয়াদিল্লি। কেননা, কয়েকদিন আগেও তেহরিক-ই ইনসাফ পার্টির প্রধানের মুখে ছিল ভারতের প্রশংসা। বতর্মানে ক্ষমতা হারিয়ে জনসমর্থন হারিয়েছে ইমরানের দল। সরকারে থেকে জনগণকে দেওয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারেননি ইমরান। এতে দেশে তৈরি হয়েছে ক্ষোভ। আর সেই ক্ষোভে প্রলেপ দিতে ধর্মকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা বলে মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে পণ্য বয়কটের ডাক দিয়ে ভারত বিরোধী জিগির তোলার চেষ্টা করছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী।
নবী বিতর্কে কুয়েত সহ ১০টি ইসলামিক দেশে ভারতীয় পণ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। চড়েছে বিরোধিতার সুরও। কুয়েতে সুপারমার্কেটগুলি থেকে সরিয়ে ফেল হয়েছে ভারতীয় পণ্যে। তার মধ্যে পাকিস্তানে ইমরানের ভারতীয় পণ্য ডাক যথেষ্ট ইঙ্গিতবহ বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহল।