এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ফ্লোরেন্সের ভয়ে কাঁটা আমেরিকাবাসী। ঘণ্টায় প্রায় ১৩০ মাইল বেগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলের দিকে এই ঝড় ধেয়ে আসছে। যে কারণে এটিকে ইতোমধ্যেই 'অত্যন্ত ভয়ংকর' ক্যাটেগরি-৪ মাত্রার ঘূর্ণিঝড়ের তকমা দেওয়া হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, আগামিদিনে ফ্লোরেন্স আরও শক্তি বাড়াবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
আগামী বৃহস্পতিবার সকালে বা শুক্রবার এটি পূর্ব উপকূলে আছড়ে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বুধবার সন্ধ্যার পর থেকেই প্রবল প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
'অত্যন্ত ভয়ংকর' এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে শুধু উপকূলবর্তী এলাকাই নয় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম এবং মধ্য অ্যাটলান্টিক অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ভার্জিনিয়া, সাউথ ক্যারোলিনা এবং নর্থ ক্যারোলিনার উপকূল এলাকা থেকে ১০ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।
আসন্ন বিপুল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় সোমবার মার্কিন রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি-তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। ভার্জিনিয়া, উত্তর এবং দক্ষিণ ক্যারোলিনার জন্য সমস্ত রকমের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশবাসীকে সতর্ক এবং নিরাপদে থাকার বার্তা দিয়েছেন তিনি।
২০০৫ সালে ঘূর্ণিঝড় ক্যাটরিনার আঘাতে মার্কিন মুলুকে অন্তত ১৮৩৩ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। ফ্লোরেন্সও যেভাবে ক্রমশ নিজের শক্তি বাড়াচ্ছে তাতে সিঁদুরে মেঘ দেখছে প্রশাসন।
আগামী বৃহস্পতিবার সকালে বা শুক্রবার এটি পূর্ব উপকূলে আছড়ে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বুধবার সন্ধ্যার পর থেকেই প্রবল প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
'অত্যন্ত ভয়ংকর' এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে শুধু উপকূলবর্তী এলাকাই নয় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম এবং মধ্য অ্যাটলান্টিক অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ভার্জিনিয়া, সাউথ ক্যারোলিনা এবং নর্থ ক্যারোলিনার উপকূল এলাকা থেকে ১০ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।
আসন্ন বিপুল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় সোমবার মার্কিন রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি-তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। ভার্জিনিয়া, উত্তর এবং দক্ষিণ ক্যারোলিনার জন্য সমস্ত রকমের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশবাসীকে সতর্ক এবং নিরাপদে থাকার বার্তা দিয়েছেন তিনি।
২০০৫ সালে ঘূর্ণিঝড় ক্যাটরিনার আঘাতে মার্কিন মুলুকে অন্তত ১৮৩৩ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। ফ্লোরেন্সও যেভাবে ক্রমশ নিজের শক্তি বাড়াচ্ছে তাতে সিঁদুরে মেঘ দেখছে প্রশাসন।