এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তাঁকে ঘিরে আপাদমস্তক রহস্য! কে তিনি? কী করেন? পেশা কী? কেউ বলেন তিনি আরবের প্লেবয়। কারও দাবি, সৌদি আরবের রাজপুত্র। কেউ বলেন, ধনী ব্যবসায়ী। সব কিছু ঘিরেই ধোঁয়াশা। অথচ এই মুহূর্তে লন্ডনে তিনিই বিলাসিতার শেষ কথা। লন্ডন জুড়ে চর্চার কেন্দ্রে বছর ২৩-এর এক সৌদি যুবক। ধনী শহর লন্ডনে চোখ কপালে তোলা বিলাসিতা করার ব্যক্তির অভাব নেই। কিন্তু মাত্র ২৩ বছরের এই যুবকের ৫টি দামি গাড়িই সোনার তৈরি। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন, সব গাড়িগুলিই আপাদমস্তক সোনায় মোড়া। এমনকি স্টিয়ারিংও সোনার।
লন্ডনকে ভিরমি খাইয়ে দেওয়া সৌদি যুবকটির নাম তুর্কি বিন আবদুল্লাহ। মার্চে গরমের ছুটি কাটাতে তিনি লন্ডনে গিয়েছেন। যে দিন তিনি পশ্চিম লন্ডনে পা রেখেছেন, সেদিন থেকেই লন্ডনবাসীর চোখ ছানাবড়া। শহরের তাবড় ধনীরাও ঢোক গিলছেন। স্বাভাবিক ভাবেই পাপারাত্জিদের চোখ ওই 'ছোকড়া'-র দিকেই। আসুন, তুর্কি বিন আবদুল্লাহর গাড়ি-বৃত্তান্তটা জেনে নেওয়া যাক। জানা গিয়েছে মার্কিন র্যাপার Dr Dre-র অন্তরঙ্গ বন্ধু তুর্কি বিন আবদুল্লাহ। লন্ডনের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি হোটেলে উঠেছেন। দিন-রাত বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করা ছাড়া কোনও কাজ নেই।
দেখা গিয়েছে, যুবকের ৬টি দামি গাড়ি রয়েছে। ৩ লক্ষ ৫০ হাজার পাউন্ডের একটি কাস্টম অ্যাভেন্তাদোর (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা), ৩ লক্ষ ৭০ হাজার পাউন্ডের ৬ চাকার মার্সেডিজ এএমজি অফ-রোডার (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় ৩ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা), একটি ৩ লক্ষ ৫০ হাজার পাউন্ডের রোলস রয়েস ফ্যান্টম (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় সাড়ে তিন কোটি), ২ লক্ষ ২০ হাজার পাউন্ডের একটি বেন্টলি ফ্লাইং স্পার (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় ২ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা) ও একটি ১ লক্ষ ৮০ হাজার পাউন্ড দামের ল্যাম্বর্গিনি হুরাক্যান (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা)। এতদূর তাও ঠিক ছিল। চোখ ছানবড়া করা বিষয়টি হল, এই ৫টি গাড়িই সোনায় মোড়া। কে এই তুর্কি বিন আবদুল্লাহ?
একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে এত টাকার উত্স সেভাবে জানাতে চাননি আবদুল্লাহ। শুদু জানিয়েছেন, সোনার গাড়ি ছোট থেকেই তাঁর খুব শখের। আবদুল্লাহর কথায়, 'নিত্যনতুন গাড়ি আমার শখ। ছোট থেকে বাবার কাছে যা আবদার করেছি, তাই পেয়েছি। নতুন গাড়ি কিনেই আমি কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তা সোনায় মুড়ে ফেলি। '
লন্ডনকে ভিরমি খাইয়ে দেওয়া সৌদি যুবকটির নাম তুর্কি বিন আবদুল্লাহ। মার্চে গরমের ছুটি কাটাতে তিনি লন্ডনে গিয়েছেন। যে দিন তিনি পশ্চিম লন্ডনে পা রেখেছেন, সেদিন থেকেই লন্ডনবাসীর চোখ ছানাবড়া। শহরের তাবড় ধনীরাও ঢোক গিলছেন। স্বাভাবিক ভাবেই পাপারাত্জিদের চোখ ওই 'ছোকড়া'-র দিকেই। আসুন, তুর্কি বিন আবদুল্লাহর গাড়ি-বৃত্তান্তটা জেনে নেওয়া যাক। জানা গিয়েছে মার্কিন র্যাপার Dr Dre-র অন্তরঙ্গ বন্ধু তুর্কি বিন আবদুল্লাহ। লন্ডনের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি হোটেলে উঠেছেন। দিন-রাত বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করা ছাড়া কোনও কাজ নেই।
দেখা গিয়েছে, যুবকের ৬টি দামি গাড়ি রয়েছে। ৩ লক্ষ ৫০ হাজার পাউন্ডের একটি কাস্টম অ্যাভেন্তাদোর (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা), ৩ লক্ষ ৭০ হাজার পাউন্ডের ৬ চাকার মার্সেডিজ এএমজি অফ-রোডার (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় ৩ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা), একটি ৩ লক্ষ ৫০ হাজার পাউন্ডের রোলস রয়েস ফ্যান্টম (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় সাড়ে তিন কোটি), ২ লক্ষ ২০ হাজার পাউন্ডের একটি বেন্টলি ফ্লাইং স্পার (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় ২ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা) ও একটি ১ লক্ষ ৮০ হাজার পাউন্ড দামের ল্যাম্বর্গিনি হুরাক্যান (ভারতীয় মুদ্রায় দাম প্রায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা)। এতদূর তাও ঠিক ছিল। চোখ ছানবড়া করা বিষয়টি হল, এই ৫টি গাড়িই সোনায় মোড়া।
একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে এত টাকার উত্স সেভাবে জানাতে চাননি আবদুল্লাহ। শুদু জানিয়েছেন, সোনার গাড়ি ছোট থেকেই তাঁর খুব শখের। আবদুল্লাহর কথায়, 'নিত্যনতুন গাড়ি আমার শখ। ছোট থেকে বাবার কাছে যা আবদার করেছি, তাই পেয়েছি। নতুন গাড়ি কিনেই আমি কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তা সোনায় মুড়ে ফেলি। '