এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: কাবুলে পরিস্থিতি ক্রমেই ঘোরালো হয়ে উঠেছে। কাবুলে নিরাপত্তা পরিস্থিতির দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে বলে মার্কিন দূতাবাসকে উদ্ধৃত করে দাবি করেছে একটি সংবাদমাধ্যম। রিপোর্ট মোতাবেক, কাবুল বিমান বন্দরে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে ও মার্কিন নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কাবুলে শনিবার থেকেই পরিস্থিতি বিগড়োতে শুরু করে। আমেরিকার তরফে শনিবার থেকেই কূটনীতিকদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করে। মার্কিন বিদেশমন্ত্রী জানিয়েছেন, তালিবানরা কাবুলে প্রবেশ করতেই মার্কিন দূতাবাসের কর্মীরা বিমানবন্দরের দিকে রওনা দেয়। অন্যদিকে
গত কয়েকদিন ধরে আফগানিস্তানে দ্রুত অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। শনিবারই আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে মাত্র ১১ কিমি দূরে ছিল তালিবানরা। রবিবার কাবুলে ঢুকে পড়ে তাঁরা।
আফগানিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, আফগান প্রেসিডেন্ট আসরাফ ঘানি ইতিমধ্যেই পদত্যাগ করেছেন। ইতিমধ্যেই ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে বলে দাবি। আফগানিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলি সূত্রের বরাত দিয়ে দাবি করছে, আফগান প্রেসিডেন্ট আসরাফ ঘানি আপাতত আশ্রয় নিতে তাজিকিস্তানের দিকে রওনা দিয়েছেন। সেখান থেকে অন্য দেশে যেতে পারেন তিনি।
সূত্রের খবর, পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন তালিবানের মুল্লাহ বরাদার। রবিবার দুপুরে কাবুলে ঢুকতে শুরু করেছিল তালিবান। আতঙ্কিত প্রশাসনিক কর্তারাও কাবুল ছেড়ে পালানোর চেষ্টা শুরু করেন বলে জানা গিয়েছে।
তালিবান ঘনিষ্ঠ সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ঘানির সঙ্গে এক চুক্তি সাক্ষর হয়েছে কট্টরপন্থীদের। সেই মোতাবেক ক্ষমতার হস্তান্তর হয়েছে এদিন। অন্যদিকে, আফগানরা জানিয়েছে, এই মুহূর্তে তাঁরা চায় যুদ্ধের হিংসা শেষ হোক। যে কোনও মূল্যে শান্তি ফিরুক। আর সেই কারণেই কূটনৈতিক সমঝোতার পথ বাছাটাই শ্রেয় বলে মনে করছেন তাঁরা।
গত কয়েকদিন ধরে আফগানিস্তানে দ্রুত অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। শনিবারই আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে মাত্র ১১ কিমি দূরে ছিল তালিবানরা। রবিবার কাবুলে ঢুকে পড়ে তাঁরা।
আফগানিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, আফগান প্রেসিডেন্ট আসরাফ ঘানি ইতিমধ্যেই পদত্যাগ করেছেন। ইতিমধ্যেই ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে বলে দাবি। আফগানিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলি সূত্রের বরাত দিয়ে দাবি করছে, আফগান প্রেসিডেন্ট আসরাফ ঘানি আপাতত আশ্রয় নিতে তাজিকিস্তানের দিকে রওনা দিয়েছেন। সেখান থেকে অন্য দেশে যেতে পারেন তিনি।
সূত্রের খবর, পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন তালিবানের মুল্লাহ বরাদার। রবিবার দুপুরে কাবুলে ঢুকতে শুরু করেছিল তালিবান। আতঙ্কিত প্রশাসনিক কর্তারাও কাবুল ছেড়ে পালানোর চেষ্টা শুরু করেন বলে জানা গিয়েছে।
তালিবান ঘনিষ্ঠ সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ঘানির সঙ্গে এক চুক্তি সাক্ষর হয়েছে কট্টরপন্থীদের। সেই মোতাবেক ক্ষমতার হস্তান্তর হয়েছে এদিন। অন্যদিকে, আফগানরা জানিয়েছে, এই মুহূর্তে তাঁরা চায় যুদ্ধের হিংসা শেষ হোক। যে কোনও মূল্যে শান্তি ফিরুক। আর সেই কারণেই কূটনৈতিক সমঝোতার পথ বাছাটাই শ্রেয় বলে মনে করছেন তাঁরা।