এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সরকারি মহিলা কর্মীদের ঘরবন্দি হয়েই থাকতে হবে। মঙ্গলবার এমনটাই ফতোয়া জারি করল তালিবান (Taliban fatwa On Women)। কট্টরপন্থী এই সংগঠনের কথায়, পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত সরকারি দফতরের মহিলা কর্মীদের ঘর থেকে বেরনো যাবে না। স্কুল-কলেজে কোএডুকেশন বন্ধ করার পর এটাই দেশের দ্বিতীয় তালিবানি ফতোয়া বলে মনে করা হচ্ছে।
মহিলাদের উপর তালিবান যে বরাবরই বর্বর আচরণ করে তা একাধিকবার প্রমান হয়েছে। এই ফতোয়া সেই তালিকায় নতুন সংযোজন বলেই মনে করা হচ্ছে। অথচ দ্বিতীয় দফায় আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার পর তাঁরা বদলে গিয়েছে বলেই দাবি করেছিল তালিবান নেতৃত্ব। ঘোষণা করা হয়েছিল, মহিলাদের কাজ করার অধিকার দেওয়া হবে। সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজে ফিরতেও আর্জি জানিয়েছিল তালিবরা। কিন্তু, বাস্তবে দেখা যাচ্ছে তার ভিন্নচিত্র। আফগানিস্তানের মসনদ দখলের ২০ দিনের মাথায় মহিলাদের ঘরবন্দি করার ফতোয়া জারি করল তালিবান।
ফলে মনে করা হচ্ছে, তালিবান আছে তালিবানেই। মুখে আশ্বাস দিলেও দেখা গেল কাজে ১৮০ ডিগ্রি উলটো পথে হাঁটছে কট্টরপন্থীরা। ক্ষমতা দখল করেই ফতোয়া (Taliban Fatwa) জারি করা শুরু হল তারা। ২০০১ সালে আফগানিস্তানে আসে মার্কিন সেনা। তালিবান রাজ শেষ হওয়ার পর ওই সময় থেকেই পুনরায় কর্মক্ষেত্রে যোগ দেন মহিলারা। গত দুই দশক ধরে আফগানিস্তানে সরকারি ও বেসরকারি সমস্ত প্রতিষ্ঠানেই মহিলারা কাজ করতেন। ফের একবার তালিবান শাসন ফিরতেই মহিলারা ঘরবন্দি হয়ে পড়লেন। মহিলাদের বাইরে বেরনো এবং কাজ করার উপর ফতোয়া চাপানো হল। দেশজুড়ে ইতিমধ্যেই এই ফতোয়ার নিন্দা শুরু হয়েছে।
ফলে মনে করা হচ্ছে, তালিবান আছে তালিবানেই। মুখে আশ্বাস দিলেও দেখা গেল কাজে ১৮০ ডিগ্রি উলটো পথে হাঁটছে কট্টরপন্থীরা। ক্ষমতা দখল করেই ফতোয়া (Taliban Fatwa) জারি করা শুরু হল তারা। ২০০১ সালে আফগানিস্তানে আসে মার্কিন সেনা। তালিবান রাজ শেষ হওয়ার পর ওই সময় থেকেই পুনরায় কর্মক্ষেত্রে যোগ দেন মহিলারা। গত দুই দশক ধরে আফগানিস্তানে সরকারি ও বেসরকারি সমস্ত প্রতিষ্ঠানেই মহিলারা কাজ করতেন। ফের একবার তালিবান শাসন ফিরতেই মহিলারা ঘরবন্দি হয়ে পড়লেন। মহিলাদের বাইরে বেরনো এবং কাজ করার উপর ফতোয়া চাপানো হল। দেশজুড়ে ইতিমধ্যেই এই ফতোয়ার নিন্দা শুরু হয়েছে।