এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনাভাইরাস থেকে সেরে উঠলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর স্ত্রী সোফি গ্রেগয়ার ট্রুডো। তিনি নিজেই এই খবর জানিয়েছেন। নিজের ফেসবুকের পাতায় সোফি লিখেছেন, 'এখন অনেকটা ভালো আছি এবং আমার ডাক্তার ও ওয়াওয়া পাবলিক হেলথের থেকে সব ছাড়পত্র পেয়ে গিয়েছি। যাঁরা আমার শুভাকাঙ্ক্ষী ছিলেন, হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।'
গত ১৩ মার্চ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর শরীরে ধরা পড়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর দফতর বিবৃতি দিয়ে জানায়, 'সোফি গ্রেগয়ার ট্রুডোর আজ COVID-19 টেস্ট করা হয়েছিল। রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।' বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, 'ডাক্তারদের পরামর্শ মতো তিনি এখন কিছুদিনের জন্য আইসোলেশনে থাকবেন। তাঁর ঠিক আছেন। সবরকম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছেন। তাঁর উপসর্গ কিছুটা হালকা।'
কানাডার প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে বিবৃতিতে জানানো হয়, 'প্রধানমন্ত্রীর শরীর ঠিক আছে। তাঁর কোনও উপসর্গ নেই। আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে ডাক্তারদের পরামর্শ মতো ১৪ দিন তাঁকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।' জাস্টিন ট্রুডো তাঁর সব দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেন বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়।
লন্ডনে এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী সোফি গ্রেগরি-ট্রুডো। দেশে ফেরার পরে ওইদিন রাতে জ্বর-সহ ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার বেশ কিছু লক্ষণ তাঁর মধ্যে দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন তিনি। এরপর থেকেই ট্রুডো এবং তাঁর স্ত্রী স্বেচ্ছা আইসোলেশনে যান। পরীক্ষার জন্য কানাডার প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর রক্তের নমুনা পাঠানো হয়। এরপরই তাঁর রিপোর্ট পজিটিভ ধরা পড়ে।
করোনার গ্রাসে বিশ্ব Live: বিশ্বে সংক্রমণের সংখ্যা সাড়ে ৬ লক্ষ, শিশুর মৃত্যু হল শিকাগোয়
গত ১৩ মার্চ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর শরীরে ধরা পড়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর দফতর বিবৃতি দিয়ে জানায়, 'সোফি গ্রেগয়ার ট্রুডোর আজ COVID-19 টেস্ট করা হয়েছিল। রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।' বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, 'ডাক্তারদের পরামর্শ মতো তিনি এখন কিছুদিনের জন্য আইসোলেশনে থাকবেন। তাঁর ঠিক আছেন। সবরকম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছেন। তাঁর উপসর্গ কিছুটা হালকা।'
কানাডার প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে বিবৃতিতে জানানো হয়, 'প্রধানমন্ত্রীর শরীর ঠিক আছে। তাঁর কোনও উপসর্গ নেই। আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে ডাক্তারদের পরামর্শ মতো ১৪ দিন তাঁকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।' জাস্টিন ট্রুডো তাঁর সব দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেন বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়।
লন্ডনে এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী সোফি গ্রেগরি-ট্রুডো। দেশে ফেরার পরে ওইদিন রাতে জ্বর-সহ ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়ার বেশ কিছু লক্ষণ তাঁর মধ্যে দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন তিনি। এরপর থেকেই ট্রুডো এবং তাঁর স্ত্রী স্বেচ্ছা আইসোলেশনে যান। পরীক্ষার জন্য কানাডার প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর রক্তের নমুনা পাঠানো হয়। এরপরই তাঁর রিপোর্ট পজিটিভ ধরা পড়ে।
করোনার গ্রাসে বিশ্ব Live: বিশ্বে সংক্রমণের সংখ্যা সাড়ে ৬ লক্ষ, শিশুর মৃত্যু হল শিকাগোয়