Covid-19 ফের ছড়াচ্ছে ভারতে (India)। করোনার (Corona) চতুর্থ ঢেউ নিয়ে আলোচনা বাড়ছে ঘরে-বাইরে। এরমধ্যেই আতঙ্ক বাড়াচ্ছে পশু থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমণ (Coronavirus infection) ছড়ানোর ঘটনা। অবশ্য ঘটনাটি ভারতে নয়, ঘটেছে থাইল্যান্ডে (Thailand)। সেখানে এক পশু চিকিৎসকের করোনা (Corona) আক্রান্ত হওয়ার খবরে চোখ কপালে সকলেরই। কারণ তাঁকে আক্রান্ত করার ক্ষেত্রে দায়ী একটি ‘বিড়াল’! সেই চারপেয়ের চিকিৎসা করতে গিয়েই করোনার ফাঁদে পড়েছেন তিনি।
ঘটনাটি অবশ্য কিছুটা পুরোনো, গতবছর ঘটেছে। সম্প্রতি একটি বৈজ্ঞানিক জার্নালে (Science Journal) বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গত অগাস্টে একটি পরিবারের দুই সদস্য করোনা (Corona) আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁদের পরিবারের পোষা বিড়ালটিও অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে ওই পশু চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। কিছু উপসর্গ দেখে চিকিৎসক তার করোনা (Corona) পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেন। রিপোর্ট এলে দেখা যায়, বিড়ালটি কোভিড পজিটিভ (Covid Positive)।
এর ৩-৪ দিন পর দেখা যায়, ওই চিকিৎসক করোনা আক্রান্ত (Covid Positive) হয়েছেন। তিনি কীভাবে কোভিড ভাইরাসের (Coronavirus) সংস্পর্শে এলেন, তা নিয়ে ভেবেও কোনও তল পাওয়া যায়নি। কারণ তাঁর বাড়ির কেউই করোনা (Corona) আক্রান্ত হননি। এমনকি তিনি এই সময়ে কোনও আক্রান্তের আশপাশেও যাননি। কীভাবে এই সংক্রমন (Coronavirus infection), তা বোঝার চেষ্টা করতে গিয়েই বিড়ালের কথা মাথায় আসে তাঁর।
রিপোর্টে ওই পশু চিকিৎসক দাবি করেছেন, বিড়ালের করোনা চিকিৎসা (Corona Treatment) করার সময় তিনি সম্ভাব্য সব সতর্কতাই মেনে চলেছিলেন। হাতে গ্লাভস ছিল, মুখে মাস্ক। তবে তাঁর চোখে কোনও আবরণ ছিল না। চিকিৎসা চলাকালীন বিড়ালটি একবার হাঁচি দিয়েছিল। সেসময় ওই চিকিৎসক তার কাছেই ছিলেন। সেখান থেকেই ভাইরাস (Coronavirus) তাঁর দেহে প্রবেশ করে।
পোষ্য থেকে করোনা (Corona) ছড়ানোর সম্ভাবনা কম হলেও একেবারে উড়িয়ে দেননি চিকিৎসকরা। শুধু বিড়ালই নয়, অন্যান্য পোষা প্রাণী থেকেও কোভিড-১৯ (Covid-19) ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে বলে দাবি করা হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়। এই তালিকায় রয়েছে কুকুর, খরগোশ এবং বেজির মতো প্রাণী। ইউরোপের (Europe) বিভিন্ন দেশে মিঙ্কের (Mink) মতো প্রাণীর থেকে করোনা (Corona) ছড়ানোর তথ্য পাওয়া গিয়েছে। হংকংয়ে করোনা ছড়ানোর পেছনে নাম এসেছে হ্যামস্টারের।
করোনা-পর্বের (Corona) প্রথম দিকেও বিড়ালের দেহে ভাইরাস পাওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কোভিডের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত চিনের (China) উহান (Wuhan) শহরে সেসময় অন্তত ১৫ শতাংশ বিড়াল আক্রান্ত (Coronavirus infection) হয়েছে বলে খবর। ফলে পোষা প্রাণী থেকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই নিজের পাশাপাশি পোষ্যকে নিরাপদে রাখার উপরও জোর দিতে হবে।
ঘটনাটি অবশ্য কিছুটা পুরোনো, গতবছর ঘটেছে। সম্প্রতি একটি বৈজ্ঞানিক জার্নালে (Science Journal) বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গত অগাস্টে একটি পরিবারের দুই সদস্য করোনা (Corona) আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁদের পরিবারের পোষা বিড়ালটিও অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে ওই পশু চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। কিছু উপসর্গ দেখে চিকিৎসক তার করোনা (Corona) পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেন। রিপোর্ট এলে দেখা যায়, বিড়ালটি কোভিড পজিটিভ (Covid Positive)।
এর ৩-৪ দিন পর দেখা যায়, ওই চিকিৎসক করোনা আক্রান্ত (Covid Positive) হয়েছেন। তিনি কীভাবে কোভিড ভাইরাসের (Coronavirus) সংস্পর্শে এলেন, তা নিয়ে ভেবেও কোনও তল পাওয়া যায়নি। কারণ তাঁর বাড়ির কেউই করোনা (Corona) আক্রান্ত হননি। এমনকি তিনি এই সময়ে কোনও আক্রান্তের আশপাশেও যাননি। কীভাবে এই সংক্রমন (Coronavirus infection), তা বোঝার চেষ্টা করতে গিয়েই বিড়ালের কথা মাথায় আসে তাঁর।
রিপোর্টে ওই পশু চিকিৎসক দাবি করেছেন, বিড়ালের করোনা চিকিৎসা (Corona Treatment) করার সময় তিনি সম্ভাব্য সব সতর্কতাই মেনে চলেছিলেন। হাতে গ্লাভস ছিল, মুখে মাস্ক। তবে তাঁর চোখে কোনও আবরণ ছিল না। চিকিৎসা চলাকালীন বিড়ালটি একবার হাঁচি দিয়েছিল। সেসময় ওই চিকিৎসক তার কাছেই ছিলেন। সেখান থেকেই ভাইরাস (Coronavirus) তাঁর দেহে প্রবেশ করে।
পোষ্য থেকে করোনা (Corona) ছড়ানোর সম্ভাবনা কম হলেও একেবারে উড়িয়ে দেননি চিকিৎসকরা। শুধু বিড়ালই নয়, অন্যান্য পোষা প্রাণী থেকেও কোভিড-১৯ (Covid-19) ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে বলে দাবি করা হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়। এই তালিকায় রয়েছে কুকুর, খরগোশ এবং বেজির মতো প্রাণী। ইউরোপের (Europe) বিভিন্ন দেশে মিঙ্কের (Mink) মতো প্রাণীর থেকে করোনা (Corona) ছড়ানোর তথ্য পাওয়া গিয়েছে। হংকংয়ে করোনা ছড়ানোর পেছনে নাম এসেছে হ্যামস্টারের।
করোনা-পর্বের (Corona) প্রথম দিকেও বিড়ালের দেহে ভাইরাস পাওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কোভিডের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত চিনের (China) উহান (Wuhan) শহরে সেসময় অন্তত ১৫ শতাংশ বিড়াল আক্রান্ত (Coronavirus infection) হয়েছে বলে খবর। ফলে পোষা প্রাণী থেকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই নিজের পাশাপাশি পোষ্যকে নিরাপদে রাখার উপরও জোর দিতে হবে।