প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে দলের ইস্তেহারে কোথাও ভারতের কথা উল্লেখ করা হয়নি। সেই অবস্থান থেকে সরে এসে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন রবিবার যে ইস্তেহার প্রকাশ করেন তাতে বলা হয়েছে, ‘আগামীদিনে কমনওয়েলথ দেশগুলির সঙ্গে আরও দৃঢ় সম্পর্ক স্থাপনে আমরা উত্সাহী। বিশ্বের গতিশীল অর্থনীতির তালিকায় রয়েছে ভারত। সেদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ইতিহাস ও সংস্কৃতি জুড়ে আছে দুই দেশের। আমরা ব্যবসা বাড়ানোর জন্যে এক্সপোর্ট ফিন্যান্সের সাহায্য নেব। ইউকে-তে বসবাসকারী ডায়াসপোরা সম্প্রদায়কে নিয়োগ করা হবে নতুন কর্মক্ষেত্রে।’
ভারতকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের মুখে এমন উক্তি আদতে যে সে দেশে বসবাসকারী প্রায় ১৫ লাখ ভারতীয় বংশোদ্ভূতকে কনজারভেটিভ পার্টির দিকে টানার উদ্দেশ্যেই, তা আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না।