Chinese Rocket Debris: আকাশ থেকে নেমে আসছে জ্বলন্ত চিনা রকেট! দেখে নিন সেই ভিডিয়ো
Indian Ocean-র উপরে জ্বলতে দেখা গেল চিনা রকেটের ধ্বংসাবশেষকে। পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের বাসিন্দারা ক্যামেরাবন্দি করেছেন সেই দৃশ্য। সোশাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে সেই ছবি। তবে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নাসা। এভাবে রকেটের ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীর বুকে নেমে এলে বড় বিপদ ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার। যদিও তা মানতে নারাজ চিন।
হাইলাইটস
- আকাশ থেকে নেমে আসছে জ্বলন্ত চিনা রকেট!
- জ্বলন্ত চিনা রকেটের ছবি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল
- জ্বলন্ত চিনা রকেট নেমে আসায় উদ্বিগ্ন নাসা
এ যেন অন্ধকার আকাশে আতসবাজির রোশনাই! লাল-নীল-হলুদ আলোর খেলা! যা ক্যামেরাবন্দি করেছেন বহু মানুষ। সঙ্গে সঙ্গে সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশাল মিডিয়ায় (Social Media)। কীভাবে হাজার ওয়াটের আলো জ্বলে উঠল রাতের আকাশে? আসলে স্পেস স্টেশন তৈরির জন্য পাঠানো চিনা রকেটের (Chinese Rocket) ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসাতেই ঘটেছে বিপত্তি। জ্বলন্ত অবস্থায় সেই রকেটের (Chinese Rocket) ধ্বংসাবশেষকেই দেখা গিয়েছে ভারত মহাসাগরের (Indian Ocean) উপরে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (USA)।
মার্কিন স্পেস কমান্ড (US Space Command) জানিয়েছে, শনিবার চিনা রকেট (Chinese Rocket) লং মার্চ ফাইভবি (Long March 5B) বা সিজেড-ফাইভবি (CZ-5B) পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ে। এরপরই বায়ুর ঘর্ষণে জ্বলতে শুরু করে ওই রকেট (Chinese Rocket)। সেই দৃশ্যই দেখা গিয়েছে ভারত মহাসাগরের (Indian Ocean) উপরে। যা ক্যামেরাবন্দি করেছেন পূর্ব এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার (South East Asia)একাধিক দেশের বাসিন্দারা। “ছবি দেখে মনে হচ্ছে মালেশিয়ার (Malesia) আকাশে জ্বলছিল ওই মহাকাশযান। এর ধ্বংসাবশেষ কোথায় কোথায় পড়েছে তার জন্য আর একটু অপেক্ষা করতে হবে। আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে জানা যাবে সেই সংবাদ।” নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে লিখেছেন নাসার (NASA) মহাকাশচারী (Astronaut) চেরিস হ্যাডফিল্ড।
তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চিনের (China) কড়া সমালোচনা করেছেন নাসার প্রশাসক (NASA Administrator) বিল নেলসন। তাঁর কথায়, “এভাবে রকেটের ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীতে এসে পড়লে বড় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেজন্য প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। কিন্তু চিনের তরফে সেটা নেওয়া হয়নি।” পাশাপাশি মহাকাশ গবেষণার সঙ্গে যুক্ত দেশগুলিকে এই ইস্যুতে এক হওয়ার ডাক দিয়েছেন তিনি।
২৪ জুলাই এই মহাকাশযানকে উৎক্ষেপণ করে ‘চায়না ম্যানড স্পেশ এজেন্সি’ (China Manned Space Agency)। এই রকেটে করে স্পেস স্টেশন (Space Station) তৈরির জন্য বৈজ্ঞানিক সামগ্রী পাঠানো হয়েছিল। প্রায় ১০০ ফুট লম্বা এবং ২২ টনের এই রকেটটি (Rocket) নিম্নকক্ষপথে পৌঁছে মাধ্যাকর্ষণ এবং বায়ুমন্ডলীয় টানে পৃথিবীর দিকে নেমে আসে। তখনই আগুন ধরে যায় এতে। যদিও চিন জানিয়েছে, এই ধ্বংসাবশেষের দ্বারা বিমান চলাচল বা মাটিতে থাকা মানুষ ও সম্পত্তির ক্ষতি হওয়া সম্ভাবনা খুবই কম। পুনঃপ্রবেশের সময় রকেটের বেশিরভাগ উপাদান ধ্বংস হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন চিনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র।
মার্কিন স্পেস কমান্ড (US Space Command) জানিয়েছে, শনিবার চিনা রকেট (Chinese Rocket) লং মার্চ ফাইভবি (Long March 5B) বা সিজেড-ফাইভবি (CZ-5B) পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ে। এরপরই বায়ুর ঘর্ষণে জ্বলতে শুরু করে ওই রকেট (Chinese Rocket)। সেই দৃশ্যই দেখা গিয়েছে ভারত মহাসাগরের (Indian Ocean) উপরে। যা ক্যামেরাবন্দি করেছেন পূর্ব এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার (South East Asia)একাধিক দেশের বাসিন্দারা। “ছবি দেখে মনে হচ্ছে মালেশিয়ার (Malesia) আকাশে জ্বলছিল ওই মহাকাশযান। এর ধ্বংসাবশেষ কোথায় কোথায় পড়েছে তার জন্য আর একটু অপেক্ষা করতে হবে। আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে জানা যাবে সেই সংবাদ।” নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে লিখেছেন নাসার (NASA) মহাকাশচারী (Astronaut) চেরিস হ্যাডফিল্ড।
তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চিনের (China) কড়া সমালোচনা করেছেন নাসার প্রশাসক (NASA Administrator) বিল নেলসন। তাঁর কথায়, “এভাবে রকেটের ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীতে এসে পড়লে বড় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেজন্য প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। কিন্তু চিনের তরফে সেটা নেওয়া হয়নি।” পাশাপাশি মহাকাশ গবেষণার সঙ্গে যুক্ত দেশগুলিকে এই ইস্যুতে এক হওয়ার ডাক দিয়েছেন তিনি।
২৪ জুলাই এই মহাকাশযানকে উৎক্ষেপণ করে ‘চায়না ম্যানড স্পেশ এজেন্সি’ (China Manned Space Agency)। এই রকেটে করে স্পেস স্টেশন (Space Station) তৈরির জন্য বৈজ্ঞানিক সামগ্রী পাঠানো হয়েছিল। প্রায় ১০০ ফুট লম্বা এবং ২২ টনের এই রকেটটি (Rocket) নিম্নকক্ষপথে পৌঁছে মাধ্যাকর্ষণ এবং বায়ুমন্ডলীয় টানে পৃথিবীর দিকে নেমে আসে। তখনই আগুন ধরে যায় এতে। যদিও চিন জানিয়েছে, এই ধ্বংসাবশেষের দ্বারা বিমান চলাচল বা মাটিতে থাকা মানুষ ও সম্পত্তির ক্ষতি হওয়া সম্ভাবনা খুবই কম। পুনঃপ্রবেশের সময় রকেটের বেশিরভাগ উপাদান ধ্বংস হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন চিনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র।