চিনে নতুন সংকট। দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের ( Southwest China) সিচুয়ান প্রদেশে (Sichuan) আপাতত একাধিক শহরের বিজ্ঞাপনের আলো, সাবওয়ের লাইট নিভিয়ে সংকট মোকাবিলার চেষ্টা। আর বিদ্যুৎ বাঁচাতে গিয়েই অন্ধকারে ডুবেছে শহর। গত কয়েক দিন ধরেই প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল সিচুয়ান প্রদেশ। তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতেই বিদ্যুতের যোগান দিতে মাথা ঘাম পায়ে পড়ছে প্রশাসনের।
দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের ( Southwest China) চেংদু (Chengdu) শহরে এখন উভয় সঙ্কট। একদিকে ভয়ঙ্কর গরম, অন্যদিকে বাড়তে থাকা বিদ্যুতের চাহিদা। দুইয়ের জেরে কার্যত বন্ধ শহরের অধিকাংশ কাজ। চেংদু (Chengdu) শহরের অধিকাংশ কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বন্ধ রাখতে হয়েছে জাপানি গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা টয়োটা (Toyota)-র কারখানা। দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের ( Southwest China) আরেক শহর দাঝু (Dazhou)-তে সংকটের পরিস্থিতি। বিদ্যুৎ বিভ্রাটে নাজেহাল গোটা শহর। প্রচণ্ড গরমে বাড়তে থাকা বিদ্যুতের চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিতে না পারার কারণেই এই দশা চিনের। বিদ্যুৎ বাঁচাতে বাধ্য হয়ে শহরের সমস্ত বিজ্ঞাপনের আলো বন্ধ করে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সাবওয়ের আলো। আর এই সিদ্ধান্তের জেরেই সন্ধে নামলে অন্ধকারে মুখ ঢাকছে শহর।
চেংদু (Chengdu) শহরে প্রায় ২ কোটি মানুষের বাস। মঙ্গলবার এই শহরের রাস্তার আলোও নিভিয়ে রাখতে নির্দেশ জারি করেছে প্রশাসন। সব মিলিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা পুরণ করতে কাল ঘাম ছুটছে শি জিং পিংয়ের দেশের। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সন্ধে নামলেই অন্যতম বড় শহরে কার্যত ব্ল্যাক আউট। পার্কের আলো , বিজ্ঞাপনের আলো এমন কী বাড়ির দরজায় রাখা আলোও বন্ধ করে রাখত হচ্ছে।
মেট্রো স্টেশন, শপিং মলেও আলো কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সন্ধের পর কার্যত অন্ধকারেই জাতায়াত করতে হচ্ছে চেংদু শহরের বাসিন্দাদের। সিচুয়ান প্রদেশের এই বিদ্যুৎ সংকটের প্রভাব পড়ছে চিনের অর্থনীতিতেও। প্রচণ্ড গরমে নদীর জল শুকিয়ে যাওয়ায় চিনের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা হচ্ছে।
কোথাও গরম, কোথাও আবার ভারী বৃষ্টি। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত চিনের বিভিন্ন এলাকা। দক্ষিণ-পশ্চিমে যখন ভয়ঙ্কর গরম ঠিক তখনই উত্তর-পশ্চিম চিনে হরপা পানে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে সিচুয়ান প্রদেশের গরম পুরনো সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। চিনা আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ১৯৬১ সালের পর এত গরম পরেনি।
দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের ( Southwest China) চেংদু (Chengdu) শহরে এখন উভয় সঙ্কট। একদিকে ভয়ঙ্কর গরম, অন্যদিকে বাড়তে থাকা বিদ্যুতের চাহিদা। দুইয়ের জেরে কার্যত বন্ধ শহরের অধিকাংশ কাজ। চেংদু (Chengdu) শহরের অধিকাংশ কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বন্ধ রাখতে হয়েছে জাপানি গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা টয়োটা (Toyota)-র কারখানা। দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের ( Southwest China) আরেক শহর দাঝু (Dazhou)-তে সংকটের পরিস্থিতি। বিদ্যুৎ বিভ্রাটে নাজেহাল গোটা শহর। প্রচণ্ড গরমে বাড়তে থাকা বিদ্যুতের চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিতে না পারার কারণেই এই দশা চিনের। বিদ্যুৎ বাঁচাতে বাধ্য হয়ে শহরের সমস্ত বিজ্ঞাপনের আলো বন্ধ করে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সাবওয়ের আলো। আর এই সিদ্ধান্তের জেরেই সন্ধে নামলে অন্ধকারে মুখ ঢাকছে শহর।
চেংদু (Chengdu) শহরে প্রায় ২ কোটি মানুষের বাস। মঙ্গলবার এই শহরের রাস্তার আলোও নিভিয়ে রাখতে নির্দেশ জারি করেছে প্রশাসন। সব মিলিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা পুরণ করতে কাল ঘাম ছুটছে শি জিং পিংয়ের দেশের। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সন্ধে নামলেই অন্যতম বড় শহরে কার্যত ব্ল্যাক আউট। পার্কের আলো , বিজ্ঞাপনের আলো এমন কী বাড়ির দরজায় রাখা আলোও বন্ধ করে রাখত হচ্ছে।
মেট্রো স্টেশন, শপিং মলেও আলো কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সন্ধের পর কার্যত অন্ধকারেই জাতায়াত করতে হচ্ছে চেংদু শহরের বাসিন্দাদের। সিচুয়ান প্রদেশের এই বিদ্যুৎ সংকটের প্রভাব পড়ছে চিনের অর্থনীতিতেও। প্রচণ্ড গরমে নদীর জল শুকিয়ে যাওয়ায় চিনের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা হচ্ছে।
কোথাও গরম, কোথাও আবার ভারী বৃষ্টি। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত চিনের বিভিন্ন এলাকা। দক্ষিণ-পশ্চিমে যখন ভয়ঙ্কর গরম ঠিক তখনই উত্তর-পশ্চিম চিনে হরপা পানে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে সিচুয়ান প্রদেশের গরম পুরনো সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। চিনা আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ১৯৬১ সালের পর এত গরম পরেনি।