এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: চিন থেকেই প্রথম শুরু হয়েছিল করোনা সংক্রমণ। কিন্তু ক্রমশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনছিল এই দেশ। কিন্তু ফের একবার চিনে চোখ রাঙাচ্ছে করোনাভাইরাস। কিছুদিন আগে জানা গিয়েছিল চিনে জিয়াংসুতে ২০ জন, সিচুয়ানে ৩ জন ও বেজিং ১ জন করোনায় আক্রান্ত। এবার আরও ২টি এলাকায় নতুন করে ছড়িয়েছে করোনা সংক্রমণ, শনিবার চিনের স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয় এমনটাই। চিনের ন্যাশনাল হেলথ কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, নতুন করে সংশ্লিষ্ট দেশের দু’টি এলাকায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৫ জন। আক্রান্তরা চিনের উজিয়ান প্রদেশ এবং চংকিং পুরসভা এলাকার বাসিন্দা। চিনের মোট আক্রান্তের মধ্যে ২০০ জন জিয়াংসু প্রদেশ থেকে ভাইরাসে সংক্রামিত হয়েছেন বলে মনে করাহচ্ছে। প্রসঙ্গত, জিয়াংসুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ১০ জন সাফাইকর্মী ২০ জুলাই করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।
ইতিমধ্যেই করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জিয়াংসু প্রদেশে জারি করা হয়েছে লকডাউন। এমনকী, চিন প্রশাসন সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৯.২ মিলিয়ন মানুষের করোনা পরীক্ষা করার উদ্যোগ নিয়েছিল। একবার নয়, দু'বার তাদের পরীক্ষা করা হয়।
বেজিংয়ের চংকিং জেলাতে দু'জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়। এরপরেই সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৯টি হাউসিং কমিটি লাগোয়া স্থানে জারি করা হয়েছে লকডাউন। বৃহস্পতিবার থেকে চলা এই লকডাউনে গৃহবন্দি ৪১ হাজার মানুষ। তবে করোনার জেরে চিনে কোনও মৃত্যুর উল্লেখ করা হয়নি। গত বুধবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চিনে বাইরে থেকে আসার ক্ষেত্রে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এমন মানুষের সংখ্যা ৭,৩৪২। এরমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬,৭০৯ জন। হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে ৬৩৩ জনের। বাইরে থেকে আসা রোগীদের ক্ষেত্রে কারোর মৃত্যু হয়নি।
প্রসঙ্গত, চিনের উহানে প্রথম করোনায় আক্রান্ত হন এক ব্যক্তি। এরপরেই এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা বিশ্বে। কিন্তু করোনার প্রথম ঢেউ ভালোভাবেই সামলেছিল চিন। যদিও নতুন করে সংক্রমণ ছড়ানোর নাজেহাল এই দেশ।
ইতিমধ্যেই করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জিয়াংসু প্রদেশে জারি করা হয়েছে লকডাউন। এমনকী, চিন প্রশাসন সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৯.২ মিলিয়ন মানুষের করোনা পরীক্ষা করার উদ্যোগ নিয়েছিল। একবার নয়, দু'বার তাদের পরীক্ষা করা হয়।
বেজিংয়ের চংকিং জেলাতে দু'জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়। এরপরেই সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৯টি হাউসিং কমিটি লাগোয়া স্থানে জারি করা হয়েছে লকডাউন। বৃহস্পতিবার থেকে চলা এই লকডাউনে গৃহবন্দি ৪১ হাজার মানুষ। তবে করোনার জেরে চিনে কোনও মৃত্যুর উল্লেখ করা হয়নি। গত বুধবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চিনে বাইরে থেকে আসার ক্ষেত্রে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এমন মানুষের সংখ্যা ৭,৩৪২। এরমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬,৭০৯ জন। হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে ৬৩৩ জনের। বাইরে থেকে আসা রোগীদের ক্ষেত্রে কারোর মৃত্যু হয়নি।
প্রসঙ্গত, চিনের উহানে প্রথম করোনায় আক্রান্ত হন এক ব্যক্তি। এরপরেই এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা বিশ্বে। কিন্তু করোনার প্রথম ঢেউ ভালোভাবেই সামলেছিল চিন। যদিও নতুন করে সংক্রমণ ছড়ানোর নাজেহাল এই দেশ।