Nepal Plane Crash: দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমান কি মেয়াদ উত্তীর্ণ? উদ্ধার হওয়া ব্ল্যাক বক্সেই লুকিয়ে রহস্য
Nepal-এর দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের (Nepal Plane Crash) ব্ল্যাক বক্স (Black Box) উদ্ধার হল। যদিও অন্য বিমানের থেকে তারা এয়ারের (Tara Air) এই বিমানের ব্ল্যাক বক্সে সামান্য পার্থক্য রয়েছে। পাশাপাশি এই এয়ারক্রাফ্টটি (Aircraft) মেয়াদ উত্তীর্ণ বলেও অনুমান করা হচ্ছে। কী ভাবে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হল নেপালের (Nepal Plane Crash) এই বিমান? শুরু হয়েছে তদন্ত ...
হদিশ মিলল নেপালের দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের (Nepal Plane Crash) ব্ল্যাক বক্সের (Black Box)। সেনাবাহিনীর (Nepal Army) উদ্ধারকারী দল খুঁজে পেয়ে বিমানের ব্ল্যাক বক্সটি। যার মধ্যে রয়েছে ককপিটের ভয়েস রেকর্ডার। যদিও সেখানে কোনও ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার পাওয়া যায়নি। নেপালের অসামরিক বিমান পরিবহণ অথরিটির মুখপাত্রের অনুমান, তারা এয়ারওয়েজের এই বিমানটিতে আদতেই কোনও ডেটা রেকর্ডার ছিল না। সে ক্ষেত্রে এই দুর্ঘটনা কী ভাবে ঘটল তা খতিয়ে দেখার জন্য কেবলমাত্র গ্রাউন্ড টু এয়ার কথোপকথনই একমাত্র উপায়। ইতিমধ্যেই ভয়াবহ এই বিমান দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে নেপাল প্রশাসন।
এই বিমানটি নেপালের পোখরা থেকে জমসনে যাচ্ছিল। যাত্রাপথের সময়সীমা ছিল কেবলমাত্র ২০ মিনিট। কিন্তু, উড়ানের ১৫ মিনিটের মাথাতেই দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয় সেটি।
নেপাল অসামরিক বিমান পরিবহণ অথরিটির মুখপাত্র দেও চন্দ্রা লাল কর্ণ বলেন, ''সবকটি দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। হদিশ মিলেছে ব্ল্যাক বক্সেরও।'' জানা গিয়েছে, সংশ্লিষ্ট তারা এয়ারের বিমানটি ১৯৭৯ সালের একটি এয়ারক্রাফ্ট। ফ্লাইট ট্রাকিং ওয়েবসাইট থেকে এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে। একটি পাঁচ সদস্যের দল এই ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্ত করবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। কী কারণে বিমানটি ভেঙে পড়ল, তা বিশদে খতিয়ে দেখা হবে। সে ক্ষেত্রে বিমানটি মেয়াদ উত্তীর্ণ বলেও মনে করা হচ্ছে।
সোমবার রাতেই ১০টি মৃতদেহ কাঠমাণ্ডুতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাকি ১২টি এদিন পৌঁছবে। এরপর পরিবারের হাতে দেহগুলি চিহ্নিত করে তুলে দেওয়া হবে।
জানা গিয়েছে, বিমানটির হদিশ মিলেছে নেপালের মুসতাং (Mushtang) এলাকাতেই খাদের ধারে। মুসতাং অঞ্চলে উদ্ধারকাজ শুরু করেছিল নেপালের সেনা চপার। কিন্তু, আবহাওয়ার প্রতিকূলতার জেরে উদ্ধারকাজে বেগ পেতে হয়। আচমকাই তুষারপাত শুরু হওয়ায় তল্লাশির অভিযান থমকে যায়। এরপর সোমবার সকাল হতেই ফের বিমান ও যাত্রীদের খোঁজ শুরু করে নেপাল সেনা। এরপরই তারা জানায়, বিমানের ধ্বংসাবশেষটি মুসতাংয়ের থাসাং টু-এর সানসোয়ারে পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। ‘বিমান দুর্ঘটনায় কেউ বেঁচে নেই।’ সোমবার সকালেই এই খবর সরকারিভাবে জানায় নেপাল প্রশাসন। খাদের প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ ফিট গভীরে যাত্রীদের পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা। এখনও পর্যন্ত ১১ হাজার ফিট পর্যন্ত পৌঁছতে পেরেছে সেনা (Nepal Army)। এমনটাই জানিয়েছেন নেপাল সেনার মুখপাত্র (Nepal Army Spokesperson)।
এই বিমানটি নেপালের পোখরা থেকে জমসনে যাচ্ছিল। যাত্রাপথের সময়সীমা ছিল কেবলমাত্র ২০ মিনিট। কিন্তু, উড়ানের ১৫ মিনিটের মাথাতেই দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয় সেটি।
নেপাল অসামরিক বিমান পরিবহণ অথরিটির মুখপাত্র দেও চন্দ্রা লাল কর্ণ বলেন, ''সবকটি দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। হদিশ মিলেছে ব্ল্যাক বক্সেরও।'' জানা গিয়েছে, সংশ্লিষ্ট তারা এয়ারের বিমানটি ১৯৭৯ সালের একটি এয়ারক্রাফ্ট। ফ্লাইট ট্রাকিং ওয়েবসাইট থেকে এই তথ্য পাওয়া গিয়েছে। একটি পাঁচ সদস্যের দল এই ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্ত করবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। কী কারণে বিমানটি ভেঙে পড়ল, তা বিশদে খতিয়ে দেখা হবে। সে ক্ষেত্রে বিমানটি মেয়াদ উত্তীর্ণ বলেও মনে করা হচ্ছে।
সোমবার রাতেই ১০টি মৃতদেহ কাঠমাণ্ডুতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাকি ১২টি এদিন পৌঁছবে। এরপর পরিবারের হাতে দেহগুলি চিহ্নিত করে তুলে দেওয়া হবে।
জানা গিয়েছে, বিমানটির হদিশ মিলেছে নেপালের মুসতাং (Mushtang) এলাকাতেই খাদের ধারে। মুসতাং অঞ্চলে উদ্ধারকাজ শুরু করেছিল নেপালের সেনা চপার। কিন্তু, আবহাওয়ার প্রতিকূলতার জেরে উদ্ধারকাজে বেগ পেতে হয়। আচমকাই তুষারপাত শুরু হওয়ায় তল্লাশির অভিযান থমকে যায়। এরপর সোমবার সকাল হতেই ফের বিমান ও যাত্রীদের খোঁজ শুরু করে নেপাল সেনা। এরপরই তারা জানায়, বিমানের ধ্বংসাবশেষটি মুসতাংয়ের থাসাং টু-এর সানসোয়ারে পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। ‘বিমান দুর্ঘটনায় কেউ বেঁচে নেই।’ সোমবার সকালেই এই খবর সরকারিভাবে জানায় নেপাল প্রশাসন। খাদের প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ ফিট গভীরে যাত্রীদের পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা। এখনও পর্যন্ত ১১ হাজার ফিট পর্যন্ত পৌঁছতে পেরেছে সেনা (Nepal Army)। এমনটাই জানিয়েছেন নেপাল সেনার মুখপাত্র (Nepal Army Spokesperson)।