শিলিগুড়ির (Siliguri) মহকুমা পরিষদের ভোট প্রচারের দায়িত্ব থেকে সরানো হল শিলিগুড়ির (Siliguri) নির্দল প্রার্থীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করা জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সদস্য তথা এলাকার TMC নেতাকে। নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে গিয়ে প্রকাশ্য সভা থেকে নির্দল প্রার্থীদের (Independent Candidates) হুঁশিয়ারি দিতে দেখা গিয়েছিল TMC নেতা দেবাশিস প্রামাণিককে। সেই ঘটনার একটি ভিডিয়ো ঘিরে শুরু হয় জোর সমালোচনা। যদিও ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি এই সময় ডিজিটাল। বিষয়টি সামনে আসার পর ওই নেতার বক্তব্যকে সমর্থন করেনি দার্জিলিং জেলা TMC। দল তাঁর এই বক্তব্যকে সমর্থন করে না বলে আগেই জানিয়েছিলেন জেলা সভানেত্রী পাপিয়া ঘোষ। এবার সেই নেতা শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদ ভোটে প্রচার করতে পারবে না বলে জানালেন জেলা TMC চেয়ারম্যান অলোক চক্রবর্তী।
ঘটনার সূত্রপাত দু-দিন আগে। ফাঁসিদেওয়াতে মহকুমা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে গিয়েছিলেন TMC নেতা দেবাশিস প্রামাণিক। সেখানে প্রকাশ্যে একটি নির্বাচনী সভা থেকে তিনি বলেছিলেন, "রাস্তায় কোনো নির্দলের পোস্টার, পতাকা থাকবে না। সব খুলে দিতে হবে। যদি কোনও তৃণমূল নেতা কর্মী নির্দলের হয়ে প্রচারে যান তাঁর নাম কেটে যাবে। তাঁদের বাড়িতে পুলিশ যাবে। পুলিশ আমাদের, SDO আমাদের, BDO আমাদেরই। TMC ছাড়া কেউ থাকবে না।" তাঁর এই বক্তব্যের গোটা একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসে। বিষয়টি জানতে পারেন জেলা নেতৃত্ব। তারপর থেকেই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করে দল। উল্লেখ্য, দেবাশিস প্রামাণিক
তাঁর এই মন্তব্যের পর দার্জিলিং জেলা TMC তরফে রাজ্য নেতৃত্বকে বিষয়টি জানানো হয়। দলীয় সূত্রে খবর, এরপরও দেবাশিস প্রামাণিককে এক জায়গায় প্রচার করতে দেখা গিয়েছে। বৃহস্পতিবার দার্জিলিং জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান অলোক চক্রবর্তী বলেন, "তাঁকে বলে দেওয়া হয়েছে নির্বাচনী প্রচারে না আসতে। এরপরও আসলে দল তাঁর দায়িত্ব নেবে না। রাজ্য নেতৃত্বকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। রাজ্য নেতৃত্ব যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। রাজ্য নেতৃত্ব যা সিদ্ধান্ত নেবে তা মেনে নেওয়া হবে।"
TMC সূত্রে খবর, শুক্রবার শিলিগুড়িতে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের আসার কথা রয়েছে। সেখানে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের নির্বাচন নিয়ে বেশ কিছু আলোচনা রয়েছে। তিনি জেলা তৃণমূলের কার্যালয়ে আলোচনাতে বসতে পারেন নেতৃত্বদের নিয়ে। সেখানে দেবাশিস প্রামাণিকের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
প্রসঙ্গত, ফাঁসিদেওয়া থেকে নির্দল হিসাবে প্রার্থী হয়েছেন আখতার আলি। তিনি তৃণমূলেই ছিলেন। কিন্তু মহকুমা পরিষদ আসনে তাঁকে দল প্রার্থী না করায় তিনি নির্দলে দাঁড়ান। তাঁর নির্দল প্রার্থী হিসাবে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গেই বলতে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন ওই TMC নেতা বলে অভিযোগ।
ঘটনার সূত্রপাত দু-দিন আগে। ফাঁসিদেওয়াতে মহকুমা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে গিয়েছিলেন TMC নেতা দেবাশিস প্রামাণিক। সেখানে প্রকাশ্যে একটি নির্বাচনী সভা থেকে তিনি বলেছিলেন, "রাস্তায় কোনো নির্দলের পোস্টার, পতাকা থাকবে না। সব খুলে দিতে হবে। যদি কোনও তৃণমূল নেতা কর্মী নির্দলের হয়ে প্রচারে যান তাঁর নাম কেটে যাবে। তাঁদের বাড়িতে পুলিশ যাবে। পুলিশ আমাদের, SDO আমাদের, BDO আমাদেরই। TMC ছাড়া কেউ থাকবে না।" তাঁর এই বক্তব্যের গোটা একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসে। বিষয়টি জানতে পারেন জেলা নেতৃত্ব। তারপর থেকেই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করে দল। উল্লেখ্য, দেবাশিস প্রামাণিক
তাঁর এই মন্তব্যের পর দার্জিলিং জেলা TMC তরফে রাজ্য নেতৃত্বকে বিষয়টি জানানো হয়। দলীয় সূত্রে খবর, এরপরও দেবাশিস প্রামাণিককে এক জায়গায় প্রচার করতে দেখা গিয়েছে। বৃহস্পতিবার দার্জিলিং জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান অলোক চক্রবর্তী বলেন, "তাঁকে বলে দেওয়া হয়েছে নির্বাচনী প্রচারে না আসতে। এরপরও আসলে দল তাঁর দায়িত্ব নেবে না। রাজ্য নেতৃত্বকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। রাজ্য নেতৃত্ব যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। রাজ্য নেতৃত্ব যা সিদ্ধান্ত নেবে তা মেনে নেওয়া হবে।"
TMC সূত্রে খবর, শুক্রবার শিলিগুড়িতে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের আসার কথা রয়েছে। সেখানে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের নির্বাচন নিয়ে বেশ কিছু আলোচনা রয়েছে। তিনি জেলা তৃণমূলের কার্যালয়ে আলোচনাতে বসতে পারেন নেতৃত্বদের নিয়ে। সেখানে দেবাশিস প্রামাণিকের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
প্রসঙ্গত, ফাঁসিদেওয়া থেকে নির্দল হিসাবে প্রার্থী হয়েছেন আখতার আলি। তিনি তৃণমূলেই ছিলেন। কিন্তু মহকুমা পরিষদ আসনে তাঁকে দল প্রার্থী না করায় তিনি নির্দলে দাঁড়ান। তাঁর নির্দল প্রার্থী হিসাবে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গেই বলতে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন ওই TMC নেতা বলে অভিযোগ।