এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গোয়ার পর এবার উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেসে বড় ধাক্কা দিল তৃণমূল। হাত ছেড়ে ঘাসফুল শিবিরে যোগ দিলেন উত্তরপ্রদেশের দুই কংগ্রেস নেতা। মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের উপস্থিতিতে এদিন শিলিগুড়িতে তৃণমূলে যোগ দিলেন কমলাপতি ত্রিপাঠীর দুই নাতি ললিতপতি ও রাজেশপতি ত্রিপাঠি। কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করে তৃণমূলে যোগ দিলেন এই দুই নেতা। এদিন মমতা বলেন, 'বাংলাতে সময় দিয়েও আমরা বাইরে অনেক কাজ করতে পারি।' জানা গিয়েছে, ছটপুজোর পরই উত্তরপ্রদেশ যাচ্ছেন মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। যোগীরাজ্যে বারাণসীতে যাবেন তিনি। মোদীর লোকসভা কেন্দ্রে মমতার এই উপস্থিতিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
BJP শাসিত রাজ্যে যেতে বাধা নিয়েও এদিন সাংবাদিকদের সামনে সরব হন মমতা। তিনি দাবি করেন, ত্রিপুরাসহ একাধিক BJP শাসিত রাজ্যে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন শাক সবজির দাম নিয়েও সরব হন। কাঁচা-লঙ্কা, করলা ইত্যাদির দাম কেন এত বাড়ছে তা নিয়ে প্রশ্ন করেন মমতা। তিনি বলেন, 'গ্য়াসের দামে রান্নাঘরে আগুন জ্বলছে।'
BJP-কে আক্রমণ করে মমতা এদিন বলেন, 'BJP থালা বাজানোর কাজ করে এই করেছি ওই করেছি বলে দাবি করে। আসলে কিছুই করেনি।' এদিন অন্য রাজ্যের নানা দলগুলির প্রতিও আহ্বান জানান মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। মমতা বলেন, 'সারা দেশে অনেক দল রয়েছে। তাঁদের সকলকে আমরা সম্মান ও শ্রদ্ধা করি। এখানে ছোট বড় কোনও ব্যাপার নেই। সেই সমস্ত দলগুলিকে আমরা আহ্বান জানাবো।' BJP সরকারকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, 'করোনার সংখ্য়া গোপন করতে BJP সরকার রোগীদের দেহ ভাসিয়ে দিয়েছে।' সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তাঁদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে, মহিলারা প্রশ্ন করলে তাঁদের আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলেও সরব হন মমতা।
তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, 'হাথরাসের সময়ও আমি উত্তরপ্রদেশে নেতাদের পাঠিয়েছিলাম। লখিমপুর খেরিতে যেখানে কংগ্রেসের নেতারা পৌঁছতে পারেনি, সেখানে আমাদের প্রতিনিধিরা রাতের বেলায় ছোট ছোট এলাকা দিয়ে লখিমপুর খেরিতে পৌঁছে গিয়েছিল, কৃষক নেতারা আমাদের সহায়তা করেছিল।' এছাড়া কৃষক নেতা রাকেশ টিকাইত তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন বলেও জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
তৃণমূলে যোগ দেওয়া ললিতপতি ত্রিপাঠি এদিন বলেন, 'উত্তরপ্রদেশের মানুষ অত্যন্ত সচেতন। উত্তরপ্রদেশে একটা বড় শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। কাজটা মোটেই সহজ না। কংগ্রেস দুর্বল হয়ে পড়ছে। আমাদের বিশ্বাস রয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে আমরা উত্তরপ্রদেশের মানুষকে এই ভরসা দিতে পারব যে, BJP-র বিরুদ্ধে লড়তে তৃণমূল কংগ্রেস প্রস্তুত রয়েছে।'
BJP শাসিত রাজ্যে যেতে বাধা নিয়েও এদিন সাংবাদিকদের সামনে সরব হন মমতা। তিনি দাবি করেন, ত্রিপুরাসহ একাধিক BJP শাসিত রাজ্যে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন শাক সবজির দাম নিয়েও সরব হন। কাঁচা-লঙ্কা, করলা ইত্যাদির দাম কেন এত বাড়ছে তা নিয়ে প্রশ্ন করেন মমতা। তিনি বলেন, 'গ্য়াসের দামে রান্নাঘরে আগুন জ্বলছে।'
BJP-কে আক্রমণ করে মমতা এদিন বলেন, 'BJP থালা বাজানোর কাজ করে এই করেছি ওই করেছি বলে দাবি করে। আসলে কিছুই করেনি।' এদিন অন্য রাজ্যের নানা দলগুলির প্রতিও আহ্বান জানান মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। মমতা বলেন, 'সারা দেশে অনেক দল রয়েছে। তাঁদের সকলকে আমরা সম্মান ও শ্রদ্ধা করি। এখানে ছোট বড় কোনও ব্যাপার নেই। সেই সমস্ত দলগুলিকে আমরা আহ্বান জানাবো।' BJP সরকারকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, 'করোনার সংখ্য়া গোপন করতে BJP সরকার রোগীদের দেহ ভাসিয়ে দিয়েছে।' সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তাঁদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে, মহিলারা প্রশ্ন করলে তাঁদের আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলেও সরব হন মমতা।
তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, 'হাথরাসের সময়ও আমি উত্তরপ্রদেশে নেতাদের পাঠিয়েছিলাম। লখিমপুর খেরিতে যেখানে কংগ্রেসের নেতারা পৌঁছতে পারেনি, সেখানে আমাদের প্রতিনিধিরা রাতের বেলায় ছোট ছোট এলাকা দিয়ে লখিমপুর খেরিতে পৌঁছে গিয়েছিল, কৃষক নেতারা আমাদের সহায়তা করেছিল।' এছাড়া কৃষক নেতা রাকেশ টিকাইত তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন বলেও জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
তৃণমূলে যোগ দেওয়া ললিতপতি ত্রিপাঠি এদিন বলেন, 'উত্তরপ্রদেশের মানুষ অত্যন্ত সচেতন। উত্তরপ্রদেশে একটা বড় শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। কাজটা মোটেই সহজ না। কংগ্রেস দুর্বল হয়ে পড়ছে। আমাদের বিশ্বাস রয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে আমরা উত্তরপ্রদেশের মানুষকে এই ভরসা দিতে পারব যে, BJP-র বিরুদ্ধে লড়তে তৃণমূল কংগ্রেস প্রস্তুত রয়েছে।'