Siliguri News : বেল্টে লুকনো কোটি কোটি টাকার সোনা! শিলিগুড়িতে অভিযানে হতবাক DRI আধিকারিকরা
অবৈধ সোনা পাচারের ঘটনায় শিলিগুড়ি থেকে চারজনকে গেফতার করল DRI আধিকারিকেরা। উদ্ধার ১০ কোটি টাকার সোনা।
হাইলাইটস
- বেল্টে লুকোনো ছিল কোটি কোটি টাকার সোনা।
- সোনার ভাণ্ডার দেখে অবাক কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা দফতর।
- ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়িতে।
West Bengal News : কোমরের বেল্টে লুকোনো ছিল কোটি কোটি টাকার সোনা (Gold)। অভিযান চালিয়ে সোনার ভাণ্ডার দেখে রীতিমতো অবাক কেন্দ্রীয় রাজস্ব গোয়েন্দা দফতর কিংবা DRI আধিকারিকেরা। প্রায় ১০ কোটি টাকার সোনা (Gold Smuggling) সহ গ্রেফতার করা হয়েছে চারজনকে। এর আগেও শিলিগুড়ি (Siliguri) ও আশপাশের এলাকা থেকে বিপুল টাকার সোনা উদ্ধার হয়েছে। কিন্তু এই পরিমাণ সোনা উদ্ধারে রীতিমতো অবাক DRI আধিকারিকেরা।
অবৈধ সোনা পাচারের (Gold Smuggling) ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া চারজনের নাম নির্মলেন্দু পাল, সুজন পাল, পীযূষ পোদ্দার এবং সুজিত দাস। ধৃত চারজন অসমের (Assam) করিমগঞ্জের বাসিন্দা বলে DRI সূত্রে খবর। জানা গিয়েছে শনিবার রাতে গোপন সূত্রে সোনা পাচার হচ্ছে এই খবর পায় DRI। এরপর অভিযান চালানো হয়। জানা গিয়েছে, কলকাতায় (Kolkata) সোনা পাচারের উদ্দেশ্যে করিমগঞ্জ স্টেশন থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা ট্রেনে ওঠে চারজন।
আর খবর পেয়েই অভিযান চালান DRI আধিকারিকেরা। ট্রেনে চারজনের ওপর সন্দেহ হয় তাদের। এরপর শিলিগুড়িতে (Siliguri) ধরে DRI দফতরে নিয়ে আসা চারজনকে। চালানো হয় তল্লাশি। এরপরই কোমরে বিশেষ বেল্টের মধ্যে থেকে একের পর এক সোনার বার বেরিয়ে আসে। তল্লাশি চালিয়ে তাদের চার জনের কোমর বেল্টের মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় সোনার ৯০ টি সোনার বার। ধৃতরা সোনার কোনও বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি। এরপরই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। রবিবার চারজনকে শিলিগুড়ি আদালতে (Siliguri Court) তোলা হয়। উদ্ধার হওয়া ৯০ টি সোনার বারের মোট ওজন ১৮ কেজিরও বেশি। উদ্ধার হওয়া সোনার বাজারমূল্য প্রায় ১০ কোটি টাকা বলে জানা গিয়েছে। রবিবার ধৃতদের শিলিগুড়ি আদালতে পেশ করা হলে ১ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আগামীকাল সোমবার ফের মামলার শুনানি হবে। এই DRI-এর পক্ষের আইনজীবী রতন বনিক বলেন, "অভিযান চালিয়ে DRI প্রায় ১০ কোটি টাকার সোনা উদ্ধার করেছে। উদ্ধার হওয়া সোনা বিদেশী সোনা।" যদিও ধৃতদের পক্ষের আইনজীবী অখিল বিশ্বাস বলেন, "পুরোনো সোনার গয়না নতুন করে বানানোর জন্য কলকাতায় যাচ্ছিলেন সকলে। DRI ভুল তাদের গ্রেফতার করেছে।" যদিও DRI আধিকারিকরা মনে করছেন এটি একটি বড় চক্র। এর পিছনে শুধু ধৃত ৪ জনই নয়, আরও অনেক লোক জড়িত। ধৃত ৪ জনকে জেরা করা এই চক্রের আরও গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন DRI আধিকারিকরা।
অবৈধ সোনা পাচারের (Gold Smuggling) ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া চারজনের নাম নির্মলেন্দু পাল, সুজন পাল, পীযূষ পোদ্দার এবং সুজিত দাস। ধৃত চারজন অসমের (Assam) করিমগঞ্জের বাসিন্দা বলে DRI সূত্রে খবর। জানা গিয়েছে শনিবার রাতে গোপন সূত্রে সোনা পাচার হচ্ছে এই খবর পায় DRI। এরপর অভিযান চালানো হয়। জানা গিয়েছে, কলকাতায় (Kolkata) সোনা পাচারের উদ্দেশ্যে করিমগঞ্জ স্টেশন থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা ট্রেনে ওঠে চারজন।
আর খবর পেয়েই অভিযান চালান DRI আধিকারিকেরা। ট্রেনে চারজনের ওপর সন্দেহ হয় তাদের। এরপর শিলিগুড়িতে (Siliguri) ধরে DRI দফতরে নিয়ে আসা চারজনকে। চালানো হয় তল্লাশি। এরপরই কোমরে বিশেষ বেল্টের মধ্যে থেকে একের পর এক সোনার বার বেরিয়ে আসে। তল্লাশি চালিয়ে তাদের চার জনের কোমর বেল্টের মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় সোনার ৯০ টি সোনার বার। ধৃতরা সোনার কোনও বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি। এরপরই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। রবিবার চারজনকে শিলিগুড়ি আদালতে (Siliguri Court) তোলা হয়। উদ্ধার হওয়া ৯০ টি সোনার বারের মোট ওজন ১৮ কেজিরও বেশি। উদ্ধার হওয়া সোনার বাজারমূল্য প্রায় ১০ কোটি টাকা বলে জানা গিয়েছে। রবিবার ধৃতদের শিলিগুড়ি আদালতে পেশ করা হলে ১ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আগামীকাল সোমবার ফের মামলার শুনানি হবে। এই DRI-এর পক্ষের আইনজীবী রতন বনিক বলেন, "অভিযান চালিয়ে DRI প্রায় ১০ কোটি টাকার সোনা উদ্ধার করেছে। উদ্ধার হওয়া সোনা বিদেশী সোনা।" যদিও ধৃতদের পক্ষের আইনজীবী অখিল বিশ্বাস বলেন, "পুরোনো সোনার গয়না নতুন করে বানানোর জন্য কলকাতায় যাচ্ছিলেন সকলে। DRI ভুল তাদের গ্রেফতার করেছে।" যদিও DRI আধিকারিকরা মনে করছেন এটি একটি বড় চক্র। এর পিছনে শুধু ধৃত ৪ জনই নয়, আরও অনেক লোক জড়িত। ধৃত ৪ জনকে জেরা করা এই চক্রের আরও গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন DRI আধিকারিকরা।