এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: কৃষ্ণনগর শহরে প্রচারে বের হচ্ছেন তৃণমূল প্রার্থী কৌশানি মুখোপাধ্যায়। তবে কৃষ্ণনগর পুরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলারদের প্রায় কাউকেই পাশে দেখা যায়নি কৌশানির। তাঁকে প্রার্থী করায় ‘বহিরাগত’ বিতর্ক দেখা গিয়েছিল আগেই। নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে পা রেখেই কর্মী-সমর্থকদের ক্ষোভ মেটানোর চেষ্টা করেছিলেন কৃষ্ণনগর উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী- অভিনেত্রী কৌশানি। গোষ্ঠী কোন্দলের প্রশ্নে তিনি বলেছিলেন, ‘যৌথ পরিবারের পাঁচটা বাসন থাকলে আওয়াজ তো হবেই, কিন্তু দিনের শেষে আমরা নিজেরাই সেগুলো মিটিয়ে নিই।’ কিন্ত মুখের কথায় চিড়ে ভেজেনি। অন্তত আপাতত তেমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা জেলা তৃনমূল নেতা অসীম সাহা ‘এই সময় ডিজিটাল’কে বলেছেন, ‘আমাদের তো একবারও বলা হয়নি। সৌজন্য সাক্ষাৎটুকু করেননি তিনি। তবে কেন যাব?’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরও একাধিক প্রাক্তন কাউন্সিলারের দাবি, আমাদেরকেও জানানো হয়নি। তিনি না হলেও যাঁরা তাঁর প্রচার কর্মসূচি ঠিক করছেন তাঁরাও কিছু জানায়নি।
কৌশনি মঙ্গলবার প্রচারে এসে বলেছিলেন, ‘লোকসভা ভোটে কৃষ্ণনগরে মানুষ কেন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন, কোথায় খামতি আছে তা খুঁজে বার করতে মানুষের দরজায় দরজায় যাব। এক জন সাধারণ প্রার্থী হলে মানুষ যে ভাবে তাঁকে পাবেন, আমাকেও ঠিক সেই ভাবেই পাবেন কৃষ্ণনগরবাসী। আমি কৃষ্ণনগরের মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছতে এসেছি।’
বাস্তবেই পায়ে হেঁটে মানুষের দরজায় দরজায় পৌঁছন তিনি। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘এই লড়াই বাংলার মানুষের লড়াই,এখানকার যারা স্থানীয় নেতৃত্ব আছে আমি তাদের শ্রদ্ধা করি এবং তারা যেভাবে বলবে আমি সেভাবেই চলবো। এর পাশাপাশি তিনি বলেন মাথার উপর দিদি আছে তখন আমাদের আর চিন্তা কিসের। এ লড়াইয়ে আমরা জিতবই।’
গত লোকসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর পুরসভার ২৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২৩টিতেই লিড পেয়েছিল BJP। মাত্র একটি ওয়ার্ডে শাসক দল লিড পাওয়ায় ২০১৪ সালের নির্বাচনকেও ছাপিয়ে গিয়েছিল। এবার শহর থেকে BJP ২৭ হাজার ৯৭২ এবং বিধানসভার গ্রামীণ এলাকা থেকে ২৫ হাজার ২৩৫ ভোটের লিড পেয়েছিল BJP। ফলে কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে BJP-র থেকে ৫৩ হাজার ৫৫০ ভোটে পিছিয়ে গিয়েছে শাসক দল। লোকসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর সদর মহকুমা এলাকায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোটের সেনাপতি হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিলেন পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান অসীম সাহাকে। তিনিই পুর এলাকায় ভোট করিয়েছেন। কিন্তু তাঁর নিজের ওয়ার্ড ১০ নম্বর ওয়ার্ডেই ১৫৪৮টি ভোটে পিছিয়ে গিয়েছে তৃণমূল।
কৌশনি মঙ্গলবার প্রচারে এসে বলেছিলেন, ‘লোকসভা ভোটে কৃষ্ণনগরে মানুষ কেন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন, কোথায় খামতি আছে তা খুঁজে বার করতে মানুষের দরজায় দরজায় যাব। এক জন সাধারণ প্রার্থী হলে মানুষ যে ভাবে তাঁকে পাবেন, আমাকেও ঠিক সেই ভাবেই পাবেন কৃষ্ণনগরবাসী। আমি কৃষ্ণনগরের মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছতে এসেছি।’
বাস্তবেই পায়ে হেঁটে মানুষের দরজায় দরজায় পৌঁছন তিনি। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘এই লড়াই বাংলার মানুষের লড়াই,এখানকার যারা স্থানীয় নেতৃত্ব আছে আমি তাদের শ্রদ্ধা করি এবং তারা যেভাবে বলবে আমি সেভাবেই চলবো। এর পাশাপাশি তিনি বলেন মাথার উপর দিদি আছে তখন আমাদের আর চিন্তা কিসের। এ লড়াইয়ে আমরা জিতবই।’
গত লোকসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর পুরসভার ২৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২৩টিতেই লিড পেয়েছিল BJP। মাত্র একটি ওয়ার্ডে শাসক দল লিড পাওয়ায় ২০১৪ সালের নির্বাচনকেও ছাপিয়ে গিয়েছিল। এবার শহর থেকে BJP ২৭ হাজার ৯৭২ এবং বিধানসভার গ্রামীণ এলাকা থেকে ২৫ হাজার ২৩৫ ভোটের লিড পেয়েছিল BJP। ফলে কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে BJP-র থেকে ৫৩ হাজার ৫৫০ ভোটে পিছিয়ে গিয়েছে শাসক দল। লোকসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর সদর মহকুমা এলাকায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোটের সেনাপতি হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিলেন পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান অসীম সাহাকে। তিনিই পুর এলাকায় ভোট করিয়েছেন। কিন্তু তাঁর নিজের ওয়ার্ড ১০ নম্বর ওয়ার্ডেই ১৫৪৮টি ভোটে পিছিয়ে গিয়েছে তৃণমূল।