West Bengal News : মঙ্গলবার গভীর রাতে বাঁকুড়ার ধলডাঙ্গা মোড়ের কাছে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা একটি লরিতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটল। স্থানীয় সূত্রে খবর, রাত প্রায় ১টা ৩০ মিনিট নাগাদ প্রথমে ওই গাড়ির চালক এসে এক হোটেল মালিককে জানান তার গাড়িতে আগুন লেগে গিয়েছে। তড়িঘড়ি সবাই ছুটে গেলে ততক্ষনে সেই আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। নিমেষের মধ্যেই দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে লরিটি এবং ভস্মীভূত হয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা দমকলে এবং বাঁকুড়া সদর থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে পুলিশ ও দমকল কর্মীরা। প্রায় এক ঘন্টার প্রচেষ্টায় আগুন আয়ত্তে আনে দমকলের কর্মীরা। তবে ঠিক কি কারনে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটলো তা এখনও স্পষ্ট নয়। স্থানীয়দের দাবি গাড়িটি জাতীয় সড়কের ধারে দাঁড়ানো অবস্থাতেই ছিল এবং গাড়ির মধ্য কেউ ছিল না।
এই বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, "আমার বাড়ির পাশেই এই আগুন লাগার ঘটনাটি ঘটেছে। তখন মধ্যরাত, আমরা সবাই ঘুমোচ্ছিলাম। হঠাৎ বাড়ির বাইরে কিছু আওয়াজ ও লোকজনের চিৎকার শুনতে পাই। বেরিয়ে এসে দেখি একটা লরিতে আগুন জ্বলছে। মুহূর্তের মধ্যে বেড়েই চলেছে আগুনের শিখা। তড়িঘড়ি করে বাড়ির সবাইকে বেরোতে বলি। ভয় লাগছিল, আগুন ছড়িয়ে এসে যদি বাড়িতেও ছড়িয়ে পরে।"
ওই ব্যক্তি আরও বলেন, "বাড়ির সদস্যদের বলি পাড়া প্রতিবেশীদেরও ডাকতে। কারন ওই সময় সবাই ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন। পুলিশ যতক্ষণে আসে, লরি ততক্ষণে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে।"
ওই ব্যক্তি জানান, পুলিশ এসে দমকল বিভাগকে খবর দেয়। দমকলের একটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। কিন্তু লরিটিকে আগুনের হাত থেকে বাঁচানো যায়নি। স্থানীয় এক হটেল মালিক এই বিষয়ে বলেন, "জাতীয় সড়কের ধারে হওয়ার রাতেও আমার হোটেল খোলা ছিল। হঠাৎ এক ব্যক্তি ছুটে এসে বলেন তিনি লরির চালক, আর তার লরিতে ভয়ানক আগুন লেগে গিয়েছে। আমরা সবাই ছুটে যাই।
আশেপাশের বাড়ির লোকেরাও ছুটে আসেন। তারপর পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। এই আগুন কিভাবে লাগল, অথবা কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে তা ওই ব্যক্তি বা অন্য কেউ জানেন না বলেই দাবি করেন।
এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যতক্ষণ না জানা যাচ্ছে কে বা কারা এই আগুন লাগিয়েছে, ততক্ষণ কোনও মন্তব্য করতে রাজি নয় পুলিশ। আশেপাশের মানুষদের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলছে পুলিশ।
এই বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, "আমার বাড়ির পাশেই এই আগুন লাগার ঘটনাটি ঘটেছে। তখন মধ্যরাত, আমরা সবাই ঘুমোচ্ছিলাম। হঠাৎ বাড়ির বাইরে কিছু আওয়াজ ও লোকজনের চিৎকার শুনতে পাই। বেরিয়ে এসে দেখি একটা লরিতে আগুন জ্বলছে। মুহূর্তের মধ্যে বেড়েই চলেছে আগুনের শিখা। তড়িঘড়ি করে বাড়ির সবাইকে বেরোতে বলি। ভয় লাগছিল, আগুন ছড়িয়ে এসে যদি বাড়িতেও ছড়িয়ে পরে।"
ওই ব্যক্তি আরও বলেন, "বাড়ির সদস্যদের বলি পাড়া প্রতিবেশীদেরও ডাকতে। কারন ওই সময় সবাই ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন। পুলিশ যতক্ষণে আসে, লরি ততক্ষণে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে।"
ওই ব্যক্তি জানান, পুলিশ এসে দমকল বিভাগকে খবর দেয়। দমকলের একটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। কিন্তু লরিটিকে আগুনের হাত থেকে বাঁচানো যায়নি। স্থানীয় এক হটেল মালিক এই বিষয়ে বলেন, "জাতীয় সড়কের ধারে হওয়ার রাতেও আমার হোটেল খোলা ছিল। হঠাৎ এক ব্যক্তি ছুটে এসে বলেন তিনি লরির চালক, আর তার লরিতে ভয়ানক আগুন লেগে গিয়েছে। আমরা সবাই ছুটে যাই।
আশেপাশের বাড়ির লোকেরাও ছুটে আসেন। তারপর পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। এই আগুন কিভাবে লাগল, অথবা কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে তা ওই ব্যক্তি বা অন্য কেউ জানেন না বলেই দাবি করেন।
এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। যতক্ষণ না জানা যাচ্ছে কে বা কারা এই আগুন লাগিয়েছে, ততক্ষণ কোনও মন্তব্য করতে রাজি নয় পুলিশ। আশেপাশের মানুষদের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলছে পুলিশ।