এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভারী বৃষ্টির জেরে কার্যত বিপর্যস্ত পাহাড়। গতকালই পাহাড় থেকে সামনে আসছিল একের পর এক ভূমিধসের ঘটনা। দার্জিলিং জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, ধস দেখা গিয়েছে NH 55-এ। এছাড়া ধস নেমেছে ঘুম থেকে বিজনবাড়ি যাওয়ার রাস্তাতেও। তবে পাঙ্খাবাড়ি ও রোহিনি রোড খোলা রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে একটি ছোট ত্রুটি ধরা পড়েছে NH 31 এ বালাসন সেতুতেও। সঠিক ভাবে পরিদর্শন না করা পর্যন্ত এই সেতুতে যানবাহন চলাচল সীমিত রাখা হয়েছে। নৌকাঘাট মোড় থেকে গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। মানেভঞ্জন থেকে রিম্বিক রোডে যাওয়ার পথে একটি ছোট সেতুও ভেঙে পড়েছে বলে সূত্রের খবর।
ধসের জেরে পর্যটকদের NH 10 দিয়ে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। NH 10-এ একাধিক জায়গায় বন্ধ রয়েছে রাস্তা। পাশাপাশি পর্যটকদের লাভা রুট এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে পানবু রুটেও যাওয়া থেকে বিরত করা হয়েছে পর্যটকদের।
তবে স্বস্তির খবর হল, বাগডোগরা বিমানবন্দরে এখনও পরিষেবা স্বাভাবিক। ফলে যে পর্যটেকেরা বিমানবন্দরের কাছাকাছি এলাকায় আছেন, সেই পর্যটকেরা ফিরতে পারবেন।
উল্লেখ্য মঙ্গলবারই টানা বৃষ্টির জেরে ধস নামতে শুরু করে সন্দাকফু ট্রেকিংয়ের পথে রিম্বিকের কাছে। ফলে বিপাকে পড়েন সন্দাকফু-অভিযাত্রীরা। এছাড়া পাহাড়ের একাধিক জায়গায় ছোট-ছোট ধস নেমেছ। তবে সবচেয়ে বড় ধসের ঘটনাটি ঘটেছে দার্জিলিংয়ের রিম্বিকের পালমাজুয়া ব্রিজের কাছে। ঝুঁকি এড়াতে সন্দাকফু যাওয়ার ওই রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
পুজোর ছুটি কাটাতে আসা পর্যটকদের ভিড়ে এখনও ঠাসা শৈল শহর দার্জিলিঙ সহ কালিম্পং, কার্শিয়াং। টানা বৃষ্টি শুরু হওয়ায় একেবারে হোটেলবন্দি হয়ে গিয়েছেন পর্যটকেরা। বৃষ্টি না কমলে পর্যটকদের যেমন হোটেলে বসে ভাড়া গোনা ছাড়া বেড়ানো সম্ভব নয়, তেমনই ভরা মরশুমে ব্যবসায় ভাটা পড়ার আশঙ্কায় পাহাড়ের ব্যবসায়ীরা।
অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গে বুধবারও রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট বলছে, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, দুই দিনাজপুর, মালদা- উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টিপাতের সঙ্গে বজ্রপাতের সম্ভাবনাও রয়েছে উত্তরবঙ্গে।
এছাড়া বুধবারে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারের বেশ কিছু জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। ফলে ওই এলাকায় পরিস্থিতি আরও বিগড়োতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ধসের জেরে পর্যটকদের NH 10 দিয়ে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। NH 10-এ একাধিক জায়গায় বন্ধ রয়েছে রাস্তা। পাশাপাশি পর্যটকদের লাভা রুট এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে পানবু রুটেও যাওয়া থেকে বিরত করা হয়েছে পর্যটকদের।
তবে স্বস্তির খবর হল, বাগডোগরা বিমানবন্দরে এখনও পরিষেবা স্বাভাবিক। ফলে যে পর্যটেকেরা বিমানবন্দরের কাছাকাছি এলাকায় আছেন, সেই পর্যটকেরা ফিরতে পারবেন।
উল্লেখ্য মঙ্গলবারই টানা বৃষ্টির জেরে ধস নামতে শুরু করে সন্দাকফু ট্রেকিংয়ের পথে রিম্বিকের কাছে। ফলে বিপাকে পড়েন সন্দাকফু-অভিযাত্রীরা। এছাড়া পাহাড়ের একাধিক জায়গায় ছোট-ছোট ধস নেমেছ। তবে সবচেয়ে বড় ধসের ঘটনাটি ঘটেছে দার্জিলিংয়ের রিম্বিকের পালমাজুয়া ব্রিজের কাছে। ঝুঁকি এড়াতে সন্দাকফু যাওয়ার ওই রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
পুজোর ছুটি কাটাতে আসা পর্যটকদের ভিড়ে এখনও ঠাসা শৈল শহর দার্জিলিঙ সহ কালিম্পং, কার্শিয়াং। টানা বৃষ্টি শুরু হওয়ায় একেবারে হোটেলবন্দি হয়ে গিয়েছেন পর্যটকেরা। বৃষ্টি না কমলে পর্যটকদের যেমন হোটেলে বসে ভাড়া গোনা ছাড়া বেড়ানো সম্ভব নয়, তেমনই ভরা মরশুমে ব্যবসায় ভাটা পড়ার আশঙ্কায় পাহাড়ের ব্যবসায়ীরা।
অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গে বুধবারও রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট বলছে, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, দুই দিনাজপুর, মালদা- উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টিপাতের সঙ্গে বজ্রপাতের সম্ভাবনাও রয়েছে উত্তরবঙ্গে।
এছাড়া বুধবারে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারের বেশ কিছু জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। ফলে ওই এলাকায় পরিস্থিতি আরও বিগড়োতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।