সপ্তাহান্তে টানা ছুটি। শনি ও রবিবার অনেক অফিসই ছুটি থাকে। আর তার সঙ্গে বাড়তি পাওনা হল সোমবারও। কারণ ওইদিন স্বাধীনতা দিবস (75th Independence Day)। আর সেই উপলক্ষে টানা তিনদিন ছুটি পেয়েছেন অনেকেই। সেই ছুটি কোনও ভাবেই হাত ছাড়া করতে চাইছেন না ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। তাই কাছে পিঠের পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে (Tourist Place) পাড়ি দিচ্ছেন অনেকেই। শনিবার থেকেই ভিড় বাড়তে শুরু করেছিল দিঘায়। রবিবার সেই ভিড় আরও বেড়ে গিয়েছে। দিঘার পাশাপাশি অনেকে আবার এই তিনদিনের ছুটিতে পাড়ি দিচ্ছেন দার্জিলিংয়েও। সেখানেও ভিড় জমিয়েছেন অনেকেই।
এই তিনদিনের ছুটিতে দক্ষিণবঙ্গ কার্যত এখন ছুটছে উত্তরবঙ্গে। আর এই ছুটির মধ্যে পাহাড়ের মনোরম আবহাওয়ায় ছুটি কাটাতে ছুটে চলেছেন দার্জিলিংয়ে। তার জেরে পাহাড়ে এখন কার্যত উৎসবের মেজাজ ধরা পড়েছে। সেখানকার বেশিরভাগ বাড়ি, দোকান ও গাড়িতে লাগানো হয়েছে জাতীয় পতাকা। রাত পোহালেই স্বাধীনতা দিবস। আর সেই উপলক্ষে এখন থেকেই জাতীয় পতাকা দিতে মুড়ে ফেলা হয়েছে বিভিন্ন এলাকা। ছুটির মেজাজ লক্ষ্য করা গিয়েছে পাহাড়ের সর্বত্রই।
আর করোনা পরিস্থিতির জেরে দু'বছর সেভাবে স্বাধীনতা দিবস পালন করা যায়নি। লকডাউন থাকায় সেভাবে স্বাধীনতা দিবস পালন করতচে পারেননি অনেকেই। তবে চলতি বছর করোনার তেমন দাপট নেই। এছাড়া করোনা সংক্রান্ত কোনও বিধিনিষেধও লাগু নেই রাজ্য়ে। তার জেরেই এবার মনের আনন্দে মেতে উঠেছেন সাধারণ মানুষ। আর তার মধ্যে বাড়তি পাওনা হল সপ্তাহান্তে তিনদিন টানা ছুটি। সেই ছুটি কাটাতেই পাহাড়ে পাড়ি দিয়েছেন অনেকেই। শনিবার থেকেই পাহাড়ে ভিড় করতে শুরু করেছিলেন পর্যটকরা। রবিবার সকালেও ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে শৈল শহর দার্জিলিংয়ে। কম বয়সীরাই মূলত ভিড় জমিয়েছেন সেখানে। ঠান্ডার মধ্যে বন্ধুদের ছুটি কাটাতে অনেকেই পাড়ি দিয়েছেন দার্জিলিংয়ে। জলপাইগুড়ি থেকে পাহাড়ে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছেন সুমতি দাস। তিনি বলেন, "কার্শিয়ঙে বন্ধুদের সঙ্গে স্বাধীনতা দিবস পালন করতে এসেছি। সোমবার স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেব। আর তার আগে আজ এখানকার ঠান্ডা আবহাওয়া উপভোগ করছি।"
কোচবিহার থেকে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছেন প্রিয়বন্ধু রায়। তিনি বলেন, "বন্ধুদের সঙ্গে বাইকে করে পাহাড়ে ঘুরতে এসেছি। এখানেই স্বাধীনতা দিবস পালন করব। কিন্তু, ভিড় থাকায় আমরা এখানে হোটেল রুম পাচ্ছি না। তাই আমাদের বাধ্য হয়ে শহর থেকে একটু দূরে থাকতে হচ্ছে। তবে স্বাধীনতা দিসবে পাহাড় কেমন করে সেজে উঠবে তা আমরা আগামীকাল উপভোগ করব।"
এই তিনদিনের ছুটিতে দক্ষিণবঙ্গ কার্যত এখন ছুটছে উত্তরবঙ্গে। আর এই ছুটির মধ্যে পাহাড়ের মনোরম আবহাওয়ায় ছুটি কাটাতে ছুটে চলেছেন দার্জিলিংয়ে। তার জেরে পাহাড়ে এখন কার্যত উৎসবের মেজাজ ধরা পড়েছে। সেখানকার বেশিরভাগ বাড়ি, দোকান ও গাড়িতে লাগানো হয়েছে জাতীয় পতাকা। রাত পোহালেই স্বাধীনতা দিবস। আর সেই উপলক্ষে এখন থেকেই জাতীয় পতাকা দিতে মুড়ে ফেলা হয়েছে বিভিন্ন এলাকা। ছুটির মেজাজ লক্ষ্য করা গিয়েছে পাহাড়ের সর্বত্রই।
আর করোনা পরিস্থিতির জেরে দু'বছর সেভাবে স্বাধীনতা দিবস পালন করা যায়নি। লকডাউন থাকায় সেভাবে স্বাধীনতা দিবস পালন করতচে পারেননি অনেকেই। তবে চলতি বছর করোনার তেমন দাপট নেই। এছাড়া করোনা সংক্রান্ত কোনও বিধিনিষেধও লাগু নেই রাজ্য়ে। তার জেরেই এবার মনের আনন্দে মেতে উঠেছেন সাধারণ মানুষ। আর তার মধ্যে বাড়তি পাওনা হল সপ্তাহান্তে তিনদিন টানা ছুটি। সেই ছুটি কাটাতেই পাহাড়ে পাড়ি দিয়েছেন অনেকেই।
কোচবিহার থেকে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছেন প্রিয়বন্ধু রায়। তিনি বলেন, "বন্ধুদের সঙ্গে বাইকে করে পাহাড়ে ঘুরতে এসেছি। এখানেই স্বাধীনতা দিবস পালন করব। কিন্তু, ভিড় থাকায় আমরা এখানে হোটেল রুম পাচ্ছি না। তাই আমাদের বাধ্য হয়ে শহর থেকে একটু দূরে থাকতে হচ্ছে। তবে স্বাধীনতা দিসবে পাহাড় কেমন করে সেজে উঠবে তা আমরা আগামীকাল উপভোগ করব।"