এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দুর্গাপুজোর রেশ কাটতে না কাটতেই বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণ। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির পাশাপাশি উত্তরের জেলাগুলিতেও বাড়ছে করোনার প্রকোপ। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় চিন্তা বাড়াচ্ছে মূলত পুর এলাকাগুলি। পরিস্থিতি সামাল দিতে বালুরঘাট শহরের দুটি ওয়ার্ডকে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসন ও বালুরঘাট পুরসভা। যদিও এলাকা যে কন্টেইনমেন্ট জোন হয়েছে, তা জানেন না স্থানীয় বাসিন্দারা। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, বালুরঘাট পুরসভার ৫ ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে করোনা সংক্রমণ অনেকটাই বেড়েছে। সংক্রমণে রাশ টানতে এই দুটি ওয়ার্ডকে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। অথচ বৃহস্পতিবার সকালেও দেখা গেল, অন্য এলাকার বাসিন্দারা অবলীলায় ওই এলাকা দিয়ে যাতায়াত করছেন। প্রাণসে কুজুর নামে রঘুনাথপুর এলাকার এক বাসিন্দার কথায়, ‘এখান দিয়ে রেশন তুলতে গিয়েছিলাম। এই এলাকায় কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে জানতাম না।’
বৃহস্পতিবার বেলা বাড়তেই অবশ্য কন্টেইনমেন্ট জোন এলাকায় ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করেছে পুলিশ- প্রশাসন। ওই এলাকায় বাইরে থেকে কেউ যাতে প্রবেশ করতে না পারে তার জন্য পুলিশ মোতায়েনও হয়েছে। গতকাল বিকেলে বালুরঘাট শহরের শিবতলা ও বুড়া কালী মন্দির চত্বরে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয় এবং সেখানেও ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রতিদিনই রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বুধবারের প্রকাশিত রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত কোভিড বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৯৭২ জন। যার মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় গত একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ৩০ জন। যা বিগত কয়েক মাসে সর্বোচ্চ। এরপরই স্বাস্থ্য দফতরের পরামর্শ অনুযায়ী, সংক্রমিত এলাকাগুলি চিহ্নিত করে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করে বালুরঘাট জেলা প্রশাসন।
সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, কন্টেইনমেন্ট জোনে অফিস, কলকারখানা, প্রশিক্ষণ শিবির সহ সমস্ত দোকান-বাজার বন্ধ থাকবে। বাইরের কেউ ওই এলাকায় আসবে না এবং ওই এলাকার কেউ অন্য এলাকায় যাবে না। ছাড় রয়েছে কেবল জরুরি পরিষেবায়। যদিও অনেক জায়গাতেই এই নির্দেশাবলী মানা হয় না। তাই কন্টেইনমেন্ট জোনে কতটা নিয়ম মানা হচ্ছে, সরকারি নির্দেশিকা ঠিকমত গ্রাহ্য হচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে সরকারি আধিকারিকরা রয়েছেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত এলাকাগুলির উপর নজরদারি চালাচ্ছেন বলে জেলা প্রশাসনের দাবি।
বৃহস্পতিবার বেলা বাড়তেই অবশ্য কন্টেইনমেন্ট জোন এলাকায় ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করেছে পুলিশ- প্রশাসন। ওই এলাকায় বাইরে থেকে কেউ যাতে প্রবেশ করতে না পারে তার জন্য পুলিশ মোতায়েনও হয়েছে। গতকাল বিকেলে বালুরঘাট শহরের শিবতলা ও বুড়া কালী মন্দির চত্বরে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয় এবং সেখানেও ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রতিদিনই রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বুধবারের প্রকাশিত রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত কোভিড বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৯৭২ জন। যার মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় গত একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ৩০ জন। যা বিগত কয়েক মাসে সর্বোচ্চ। এরপরই স্বাস্থ্য দফতরের পরামর্শ অনুযায়ী, সংক্রমিত এলাকাগুলি চিহ্নিত করে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করে বালুরঘাট জেলা প্রশাসন।
সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, কন্টেইনমেন্ট জোনে অফিস, কলকারখানা, প্রশিক্ষণ শিবির সহ সমস্ত দোকান-বাজার বন্ধ থাকবে। বাইরের কেউ ওই এলাকায় আসবে না এবং ওই এলাকার কেউ অন্য এলাকায় যাবে না। ছাড় রয়েছে কেবল জরুরি পরিষেবায়। যদিও অনেক জায়গাতেই এই নির্দেশাবলী মানা হয় না। তাই কন্টেইনমেন্ট জোনে কতটা নিয়ম মানা হচ্ছে, সরকারি নির্দেশিকা ঠিকমত গ্রাহ্য হচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে সরকারি আধিকারিকরা রয়েছেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত এলাকাগুলির উপর নজরদারি চালাচ্ছেন বলে জেলা প্রশাসনের দাবি।