West Bengal News বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘদিনের প্রেম পর্ব। নিয়মিত শারীরিক সম্পর্কের (Husband Wife Relation) অভিযোগ। শেষ পর্যন্ত চাপে পড়ে বিয়ে করলেও এক সন্তানের মা, বিবাহিতা স্ত্রীকে অস্বীকারের অভিযোগ বাঁকুড়ার যুবকের বিরুদ্ধে। শ্বশুরবাড়িতে নিজের দাবি আদায়ে পৌঁছলে বিবাহিতাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ। শেষমেষ থানার দ্বারস্থ নির্যাতিতা স্ত্রী। গ্রাম পঞ্চায়েতেও দরজায় কড়া নেড়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া জেলার (Bankura News) কোতুলপুর থানার অন্তর্গত লাউগ্রামের সন্তু চন্দ্র কাজের সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে পূর্ব বর্ধমানে থাকতেন। সেখানেই আলাপ হয় এক মহিলার সঙ্গে। পরে আলাপ গড়ায় ঘনিষ্ঠতায়। বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে শারীরিক সম্পর্কে আবদ্ধ হয় তারা বলে জানা গিয়েছে।
ওই মহিলার অভিযোগ, তিনি যে এক সন্তানের মা সন্তু সব জেনেই অর্থাৎ জেনেই সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। এমনকি মাথায় সিঁদুর পরিয়ে গোপনে বিয়েও করে তাঁকে। অভিযোগ, সন্তু চন্দ্র নামে সেই যুবক তার এই বিবাহের কথা বা সম্পর্কের কথা ঘুণাক্ষরেও জানায়নি তার পরিবারকে। দীর্ঘদিন ধরে সম্পর্কে থাকা সত্ত্বেও বাড়ির কাছে সম্পূর্ণ আড়ালে রাখেন মেয়েটির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক।
স্ত্রীয়ের দাবি, একাধিকবার তাঁকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাকুতি মিনতি করলেও কান দেয়নি সন্তু। বরং এড়িয়ে যেত। স্বামীর আসল মতলব কী বুঝতে সে নিজেই হাজির হয় সন্তুর বাঁকুড়ার কোতুলপুরের বাড়িতে। সেখানে এসে সব দেখে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁর।
নিজের পরিচয় দিয়ে সন্তুর বাবা-মাকে সব কথা জানালেও তারা মানতে নারাজ। উলটে তাঁকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শেষমেষ কোনও উপায় না দেখে শ্বশুরবাড়িতে যোগ্য মর্যাদা পেতে পুলিশের দ্বারস্থ হন তিনি। স্বামীকে ফিরে পাওয়ার জন্য কোতুলপুর থানার যান তিনি। লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করেন। আপাতত সন্তুর খোঁজ চলছে।
সন্তুর বিবাহিতা স্ত্রী পুলিশকে জানিয়েছেন, বিয়ের সব প্রমাণ তাঁর কাছে আগে। বহু বছর ধরে তাদের সম্পর্ক। এখন ফোনেও সন্তুর কোনও খোঁজ পাচ্ছেন না তিনি। সম্ভবত সন্তু নিজের মামারবাড়িতে লুকিয়ে আছে বলে অভিযোগ তাঁর। এই দাম্পত্যের পরিণতি কী হয় তা বলবে সময়। তবে নির্যাতিতা যাতে যোগ্য মর্যাদা পায় তার জন্য সন্তুর খোঁজ করছে পুলিশ।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।
ওই মহিলার অভিযোগ, তিনি যে এক সন্তানের মা সন্তু সব জেনেই অর্থাৎ জেনেই সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। এমনকি মাথায় সিঁদুর পরিয়ে গোপনে বিয়েও করে তাঁকে। অভিযোগ, সন্তু চন্দ্র নামে সেই যুবক তার এই বিবাহের কথা বা সম্পর্কের কথা ঘুণাক্ষরেও জানায়নি তার পরিবারকে। দীর্ঘদিন ধরে সম্পর্কে থাকা সত্ত্বেও বাড়ির কাছে সম্পূর্ণ আড়ালে রাখেন মেয়েটির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক।
স্ত্রীয়ের দাবি, একাধিকবার তাঁকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাকুতি মিনতি করলেও কান দেয়নি সন্তু। বরং এড়িয়ে যেত। স্বামীর আসল মতলব কী বুঝতে সে নিজেই হাজির হয় সন্তুর বাঁকুড়ার কোতুলপুরের বাড়িতে। সেখানে এসে সব দেখে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁর।
নিজের পরিচয় দিয়ে সন্তুর বাবা-মাকে সব কথা জানালেও তারা মানতে নারাজ। উলটে তাঁকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শেষমেষ কোনও উপায় না দেখে শ্বশুরবাড়িতে যোগ্য মর্যাদা পেতে পুলিশের দ্বারস্থ হন তিনি। স্বামীকে ফিরে পাওয়ার জন্য কোতুলপুর থানার যান তিনি। লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করেন। আপাতত সন্তুর খোঁজ চলছে।
সন্তুর বিবাহিতা স্ত্রী পুলিশকে জানিয়েছেন, বিয়ের সব প্রমাণ তাঁর কাছে আগে। বহু বছর ধরে তাদের সম্পর্ক। এখন ফোনেও সন্তুর কোনও খোঁজ পাচ্ছেন না তিনি। সম্ভবত সন্তু নিজের মামারবাড়িতে লুকিয়ে আছে বলে অভিযোগ তাঁর। এই দাম্পত্যের পরিণতি কী হয় তা বলবে সময়। তবে নির্যাতিতা যাতে যোগ্য মর্যাদা পায় তার জন্য সন্তুর খোঁজ করছে পুলিশ।
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে।