এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল৷ ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়ার (Bankura) বেলিয়াতোড় থানা (Beliatore Police Station) এলাকার মারখা গ্রামে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম সুমন দে (২৩)। এই যুবক কয়েকদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানা গিয়েছে৷ তাঁকে খুন করে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি পরিবারের৷ এই ঘটনায় অভিযুক্তের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে শনিবার বাঁকুড়া-দুর্গাপুর ন'নম্বর রাজ্য সড়কের (Bankura-Durgapur State Highway) উপর মারখা মোড়ে ওই গ্রামের মানুষ পথ অবরোধ করেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে৷ এরপর মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে (Bankura Sammilani Medical College And Hospital) পাঠায়৷
একই সঙ্গে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বেলিয়াতোড় থানার পুলিশ৷ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলেই এই মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা কাটবে বলেই মত পুলিশের৷ পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২২ তারিখ মঙ্গলবার রাতে মারখা গ্রামের যুবক সুমন দে বাড়ি থেকে নিজেদের পোলট্রি ফার্মে ঘুমতে যান। পরদিন সকাল থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না বলে দাবি। তবে পোলট্রি ফার্মের কিছু দূরেই উদ্ধার হয় যুবকের মোবাইল ফোন৷ ওই দিনই পরিবারের তরফে বেলিয়াতোড় থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। আর এদিন গ্রামেরই এক পুকুর থেকে একটি মৃতদেহ উদ্ধার করে বেলিয়াতোড় থানার পুলিশ। মৃতদেহটি দেখে শনাক্ত করেন মৃত যুবকের পরিবারের লোকজন৷
ওই এলাকার মানুষের দাবি, কেউ বা কারা সুমনকে খুন করে ওই জায়গায় ফেলে দিয়ে গিয়েছে।
দোষীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ঘটনাস্থলে পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের আসার দাবিতে বাঁকুড়া-দুর্গাপুর ন'নম্বর রাজ্য সড়কের উপর মারখা মোড়ে ওই এলাকার মানুষজন অবরোধ করেন। অবরোধকারী তথা মৃতের আত্মীয় চণ্ডী দে বলেন, ‘‘আমার ভাইপো গত চারদিন ধরে নিখোঁজ ছিল৷ পুলিশে ডায়েরি করলেও, কোনও পদক্ষেপ করেনি৷ গতকাল আমরা থানা ঘেরাও করেছিলাম৷ পুলিশের তরফে বলা হয় টেলিকম সংস্থা থেকে ফোনের রেকর্ডিং পাওয়া যায়নি৷ আজ সকালে পুলিশ এসে পুকুর থেকে আমার ভাইপোর মৃতদেহ উদ্ধার করে৷’’
পরিকল্পনা করে ভাইপোকে খুন করা হয়েছে বলেই দাবি তাঁর৷ কারণ পুকুরের এক কোমর জলে কেউ ডুবে মারা যাওয়া সম্ভব নয় বলেও দাবি তাঁর৷ SP, DM না আসা পর্যন্ত তাঁদের অবরোধ চলবে বলেও জানান তিনি৷ অবরোধকারী গৌরাঙ্গ শীট বলেন, ‘’২২ তারিখ একটা বিয়েবাড়ি ছিল৷ সেদিন পোলট্রি ফার্মে ঘুমতে যায় সুমন৷ পরদিন থেকে ও নিখোঁজ৷ পুলিশ এসে একটি ডোবা থেকে ওর মৃতদেহ উদ্ধার করে৷ ওকে খুন করা হয়েছে৷ আমরা সুবিচার চাই৷’’ পরে পুলিশি হস্তক্ষেপে অবরোধ উঠে যায়।
একই সঙ্গে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বেলিয়াতোড় থানার পুলিশ৷ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলেই এই মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা কাটবে বলেই মত পুলিশের৷ পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২২ তারিখ মঙ্গলবার রাতে মারখা গ্রামের যুবক সুমন দে বাড়ি থেকে নিজেদের পোলট্রি ফার্মে ঘুমতে যান। পরদিন সকাল থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না বলে দাবি। তবে পোলট্রি ফার্মের কিছু দূরেই উদ্ধার হয় যুবকের মোবাইল ফোন৷ ওই দিনই পরিবারের তরফে বেলিয়াতোড় থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। আর এদিন গ্রামেরই এক পুকুর থেকে একটি মৃতদেহ উদ্ধার করে বেলিয়াতোড় থানার পুলিশ। মৃতদেহটি দেখে শনাক্ত করেন মৃত যুবকের পরিবারের লোকজন৷
ওই এলাকার মানুষের দাবি, কেউ বা কারা সুমনকে খুন করে ওই জায়গায় ফেলে দিয়ে গিয়েছে।
দোষীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ঘটনাস্থলে পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের আসার দাবিতে বাঁকুড়া-দুর্গাপুর ন'নম্বর রাজ্য সড়কের উপর মারখা মোড়ে ওই এলাকার মানুষজন অবরোধ করেন। অবরোধকারী তথা মৃতের আত্মীয় চণ্ডী দে বলেন, ‘‘আমার ভাইপো গত চারদিন ধরে নিখোঁজ ছিল৷ পুলিশে ডায়েরি করলেও, কোনও পদক্ষেপ করেনি৷ গতকাল আমরা থানা ঘেরাও করেছিলাম৷ পুলিশের তরফে বলা হয় টেলিকম সংস্থা থেকে ফোনের রেকর্ডিং পাওয়া যায়নি৷ আজ সকালে পুলিশ এসে পুকুর থেকে আমার ভাইপোর মৃতদেহ উদ্ধার করে৷’’
পরিকল্পনা করে ভাইপোকে খুন করা হয়েছে বলেই দাবি তাঁর৷ কারণ পুকুরের এক কোমর জলে কেউ ডুবে মারা যাওয়া সম্ভব নয় বলেও দাবি তাঁর৷ SP, DM না আসা পর্যন্ত তাঁদের অবরোধ চলবে বলেও জানান তিনি৷ অবরোধকারী গৌরাঙ্গ শীট বলেন, ‘’২২ তারিখ একটা বিয়েবাড়ি ছিল৷ সেদিন পোলট্রি ফার্মে ঘুমতে যায় সুমন৷ পরদিন থেকে ও নিখোঁজ৷ পুলিশ এসে একটি ডোবা থেকে ওর মৃতদেহ উদ্ধার করে৷ ওকে খুন করা হয়েছে৷ আমরা সুবিচার চাই৷’’ পরে পুলিশি হস্তক্ষেপে অবরোধ উঠে যায়।