West Bengal News : রাজ্যে ফের তোলাবাজির অভিযোগ উঠল শাসকদলের এক নেতার বিরুদ্ধে। আর সেই তোলার টাকা না পেয়ে এক ব্যবসায়ীকে যথেচ্ছ হুমকি এমনকি মারধর করার অভিযোগও উঠেছে ওই নেতার বিরুদ্ধে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আক্রান্ত ব্যবসায়ী খড়গপুর টাউন থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। শুধু তাই নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee), মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সহ তৃণমূল (Trinamool Congress) শীর্ষ নেতৃত্বকে ই-মেল মারফত অভিযোগও জানিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, মাসখানেক আগেই খড়গপুর বইমেলার জন্য খড়গপুর শহরেরই এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন দেবাশীষ চৌধুরী নামে খড়গপুর শহরের প্রাক্তন তৃণমূল সভাপতি। আর সেই টাকা দিতে অস্বীকার করায় অজয় বাকলি নামে এক ব্যবসায়ীকে খড়গপুর পুরসভার ভিতরেই মারধর করা হয়, প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।
অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার স্ত্রী নমিতা চৌধুরী বর্তমানে খড়গপুর পুরসভারই ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর। চলতি মাসের ৩ তারিখ এই ঘটনাটি ঘটে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীর। এরপর অতি সম্প্রতি খড়গপুর টাউন থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ওই ব্যবসায়ী। জেলা পুলিশ সুপারের কাছেও লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
এমনকি এই ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় , তৃনমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারন সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ই-মেল (Email) মারফত অভিযোগ জানিয়েছেন আক্রান্ত ব্যবসায়ী। যদিও এই ঘটনা নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা। খড়গপুর পুরসভার উপ পুরপ্রধান তৈমুর আলী খান জানিয়েছেন, “এটির সম্বন্ধে আমার বিস্তারিত জানা নেই। খতিয়ে দেখে অভিযোগ প্রমানিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে”।
অন্যদিকে এই ঘটনায় শাসক শিবিরকেই বিঁধেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল BJP। তৃণমূল তোলাবাজদের দল দাবি করে জেলা BJP মুখপাত্র অরূপ দাস বলেন, “তোলামুল পার্টিতে এই ঘটনা নতুন নয়। এরা নিজেদের দলের নেতা কর্মীদেরই ছাড়েননা, তাহলে আক্রান্ত তো একজন সাধারন ব্যবসায়ী। তৃনমূল দলটা ওপর থেকে নীচ পর্যন্ত তোলাবাজিতে যুক্ত।
তোলাবাজির ভাগের টাকা সব জায়গায় গিয়ে ঢোকে। এই ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে বলে সংবাদমাধ্যম থেকে শুরু করে আমজনতা জানতে পারছেন। এরকম বহু ঘটনা আছে যেগুলি চেপে দেওয়া হয়, জনতার কাছে খবর পৌঁছয় না”। সব মিলিয়ে রেল শহর খড়্গপুরের এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, মাসখানেক আগেই খড়গপুর বইমেলার জন্য খড়গপুর শহরেরই এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন দেবাশীষ চৌধুরী নামে খড়গপুর শহরের প্রাক্তন তৃণমূল সভাপতি। আর সেই টাকা দিতে অস্বীকার করায় অজয় বাকলি নামে এক ব্যবসায়ীকে খড়গপুর পুরসভার ভিতরেই মারধর করা হয়, প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।
অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার স্ত্রী নমিতা চৌধুরী বর্তমানে খড়গপুর পুরসভারই ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর। চলতি মাসের ৩ তারিখ এই ঘটনাটি ঘটে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীর। এরপর অতি সম্প্রতি খড়গপুর টাউন থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ওই ব্যবসায়ী। জেলা পুলিশ সুপারের কাছেও লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
এমনকি এই ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় , তৃনমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারন সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ই-মেল (Email) মারফত অভিযোগ জানিয়েছেন আক্রান্ত ব্যবসায়ী। যদিও এই ঘটনা নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা। খড়গপুর পুরসভার উপ পুরপ্রধান তৈমুর আলী খান জানিয়েছেন, “এটির সম্বন্ধে আমার বিস্তারিত জানা নেই। খতিয়ে দেখে অভিযোগ প্রমানিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে”।
অন্যদিকে এই ঘটনায় শাসক শিবিরকেই বিঁধেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল BJP। তৃণমূল তোলাবাজদের দল দাবি করে জেলা BJP মুখপাত্র অরূপ দাস বলেন, “তোলামুল পার্টিতে এই ঘটনা নতুন নয়। এরা নিজেদের দলের নেতা কর্মীদেরই ছাড়েননা, তাহলে আক্রান্ত তো একজন সাধারন ব্যবসায়ী। তৃনমূল দলটা ওপর থেকে নীচ পর্যন্ত তোলাবাজিতে যুক্ত।
তোলাবাজির ভাগের টাকা সব জায়গায় গিয়ে ঢোকে। এই ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে বলে সংবাদমাধ্যম থেকে শুরু করে আমজনতা জানতে পারছেন। এরকম বহু ঘটনা আছে যেগুলি চেপে দেওয়া হয়, জনতার কাছে খবর পৌঁছয় না”। সব মিলিয়ে রেল শহর খড়্গপুরের এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে।