এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ফের ATM জালিয়াতির অভিযোগ সামনে এল। এবার সর্ষের মধ্যেই মিলল ভূত! ATM রিফিলিংয়ের কাজে নিযুক্ত কর্মীরাই সরিয়ে নিয়েছে কোটি টাকা, এমনই অভিযোগ। মেদিনীপুর শহরে এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, ATM রিফিলিং করতে গিয়ে টাকা সরানোর ঘটনায় মেদিনীপুর শহরের আবাস এলাকা থেকে শুভদীপ কুলভি এবং কেশপুর থেকে সুদীপ ঘোষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের জেরা করে শহরের জুগনিতলা এলাকা থেকে আরও এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা সকলে ATM রিফিলিংয়ের কাজে যুক্ত। বিগত এক মাসে মেদিনীপুর শহরের কয়েকটি ATM থেকে তারা ১ কোটি ২১ লক্ষ ৮৪ হাজার টাকা সরিয়েছে বলে অভিযোগ।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস খানেক ধরে মেদিনীপুর শহরের বিভিন্ন ব্যাঙ্কের ATM-এ টাকার হিসেবে গরমিলের অভিযোগ উঠছিল। ATM-এ টাকা রিফিলিংয়ের পরেই উধাও হয়ে যাচ্ছিল। সম্প্রতি এ ঘটনার তদন্তে ব্যাঙ্ক-ATM এজেন্সি কর্তৃপক্ষ মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানার দ্বারস্থ হয়। তারপর তদন্তে নেমে পুলিশ বুঝতে পারে, সর্ষের মধ্যেই রয়েছে ভূত। এটিএম রিফিলিংয়ের কাজে যুক্ত ব্যক্তিরাই টাকা সরাচ্ছে। গত কয়েকদিন ধরে তদন্ত চালিয়ে বেশ কিছু প্রমাণ হাতে আসার পরই মঙ্গলবার শুভদীপ কুলভি, সুদীপ ঘোষ সহ ATM রিফিলিংয়ে নিযুক্ত তিন জনকে গ্রেফতার করে মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানার পুলিশ। এরপর বুধবার ধৃতদের মেদিনীপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের এজলাসে তোলা হলে তিনজনের ৯ দিনের পুলিশ হেফাজত মঞ্জুর করেন বিচারক। ধৃতদের পিছনে বড় কোনও চক্রের যোগ থাকতে পারে বলে অনুমান পুলিশের।
SP দীনেশ কুমার বলেন, ‘ATM থেকে টাকা সরানোর ঘটনায় বড় কোনও চক্র রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত চলছে। ধৃতদের সঙ্গে কারা, কীভাবে যোগাযোগ রাখত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে জেলা পুলিশের তরফে।’ তবে এই ঘটনা নিয়ে এখনও পর্যন্ত ব্যাঙ্ক ATM এজেন্সির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস খানেক ধরে মেদিনীপুর শহরের বিভিন্ন ব্যাঙ্কের ATM-এ টাকার হিসেবে গরমিলের অভিযোগ উঠছিল। ATM-এ টাকা রিফিলিংয়ের পরেই উধাও হয়ে যাচ্ছিল। সম্প্রতি এ ঘটনার তদন্তে ব্যাঙ্ক-ATM এজেন্সি কর্তৃপক্ষ মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানার দ্বারস্থ হয়। তারপর তদন্তে নেমে পুলিশ বুঝতে পারে, সর্ষের মধ্যেই রয়েছে ভূত। এটিএম রিফিলিংয়ের কাজে যুক্ত ব্যক্তিরাই টাকা সরাচ্ছে। গত কয়েকদিন ধরে তদন্ত চালিয়ে বেশ কিছু প্রমাণ হাতে আসার পরই মঙ্গলবার শুভদীপ কুলভি, সুদীপ ঘোষ সহ ATM রিফিলিংয়ে নিযুক্ত তিন জনকে গ্রেফতার করে মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানার পুলিশ। এরপর বুধবার ধৃতদের মেদিনীপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের এজলাসে তোলা হলে তিনজনের ৯ দিনের পুলিশ হেফাজত মঞ্জুর করেন বিচারক। ধৃতদের পিছনে বড় কোনও চক্রের যোগ থাকতে পারে বলে অনুমান পুলিশের।
SP দীনেশ কুমার বলেন, ‘ATM থেকে টাকা সরানোর ঘটনায় বড় কোনও চক্র রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত চলছে। ধৃতদের সঙ্গে কারা, কীভাবে যোগাযোগ রাখত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে জেলা পুলিশের তরফে।’ তবে এই ঘটনা নিয়ে এখনও পর্যন্ত ব্যাঙ্ক ATM এজেন্সির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।