তৃণমূল নেতাদের হাতেই 'অপহৃত' ১১ তৃণমূল নেতা! মালদায় শোরগোল
মালদায় (Malda) পঞ্চায়েত দখল ঘিরে শোরগোল পড়ে গেল। তৃণমূল (TMC) নেতাদের হাতে ১১ তৃণমূল নেতাকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। বন্দুক দেখিয়ে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে।
Lipi 28 Jul 2021, 9:05 am
হাইলাইটস
- পঞ্চায়েতের ক্ষমতা দখল নিয়ে ধুন্ধুমার কাণ্ড মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতে
- তৃণমূলের হাতেই অপহৃত হলেন তৃণমূল নেতারা!
- অনাস্থা ডাকা দলীয় সদস্যদের বন্দুক দেখিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া ও হেনস্থা করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধান ও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : পঞ্চায়েতের ক্ষমতা দখল নিয়ে ধুন্ধুমার কাণ্ড মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতে। তৃণমূলের হাতেই অপহৃত হলেন তৃণমূল নেতারা! অনাস্থা ডাকা দলীয় সদস্যদের বন্দুক দেখিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া ও হেনস্থা করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধান ও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা। মঙ্গলবার দুপুরে এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান নজিবুর রহমান ও হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আশরাফুল হক ও তাঁর দলবলের বিরুদ্ধে পঞ্চায়েতের ১২ জন তৃণমূল সদস্যকে বন্দুক দেখিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া ও হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। এলাকায় পুলিশবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
ঘটনার সূত্রপাত মাস খানেক আগে, দৌলতনগর গ্ৰাম পঞ্চায়েতের প্রধান নজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব ঘিরে। তৃণমূল সমর্থিত প্রধানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে দলেরই ১২ জন সদস্য অনাস্থা আনতে স্বাক্ষর সম্বলিত দাবিপত্র হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লক অফিসে জমা করেন। এদিন ওই ১২ জন সদস্যকে স্বাক্ষর যাচাইয়ের জন্য ব্লক অফিসে ডাকা হয়। তখনই ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির প্রধান ও পঞ্চায়েত প্রধান মিলে অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করার দাবিতে তাঁদের বন্দুক দেখিয়ে ভয় দেখান ও হেনস্থা করেন বলে অভিযোগ। দু-পক্ষের মধ্যে গণ্ডগোলও বাঁধে। তারপর এর প্রতিবাদে এলাকার তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা পায়খানা মোড়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। পুলিশ বিক্ষোভ হটাতে গেলে পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তিও হয় তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। তারপরে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার IC সঞ্জয় কুমার দাসের নেতৃত্বে পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
তবে উত্তেজনা থাকায় এলাকায় পুলিশবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। দলীয় সূত্রে খবর, তৃণমূল পরিচালিত দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান নজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে সরব হন দলেরই আরেক সদস্য পিন্টু কুমার যাদব। তাঁকে সমর্থন জানিয়েছেন পঞ্চায়েতের আরও ১১ জন সদস্য।
ঘটনার সূত্রপাত মাস খানেক আগে, দৌলতনগর গ্ৰাম পঞ্চায়েতের প্রধান নজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব ঘিরে। তৃণমূল সমর্থিত প্রধানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে দলেরই ১২ জন সদস্য অনাস্থা আনতে স্বাক্ষর সম্বলিত দাবিপত্র হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লক অফিসে জমা করেন। এদিন ওই ১২ জন সদস্যকে স্বাক্ষর যাচাইয়ের জন্য ব্লক অফিসে ডাকা হয়। তখনই ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির প্রধান ও পঞ্চায়েত প্রধান মিলে অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করার দাবিতে তাঁদের বন্দুক দেখিয়ে ভয় দেখান ও হেনস্থা করেন বলে অভিযোগ। দু-পক্ষের মধ্যে গণ্ডগোলও বাঁধে। তারপর এর প্রতিবাদে এলাকার তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা পায়খানা মোড়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। পুলিশ বিক্ষোভ হটাতে গেলে পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তিও হয় তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। তারপরে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার IC সঞ্জয় কুমার দাসের নেতৃত্বে পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
তবে উত্তেজনা থাকায় এলাকায় পুলিশবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। দলীয় সূত্রে খবর, তৃণমূল পরিচালিত দৌলতনগর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান নজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে সরব হন দলেরই আরেক সদস্য পিন্টু কুমার যাদব। তাঁকে সমর্থন জানিয়েছেন পঞ্চায়েতের আরও ১১ জন সদস্য।