এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য হেলিকপ্টার থেকে 'ওয়াটার স্প্রে' করার চিন্তাভাবনা শুরু করেছে রাজ্য সরকার। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানালেন মালদার ডিভিশনাল ফায়ার অফিসার শিবানন্দ বর্মন। ইদানিংকালে কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলায় প্রায়সই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়। যার জেরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রাণনাশের আশঙ্কা থাকে। পাশাপাশি দমকলকে মারাত্মক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি পড়তে হয়। তাই অবিলম্বে আগুন নেভাতে এবার হেলিকপ্টার ব্যবহারের পরিকল্পনা শুরু করেছে রাজ্য।
বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠক করেই রাজ্য সরকারের এই অভিনব পরিকল্পনার কথা জানালেন মালদার ডিভিশনাল ফায়ার অফিসার শিবানন্দ বর্মন। তাঁর কথায়, ‘কেবল কলকাতা নয়, মালদা তথা রাজ্যের যে কোনও জেলায় ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন অবিলম্বে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য হেলিকপ্টার থেকে জল ছেটানো যায় কিনা তার চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে।’ একইসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ ছাড়াও অবিলম্বে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। বর্তমানে মালদায় তিনটি ফায়ার স্টেশন রয়েছে। আরও দু'টি ফায়ার স্টেশন নির্মাণের চিন্তাভাবনা চলছে। পর্যাপ্ত জমি পেলেই গাজোল ও কালিয়াচকে দুটি নতুন ফায়ার স্টেশন নির্মাণ করবে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর।’ ইতিমধ্যেই গাজোলে জমি দেখা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, বর্তমানে মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর, চাঁচল এবং ইংরেজবাজারে ফায়ার স্টেশন তথা অগ্নি নির্বাপণ কেন্দ্র রয়েছে। তবে গাজোল বা কালিয়াচক সংলগ্ন এলাকার কোথাও অগ্নিকাণ্ড ঘটলে দমকল বাহিনীর যেতে সময় লাগে। সেজন্যই গাজোল এবং কালিয়াচকে ফায়ার স্টেশন নির্মাণ করতে উদ্যত জেলা প্রশাসন।
প্রশাসনের তরফে যেমন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার অত্যাধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করার চেষ্টা চলছে, তেমনই অগ্নিকাণ্ড এড়াতে সাধারণ মানুষকেও সচেতন হতে হবে বলে মনে করেন ডিভিশনাল ফায়ার অফিসার শিবানন্দ বর্মন। বিশেষত আগুনে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ব্যবসায়ী এবং প্রোমোটারদের সচেতন হওয়ার আবেদন জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠক করেই রাজ্য সরকারের এই অভিনব পরিকল্পনার কথা জানালেন মালদার ডিভিশনাল ফায়ার অফিসার শিবানন্দ বর্মন। তাঁর কথায়, ‘কেবল কলকাতা নয়, মালদা তথা রাজ্যের যে কোনও জেলায় ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন অবিলম্বে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য হেলিকপ্টার থেকে জল ছেটানো যায় কিনা তার চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে।’ একইসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ ছাড়াও অবিলম্বে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। বর্তমানে মালদায় তিনটি ফায়ার স্টেশন রয়েছে। আরও দু'টি ফায়ার স্টেশন নির্মাণের চিন্তাভাবনা চলছে। পর্যাপ্ত জমি পেলেই গাজোল ও কালিয়াচকে দুটি নতুন ফায়ার স্টেশন নির্মাণ করবে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর।’ ইতিমধ্যেই গাজোলে জমি দেখা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
প্রশাসনের তরফে যেমন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার অত্যাধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করার চেষ্টা চলছে, তেমনই অগ্নিকাণ্ড এড়াতে সাধারণ মানুষকেও সচেতন হতে হবে বলে মনে করেন ডিভিশনাল ফায়ার অফিসার শিবানন্দ বর্মন। বিশেষত আগুনে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ব্যবসায়ী এবং প্রোমোটারদের সচেতন হওয়ার আবেদন জানিয়েছেন তিনি।