এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: জায়গা দখলের প্রতিবাদ করায় প্রতিবেশীর হাতে আক্রান্ত হল বাবা ও ছেলে। তাঁদের ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার সকালে মালদা জেলার পুকুরিয়া থানার ইসলামপুর এলাকায় এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুকুরিয়া থানার পুলিশ। পুলিশ জানায়, ইসলামপুর (Islampur) এলাকার বাসিন্দা মহম্মদ জুমমুদ্দিন শেখ ও তাঁর ছেলে সাদ্দাম হোসেন গুরুতর আহত হয়েছেন। জুমমুদ্দিন শেখের প্রতিবেশী সিস মহম্মদ এবং তার পরিবার হাঁসুয়া দিয়ে বাবা ও ছেলের মাথায় এবং হাতে কোপ মেরেছে বলে অভিযোগ। ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত পলাতক। তার খোঁজ শুরু হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইসলামপুরের বাসিন্দা মহম্মদ জুমমুদ্দিন শেখ ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে প্রতিবেশী সিস মহম্মদ এবং তার পরিবারের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছিল। জুমমুদ্দিন শেখের পরিবারের অভিযোগ, তাঁদের পাঁচ শতক জায়গা রয়েছে। এদিন সকালে সেই জায়গার দখল নিতে আসে সিস মহম্মদ এবং তার পরিবার। জুমমুদ্দিন শেখ ও তাঁর ছেলে সাদ্দাম হোসেন প্রতিবাদ করেন। তখনই সিস মহম্মদ হাঁসুয়া এবং লাঠিসোঁটা দিয়ে বাবা ও ছেলের উপর চড়াও হয়ে ব্যাপক মারধর করে বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, জুমমুদ্দিন শেখের পরিবারকে সিস মহম্মদ বাড়িছাড়া করার হুমকিও দিয়েছেন বলে অভিযোগ।
সাদ্দাম হোসেনের কথায়, ‘সিস মহম্মদ তার লোকজন নিয়ে এসে আমাদের পাঁচ শতক জমির উপর বাঁশ, খুঁটি দিয়ে ঘেরার চেষ্টা করছিল। আমি আর বাবা বাধা দিতে গেলে ওরা হাঁসুয়া দিয়ে আমাদের উপর কোপ মারে। তারপর আমাদের উঠোনে থাকা দু-বস্তা চাল তুলে নিয়ে গিয়েছে। আমাদের এই বাড়িতে থাকতে দেবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে।’ সিস মহম্মদ ও তার লোকজনের আক্রমণের ঘটনায় জুমমুদ্দিন শেখ ও তাঁর ছেলে সাদ্দাম হোসেন গুরুতর আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুকুরিয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যেতেই অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। তারপর পুলিশই রক্তাক্ত অবস্থায় জুমমুদ্দিন শেখ ও সাদ্দাম হোসেনকে উদ্ধার করে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তাঁরা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যদিকে, সিস মহম্মদের শাস্তির দাবি তুলেছেন জুমমুদ্দিন শেখের পরিবারের লোকজন। যদিও ঘটনার পর থেকেই পলাতক সিস মহম্মদ ও তার লোকজন। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুকুরিয়া থানার পুলিশ।
সাদ্দাম হোসেনের কথায়, ‘সিস মহম্মদ তার লোকজন নিয়ে এসে আমাদের পাঁচ শতক জমির উপর বাঁশ, খুঁটি দিয়ে ঘেরার চেষ্টা করছিল। আমি আর বাবা বাধা দিতে গেলে ওরা হাঁসুয়া দিয়ে আমাদের উপর কোপ মারে। তারপর আমাদের উঠোনে থাকা দু-বস্তা চাল তুলে নিয়ে গিয়েছে। আমাদের এই বাড়িতে থাকতে দেবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে।’ সিস মহম্মদ ও তার লোকজনের আক্রমণের ঘটনায় জুমমুদ্দিন শেখ ও তাঁর ছেলে সাদ্দাম হোসেন গুরুতর আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুকুরিয়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যেতেই অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। তারপর পুলিশই রক্তাক্ত অবস্থায় জুমমুদ্দিন শেখ ও সাদ্দাম হোসেনকে উদ্ধার করে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তাঁরা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যদিকে, সিস মহম্মদের শাস্তির দাবি তুলেছেন জুমমুদ্দিন শেখের পরিবারের লোকজন। যদিও ঘটনার পর থেকেই পলাতক সিস মহম্মদ ও তার লোকজন। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুকুরিয়া থানার পুলিশ।