এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : স্বামীর সঙ্গে বয়সে প্রায় বছর দশেকের ফারাক। এর উপর বিবাহ-বর্হিভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন স্ত্রী। তাই পথের কাঁটা স্বামীকে একেবারে পুড়িয়ে মেরে ফেললেন স্ত্রী। এমনই অভিযোগ উঠেছে নদীয়ার নবদ্বীপ পুর এলাকার রুদ্রপাড়ার বাসিন্দা মল্লিকা ঘোষের বিরুদ্ধে। এখানেই শেষ নয়, খুন করার ঘটনাটি চাপা দিতে অভিযু্ক্ত স্ত্রী বাড়ির উঠোনে স্বামীর অর্ধদগ্ধ দেহ রেখে কান্নাকাটিও শুরু করেন। সোমবার সকালে এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রুদ্রপাড়া এলাকায়। প্রতিবেশীরা অবশ্য তাঁর কান্নাকাটিতে ভোলেননি। তাঁরাই নবদ্বীপ থানায় খবর দেন।পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাম সুশান্ত ঘোষ (৩৮)। তাঁর দেহের অধিকাংশ পুড়ে গিয়েছে। কীভাবে তিনি অগ্নিদগ্ধ হলেন তা জানতে দেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।
সুশান্ত ঘোষের স্ত্রী মল্লিকা ঘোষকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নবদ্বীপ পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পালপাড়া বাজার সংলগ্ন রুদ্রপাড়ার বাসিন্দা সুশান্ত ঘোষ। এদিন সকালে নিজের বাড়ির উঠোনেই সুশান্ত ঘোষের অর্ধদগ্ধ দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর স্ত্রী মল্লিকাই প্রথমে কান্নাকাটি শুরু করেন। তারপর মল্লিকার আর্তনাদ শুনে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন এবং সুশান্তবাবুর দগ্ধ দেহটি পড়ে থাকতে দেখেন। যদিও কীভাবে সুশান্তবাবু পুড়ে গেলেন তা জানেন না বলে দাবি মল্লিকার।
কিন্তু, মল্লিকাই স্বামীকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ প্রতিবেশীদের। প্রতিবেশীরা জানান, পেশায় পুতুল ব্যবসায়ী সুশান্তর সঙ্গে প্রায় ১১ বছর আগে বছর দশেকের ছোট মল্লিকার বিয়ে হয়। তাঁদের ৮ বছর বয়সি একটি কন্যাসন্তানও রয়েছে। সম্প্রতি সুশান্তবাবুর সঙ্গে মল্লিকার প্রায়ই অশান্তি হত। যদিও অশান্তির নির্দিষ্ট কোনও কারণ নেই। কখনও কম রোজগার তো কখনও সামান্য কোনও
কারণে মল্লিকা স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করত বলে অভিযোগ।
এমনকী মল্লিকা সবসময় সুশান্তর মৃত্যু কামনা করতেন এবং ঝগড়ার সময় সুশান্তকে মেরে ফেলার হুমকিও দিত বলে অভিযোগ প্রতিবেশীদের। যদিও মল্লিকা কেন স্বামীর মৃত্যু কামনা করত তা স্পষ্ট নয়। তবে প্রতিবেশীদের দাবি, ইদানিংকালে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিল মল্লিকা। তাই ‘পথের কাঁটা’ সরাতে এদিন সে স্বামী সুশান্ত ঘোষকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করতেই তাঁর গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। এরপর হত্যা করার ঘটনাটি চাপা দিতে স্বামীর অর্ধদগ্ধ দেহ উঠোনে রেখে কান্নাকাটি শুরু করে মল্লিকা।
সুশান্ত ঘোষের স্ত্রী মল্লিকা ঘোষকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নবদ্বীপ পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পালপাড়া বাজার সংলগ্ন রুদ্রপাড়ার বাসিন্দা সুশান্ত ঘোষ। এদিন সকালে নিজের বাড়ির উঠোনেই সুশান্ত ঘোষের অর্ধদগ্ধ দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর স্ত্রী মল্লিকাই প্রথমে কান্নাকাটি শুরু করেন। তারপর মল্লিকার আর্তনাদ শুনে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন এবং সুশান্তবাবুর দগ্ধ দেহটি পড়ে থাকতে দেখেন। যদিও কীভাবে সুশান্তবাবু পুড়ে গেলেন তা জানেন না বলে দাবি মল্লিকার।
কিন্তু, মল্লিকাই স্বামীকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ প্রতিবেশীদের। প্রতিবেশীরা জানান, পেশায় পুতুল ব্যবসায়ী সুশান্তর সঙ্গে প্রায় ১১ বছর আগে বছর দশেকের ছোট মল্লিকার বিয়ে হয়। তাঁদের ৮ বছর বয়সি একটি কন্যাসন্তানও রয়েছে। সম্প্রতি সুশান্তবাবুর সঙ্গে মল্লিকার প্রায়ই অশান্তি হত। যদিও অশান্তির নির্দিষ্ট কোনও কারণ নেই। কখনও কম রোজগার তো কখনও সামান্য কোনও
কারণে মল্লিকা স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করত বলে অভিযোগ।
এমনকী মল্লিকা সবসময় সুশান্তর মৃত্যু কামনা করতেন এবং ঝগড়ার সময় সুশান্তকে মেরে ফেলার হুমকিও দিত বলে অভিযোগ প্রতিবেশীদের। যদিও মল্লিকা কেন স্বামীর মৃত্যু কামনা করত তা স্পষ্ট নয়। তবে প্রতিবেশীদের দাবি, ইদানিংকালে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিল মল্লিকা। তাই ‘পথের কাঁটা’ সরাতে এদিন সে স্বামী সুশান্ত ঘোষকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করতেই তাঁর গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। এরপর হত্যা করার ঘটনাটি চাপা দিতে স্বামীর অর্ধদগ্ধ দেহ উঠোনে রেখে কান্নাকাটি শুরু করে মল্লিকা।