চলন্ত মোটর সাইকেল আরোহীকে (Motorcycle Rider) অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে৷ শনিবার ভরসন্ধ্যায় চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুর (Nadia Shantipur) গোবিন্দপুরের দড়ি বটতলা সংলগ্ন লক্ষ্মীতলায়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, অজ্ঞান করার পাউডার ছোড়া হয়েছিল ওই মোটর সাইকেল আরোহীর মুখ উদ্দেশ্য করে৷ যদিও তারা ব্যর্থ হয় বলেই খবর৷ পথের পাশেই একটি দোকানে কোনওরকমে চলে যান ওই মোটর সাইকেল আরোহী৷ তাঁরাই তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন৷ তিনি একটি লিখিত আবেদন জানান শান্তিপুর থানায়। অতি তৎপরতার সঙ্গে বিষয়টি খতিয়ে দেখছে শান্তিপুর থানার পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গোবিন্দপুরের বাসিন্দা ২৮ বছরের যুবক দেবব্রত রায় পেশায় ক্রিকেট কোচ। তাঁর একটি পায়ে সমস্যা থাকার কারণে ভারতীয় প্রতিবন্ধী ক্রিকেট দলের সদস্য তিনি। অন্য আর পাঁচটা দিনের মতো খেলাধুলোর শেষে মাঠ থেকে বাড়ি ফেরার উদ্দেশ্যে রওনা দেন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা নাগাদ৷ শান্তিপুর এক নম্বর রেলগেটের কাছে এসে, গেট খোলার জন্য অপেক্ষমান ছিলেন। ঠিক সে সময় বাঁদিকে একটি সাদা রঙের আরটিকা গাড়ি থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে একটা পাউডার ছুড়ে দেয়। তাঁর দাবি, রাতের অন্ধকারে রং বুঝতে না পারলেও, ঝাঁঝালো কিছু একটা গন্ধ যুক্ত একমুঠো পাউডার তাঁর মুখ লক্ষ্য করে ছুঁড়ে দেয় ওই গাড়িতে চালকের পাশে বসে থাকা ব্যক্তি।
এরপর তিনি খুব কষ্ট করেই পাশের একটি দোকানে যান বলেই তাঁর দাবি৷ সেখানকার লোকজন তাঁকে প্রাথমিকভাবে শ্রশ্রূষা করেন এবং হাসপাতালে নিয়ে আসেন৷ তাঁর দাবি, ওই গাড়ির চালক এবং পাশের আসনে একজন ছিল৷ দু’জন ছিল পেছনে৷ তবে তাদেরকে দেবব্রতবাবু চিনতে পারেননি বলেই দাবি। তাঁর দাবি, ‘‘অপহরণ করার মতো কোনও উদ্দেশ্য ছিল কিনা, তা বুঝতে পারিনি৷ তবে সাময়িকভাবে গলায় সোনার চেন এবং মোটর সাইকেল ছিনিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যেই হয়তো থাকতে পারে৷’’ শান্তিপুর হাসপাতালে (Santipur Hospital) এক ঘণ্টা বাদে তিনি কিছুটা স্বাভাবিক হন৷ তবে প্রথমে তাঁর মাথা ঘুরলেও, ধীরে ধীরে অনেকটাই স্বাভাবিক হচ্ছে বলেই দাবি করেন তিনি৷
তাঁর ভাই প্রভাত রায়ের দাবি, ‘‘ফোন পেয়ে এসে দেখি ওকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে৷ তখনও ওর মাথা ঘুরছে এবং মাঝেমধ্যেই অচৈতন্য হয়ে পড়ছিল৷’’ তাঁর দাবি, ‘‘লক্ষ্মীতলার ওই রাস্তার অবস্থা খারাপ এবং পুরো অন্ধকার৷ অনেকদিন আগে এই ধরনের একটা ঘটনা ঘটেছিল৷’’ পুলিশ সূত্রে খবর, সময় এবং ওই গাড়ির বিবরণ অনুযায়ী, শান্তিপুর শহরের মধ্য দিয়ে আসার সময় কোনও সিসি ক্যামেরায় গাড়ির নম্বর পাওয়া গেলেই মিলবে দুষ্কৃতীদের হদিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গোবিন্দপুরের বাসিন্দা ২৮ বছরের যুবক দেবব্রত রায় পেশায় ক্রিকেট কোচ। তাঁর একটি পায়ে সমস্যা থাকার কারণে ভারতীয় প্রতিবন্ধী ক্রিকেট দলের সদস্য তিনি। অন্য আর পাঁচটা দিনের মতো খেলাধুলোর শেষে মাঠ থেকে বাড়ি ফেরার উদ্দেশ্যে রওনা দেন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা নাগাদ৷ শান্তিপুর এক নম্বর রেলগেটের কাছে এসে, গেট খোলার জন্য অপেক্ষমান ছিলেন। ঠিক সে সময় বাঁদিকে একটি সাদা রঙের আরটিকা গাড়ি থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে একটা পাউডার ছুড়ে দেয়। তাঁর দাবি, রাতের অন্ধকারে রং বুঝতে না পারলেও, ঝাঁঝালো কিছু একটা গন্ধ যুক্ত একমুঠো পাউডার তাঁর মুখ লক্ষ্য করে ছুঁড়ে দেয় ওই গাড়িতে চালকের পাশে বসে থাকা ব্যক্তি।
এরপর তিনি খুব কষ্ট করেই পাশের একটি দোকানে যান বলেই তাঁর দাবি৷ সেখানকার লোকজন তাঁকে প্রাথমিকভাবে শ্রশ্রূষা করেন এবং হাসপাতালে নিয়ে আসেন৷ তাঁর দাবি, ওই গাড়ির চালক এবং পাশের আসনে একজন ছিল৷ দু’জন ছিল পেছনে৷ তবে তাদেরকে দেবব্রতবাবু চিনতে পারেননি বলেই দাবি। তাঁর দাবি, ‘‘অপহরণ করার মতো কোনও উদ্দেশ্য ছিল কিনা, তা বুঝতে পারিনি৷ তবে সাময়িকভাবে গলায় সোনার চেন এবং মোটর সাইকেল ছিনিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যেই হয়তো থাকতে পারে৷’’ শান্তিপুর হাসপাতালে (Santipur Hospital) এক ঘণ্টা বাদে তিনি কিছুটা স্বাভাবিক হন৷ তবে প্রথমে তাঁর মাথা ঘুরলেও, ধীরে ধীরে অনেকটাই স্বাভাবিক হচ্ছে বলেই দাবি করেন তিনি৷
তাঁর ভাই প্রভাত রায়ের দাবি, ‘‘ফোন পেয়ে এসে দেখি ওকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে৷ তখনও ওর মাথা ঘুরছে এবং মাঝেমধ্যেই অচৈতন্য হয়ে পড়ছিল৷’’ তাঁর দাবি, ‘‘লক্ষ্মীতলার ওই রাস্তার অবস্থা খারাপ এবং পুরো অন্ধকার৷ অনেকদিন আগে এই ধরনের একটা ঘটনা ঘটেছিল৷’’ পুলিশ সূত্রে খবর, সময় এবং ওই গাড়ির বিবরণ অনুযায়ী, শান্তিপুর শহরের মধ্য দিয়ে আসার সময় কোনও সিসি ক্যামেরায় গাড়ির নম্বর পাওয়া গেলেই মিলবে দুষ্কৃতীদের হদিশ।