West Bengal News : দেশের রাজধানী থেকে হঠাৎই নদিয়া (Nadia) জেলার শান্তিপুরে (Shantipur) হানা দিল দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) সাইবার ক্রাইমের (Cyber Crime) একটি দল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আধার কার্ড (Aadhar Card) ব্যবহার করে বিভিন্ন অপরাধের তদন্ত করতে শান্তিপুরের (Shantipur) এক এলাকার প্রায় ৩০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police)।
সূত্রের খবর, হঠাৎ শান্তিপুর থানায় (Shantipur Police Station) এসে হাজির হয় রোহিনী সাইবার ক্রাইম (Rohini Cyber Crime) দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) চার সদস্যের প্রতিনিধির দল। এরপর তাঁরা শান্তিপুর এক নম্বর কলোনির আলুর মাঠ এলাকায় বসবাসকারী বেশ কিছু পরিবারের সদস্যদের নাম পরিচয় জানার চেষ্টা করেন শান্তিপুর থানার (Shantipur Police Station) পুলিশের কাছে। পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওই এলাকায় গিয়ে হানা দেয় দিল্লি পুলিশের ওই ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল। এরপরই প্রত্যেককে শান্তিপুর থানায় আসার নির্দেশ দেওয়া হয়।
সেই মতন প্রায় ৩০ জন সাধারণ মানুষ তাদের আধার কার্ড (Aadhar Card) এবং ভোটার কার্ড (Voter Card) নিয়ে থানায় উপস্থিত হন। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আধার কার্ড ও ভোটার কার্ডের (Voter Card) নকল করে বিভিন্ন সাইবার ক্রাইম অপরাধ মূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত হওয়া ওইসব ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে শান্তিপুরে আসে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) চার সদস্যের প্রতিনিধি দল। সেই কারণেই ওই এলাকার মানুষদের ডেকে শুরু করেন তদন্ত। জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাস আগে শান্তিপুর এক নম্বর কলোনি সংলগ্ন নবীন পল্লী এলাকার বাপি বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তির দোকানে অনলাইনে আধার কার্ড ও ভোটার কার্ড সংশোধনের সময় জালিয়াতি নিয়ে শান্তিপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। যদিও তারপরে অভিযোগের ভিত্তিতে বাপি বিশ্বাসকে থানায় ডাকে শান্তিপুর থানার পুলিশ। এরপর জিজ্ঞাসাবাদ করে।
শান্তিপুর থানায় দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) প্রতিনিধি দল এসে খোঁজ করে ওই বাপি বিশ্বাসেরও। বাপি বিশ্বাসকে না পাওয়াতে ডেকে পাঠানো হয় তার বাবাকে। পরবর্তীতে বাপি বিশ্বাস নিজেই থানায় এসে ধরা দেন। এরপর দিল্লি পুলিশের প্রতিনিধি দল বাপি বিশ্বাসকে বসিয়ে জেরা করতে শুরু করে। তবে আধার কার্ড ও ভোটার কার্ডের জালিয়াতি নিয়ে বাপি বিশ্বাস জড়িত কিনা, তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট করে জানা যায়নি। অন্যদিকে থানায় ডেকে পাঠানো ব্যক্তিদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের বাড়ি ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। স্বভাবতই হঠাৎই শান্তিপুরে দিল্লি পুলিশের হানা নিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছ আমজনতার মধ্যে।
এই বিষয়ে শান্তিপুর থানার তরফ থেকে তদন্তের স্বার্থে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। থানায় যাওয়া স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, "হঠাৎ করেই কয়েকজন পুলিশ এসে আমাকে আধার ও ভোটার কার্ড নিয়ে থানায় যেতে বলেন। সেই মতন আমি যাই। বেশ কিছুক্ষন বসিয়ে রেখে অনেক কিছু প্রশ্ন করেন তাঁরা। আমি যা যা জানতাম, সবকিছুরই উত্তর দিয়েছি।"
সূত্রের খবর, হঠাৎ শান্তিপুর থানায় (Shantipur Police Station) এসে হাজির হয় রোহিনী সাইবার ক্রাইম (Rohini Cyber Crime) দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) চার সদস্যের প্রতিনিধির দল। এরপর তাঁরা শান্তিপুর এক নম্বর কলোনির আলুর মাঠ এলাকায় বসবাসকারী বেশ কিছু পরিবারের সদস্যদের নাম পরিচয় জানার চেষ্টা করেন শান্তিপুর থানার (Shantipur Police Station) পুলিশের কাছে। পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওই এলাকায় গিয়ে হানা দেয় দিল্লি পুলিশের ওই ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল। এরপরই প্রত্যেককে শান্তিপুর থানায় আসার নির্দেশ দেওয়া হয়।
সেই মতন প্রায় ৩০ জন সাধারণ মানুষ তাদের আধার কার্ড (Aadhar Card) এবং ভোটার কার্ড (Voter Card) নিয়ে থানায় উপস্থিত হন। সূত্রের খবর অনুযায়ী, আধার কার্ড ও ভোটার কার্ডের (Voter Card) নকল করে বিভিন্ন সাইবার ক্রাইম অপরাধ মূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত হওয়া ওইসব ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে শান্তিপুরে আসে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) চার সদস্যের প্রতিনিধি দল। সেই কারণেই ওই এলাকার মানুষদের ডেকে শুরু করেন তদন্ত। জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাস আগে শান্তিপুর এক নম্বর কলোনি সংলগ্ন নবীন পল্লী এলাকার বাপি বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তির দোকানে অনলাইনে আধার কার্ড ও ভোটার কার্ড সংশোধনের সময় জালিয়াতি নিয়ে শান্তিপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। যদিও তারপরে অভিযোগের ভিত্তিতে বাপি বিশ্বাসকে থানায় ডাকে শান্তিপুর থানার পুলিশ। এরপর জিজ্ঞাসাবাদ করে।
শান্তিপুর থানায় দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) প্রতিনিধি দল এসে খোঁজ করে ওই বাপি বিশ্বাসেরও। বাপি বিশ্বাসকে না পাওয়াতে ডেকে পাঠানো হয় তার বাবাকে। পরবর্তীতে বাপি বিশ্বাস নিজেই থানায় এসে ধরা দেন। এরপর দিল্লি পুলিশের প্রতিনিধি দল বাপি বিশ্বাসকে বসিয়ে জেরা করতে শুরু করে। তবে আধার কার্ড ও ভোটার কার্ডের জালিয়াতি নিয়ে বাপি বিশ্বাস জড়িত কিনা, তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট করে জানা যায়নি। অন্যদিকে থানায় ডেকে পাঠানো ব্যক্তিদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের বাড়ি ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। স্বভাবতই হঠাৎই শান্তিপুরে দিল্লি পুলিশের হানা নিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছ আমজনতার মধ্যে।
এই বিষয়ে শান্তিপুর থানার তরফ থেকে তদন্তের স্বার্থে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। থানায় যাওয়া স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, "হঠাৎ করেই কয়েকজন পুলিশ এসে আমাকে আধার ও ভোটার কার্ড নিয়ে থানায় যেতে বলেন। সেই মতন আমি যাই। বেশ কিছুক্ষন বসিয়ে রেখে অনেক কিছু প্রশ্ন করেন তাঁরা। আমি যা যা জানতাম, সবকিছুরই উত্তর দিয়েছি।"