এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: Nadia-র Hanskhali-র মর্মান্তিক দুর্ঘটনার রেশ এখনও কাটেনি। দু-দিনের মধ্যে বুধবার ফের ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনার সাক্ষী হল নদিয়ার ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক। এবার বেপরোয়া এক ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১ কিশোরের। গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি এক মহিলা সহ আরও ৫ জন। যার মধ্যে ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। পুলিশ জানায়, শান্তিপুরের ফুলিয়ায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে একটি গ্যাসের ট্রাকের বেপরোয়া ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে ১৫ বছর বয়সী সঞ্জয় সর্দারের। শান্তিপুর থানার গোচরপুরের বাসিন্দা ছিল সঞ্জয়। আহত ৫ জনের মধ্যে দুই বাসিন্দা অশোক কুণ্ডু ও বিপ্লব রায়ের বাড়ি শান্তিপুরে এবং অন্য তিনজন রিম্পা বিশ্বাস, সাগর কুণ্ডু এবং কৃষ্ণ বিশ্বাসের ধানতলা থানা এলাকার বাসিন্দা। এঁদের মধ্যে ২ জনের অবস্থা সঙ্কটজনক। সকলকেই শান্তিপুর হাসপাতাল থেকে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। ঘাতক ট্রাকের চালককে আটক করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন সন্ধ্যা ৫টা নাগাদ হঠাৎ করেই গ্যাসের একটি ট্রাক বেপরোয়াভাবে একের পর এক গাড়ি ও পথচারীকে ধাক্কা মেরে এগিয়ে যেতে থাকে। ট্রাকের ধাক্কায় রাস্তার উপর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে যান মোটরবাইক আরোহী, পথচারী সহ একাধিক মানুষ। তারপর পুলিশ ও স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে অবশেষে ট্রাকটিকে থামানো সম্ভব হয়। খবর পেয়ে শান্তিপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তড়িঘড়ি গুরুতর আহত ৬ জনকে উদ্ধার করে শান্তিপুরের হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানকার চিকিৎসক গুরুতর আহত কিশোরকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। বাকি পাঁচজনকে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে রেফার করেছে। তাঁদের মধ্যে ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন স্থানীয় বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামীও। তিনিই তৎপরতার সঙ্গে আহতদের শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে পাঠানোর বন্দোবস্ত করেন। আহতদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের পাশে থাকারও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, ঘাতক ট্রাক চালককে ইতিমধ্যে আটক করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ। তিনি মদ্যপ অবস্থায় এই ঘটনা ঘটিয়েছেন কিনা সে ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। গোটা ঘটনায় শান্তিপুর পুলিশ-প্রশাসনের ভূমিকার প্রশংসা করে বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী। বলেন, ‘শান্তিপুর পুলিশ এদিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে শান্তিপুর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। সেখানে একজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকিদের শক্তিনগর হাসপাতালে পাঠানোরও ব্যবস্থা করেছে। শান্তিপুর পুরসভাও অতি দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়ে তৎপর ভূমিকা নিয়েছে।’ গ্যাস-বোঝাই ট্রাকটির ধাক্কার কবলে একটি মোটর সাইকেল, আরও অনেক গাড়িও পড়েছে বলেও আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন বিধায়ক।
উল্লেখ্য, গত রবিবার হাঁসখালিতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। পারমাদনের এক বৃদ্ধাকে ম্যাটাডোরে করে নবদ্বীপে সৎকার করতে নিয়ে যাওয়ার সময় একটি ট্রাক ধাক্কা মারে। ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ওই বৃদ্ধার পরিবার, পরিজন, প্রতিবেশী সহ ১৮ জনের।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন সন্ধ্যা ৫টা নাগাদ হঠাৎ করেই গ্যাসের একটি ট্রাক বেপরোয়াভাবে একের পর এক গাড়ি ও পথচারীকে ধাক্কা মেরে এগিয়ে যেতে থাকে। ট্রাকের ধাক্কায় রাস্তার উপর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে যান মোটরবাইক আরোহী, পথচারী সহ একাধিক মানুষ। তারপর পুলিশ ও স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে অবশেষে ট্রাকটিকে থামানো সম্ভব হয়। খবর পেয়ে শান্তিপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তড়িঘড়ি গুরুতর আহত ৬ জনকে উদ্ধার করে শান্তিপুরের হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানকার চিকিৎসক গুরুতর আহত কিশোরকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। বাকি পাঁচজনকে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে রেফার করেছে। তাঁদের মধ্যে ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন স্থানীয় বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামীও। তিনিই তৎপরতার সঙ্গে আহতদের শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে পাঠানোর বন্দোবস্ত করেন। আহতদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের পাশে থাকারও আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, ঘাতক ট্রাক চালককে ইতিমধ্যে আটক করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ। তিনি মদ্যপ অবস্থায় এই ঘটনা ঘটিয়েছেন কিনা সে ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। গোটা ঘটনায় শান্তিপুর পুলিশ-প্রশাসনের ভূমিকার প্রশংসা করে বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী। বলেন, ‘শান্তিপুর পুলিশ এদিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে শান্তিপুর হাসপাতালে পাঠিয়েছে। সেখানে একজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকিদের শক্তিনগর হাসপাতালে পাঠানোরও ব্যবস্থা করেছে। শান্তিপুর পুরসভাও অতি দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়ে তৎপর ভূমিকা নিয়েছে।’ গ্যাস-বোঝাই ট্রাকটির ধাক্কার কবলে একটি মোটর সাইকেল, আরও অনেক গাড়িও পড়েছে বলেও আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন বিধায়ক।
উল্লেখ্য, গত রবিবার হাঁসখালিতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। পারমাদনের এক বৃদ্ধাকে ম্যাটাডোরে করে নবদ্বীপে সৎকার করতে নিয়ে যাওয়ার সময় একটি ট্রাক ধাক্কা মারে। ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ওই বৃদ্ধার পরিবার, পরিজন, প্রতিবেশী সহ ১৮ জনের।