এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দোরগোড়ায় পুজো। করোনা সম্পর্কিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলায় জন্য প্রশাসনের তরফে নিয়মিত সচেতনতা প্রচার চালানো হচ্ছে। কিন্তু, উৎসবের মরশুমে ফের একবার রাজ্যের কোভিডগ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭০৮ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। এই সময়ে রাজ্যে করোনামুক্ত হয়েছেন ৬৯৩ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার ৯৮.৩২ শতাংশ। রাজ্যে সংক্রমণের শীর্ষে রয়েছে কলকাতা, যা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে বিশেষজ্ঞদের কাছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৩৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। পুজোতে জেলা থেকেও বহু মানুষ কলকাতাতে আসেন। যদিও করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে একগুচ্ছ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে, কিন্তু সেক্ষেত্রেও কলকাতার সংক্রমণের এই ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফ চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে, সংক্রমণের নিরিখে কলকাতার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সংশ্লিষ্ট জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১২৫ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। এছাড়াও সংক্রমণের নিরিখে চিন্তা বাড়াচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি।
এদিকে মহামারী শুরুর দিন থেকে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৬৭ হাজার ৫৭৩ জন এবং তাঁদের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫ লাখ ৪১ হাজার ২২৩। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৫৮৬ জন।
অন্যদিকে, উৎসবের মরশুমে যাতে কোনওভাবেই রাজ্যগুলিতে ভিড় বা জমায়েত না হয় সেজন্য প্রশাসনকে সতর্ক করেছে কেন্দ্র। কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা বাড়ানো পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। সোমবার সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিবদের এই মর্মে চিঠি দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা। তিনি জানান, দেশে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। কিন্তু, উৎসবের মরশুমে জমায়েত হলে সংক্রমণ বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে, জানানো হয়েছে এমনটাই।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের কথায়, রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়বে কিনা, তা নির্ভর করছে সাধারণ মানুষের উপর। করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ যদি মেনে চলা হয় সেক্ষেত্রে তৃতীয় ঢেউ এড়ানো সম্ভব বলেও দাবি বিশেষজ্ঞদের একাংশের। এদিকে টিকাকরণে জোর দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। করোনার ভয়াবহতা কমাতে টিকা অনেকাংশে সফল, জানাচ্ছেন তাঁরা।
এদিকে মহামারী শুরুর দিন থেকে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৬৭ হাজার ৫৭৩ জন এবং তাঁদের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫ লাখ ৪১ হাজার ২২৩। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৫৮৬ জন।
অন্যদিকে, উৎসবের মরশুমে যাতে কোনওভাবেই রাজ্যগুলিতে ভিড় বা জমায়েত না হয় সেজন্য প্রশাসনকে সতর্ক করেছে কেন্দ্র। কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা বাড়ানো পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। সোমবার সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিবদের এই মর্মে চিঠি দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা। তিনি জানান, দেশে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। কিন্তু, উৎসবের মরশুমে জমায়েত হলে সংক্রমণ বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে, জানানো হয়েছে এমনটাই।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের কথায়, রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়বে কিনা, তা নির্ভর করছে সাধারণ মানুষের উপর। করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ যদি মেনে চলা হয় সেক্ষেত্রে তৃতীয় ঢেউ এড়ানো সম্ভব বলেও দাবি বিশেষজ্ঞদের একাংশের। এদিকে টিকাকরণে জোর দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। করোনার ভয়াবহতা কমাতে টিকা অনেকাংশে সফল, জানাচ্ছেন তাঁরা।