এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: নতুন নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে তাঁর প্রথম মিছিলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাম না-করে আহ্বান জানিয়েছিলেন বাম-কংগ্রেসকেও। কিন্তু তারা সেই ডাকে সাড়া দেয়নি। একই ইস্যুতে শুক্রবার বিজেপির বিরুদ্ধে যৌথ ভাবে পথে নামল কংগ্রেস এবং বামফ্রন্ট। নতুন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) ও দেশজুড়ে জাতীয় নাগরিক পঞ্জি(NRC)-এর বিরুদ্ধে এই প্রথম কলকাতার রাস্তায় প্রতিবাদে হাঁটল দুই দল। এদিন দুপুর আড়াইট নাগাদ সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে মিছিল শুরু হয়। চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ ধরে মিছিল এগিয়ে চলে। মিছিলে ছিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু, সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র, বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র, কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য সহ নেতা-কর্মীরা। যা শেষ হয় মহাজাতি সদনে। ৮ জানুয়ারি দেশ জুড়ে শিল্প ধর্মঘটের ডাক ইতোমধ্যে দিয়েছে বাম শ্রমিক সংগঠন গুলি, যাতে সমর্থন করেছে কংগ্রেসও। এদিনের মিছিলের মাধ্যমে ধর্মঘটের সমর্থনে প্রচার চালাবেন বাম-কংগ্রেস নেতৃত্ব।
মিছিল শেষে এদিন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আক্রণ করে বলেন, উনি শুধু সূর্য গ্রহণ দেখতে পাননি তাই নয়। উনি দেশের কিছুই দেখতে পাচ্ছেন না। দেশের সারাধণ মানুষের আর্থিক পরিস্থিতি থেকে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি কিছুই উনি দেখতে পাচ্ছেন না। একইসঙ্গে বলেন, দেশজুড়ে নতুন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) ও দেশজুড়ে জাতীয় নাগরিক পঞ্জি(NRC)-এর বিরুদ্ধে
আগুন জ্বলছে। এরপরই সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর নাম করে বলেন, গ্রহণ সূর্যে শুধু লেগেছে তা নয় , গ্রহণ লেগেছে বিজেপিতেও। অন্যদিকে এদিন কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য ফের একবার নতুন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) ও দেশজুড়ে জাতীয় নাগরিক পঞ্জি(NRC)-এর বিরুদ্ধে সরব হয়ে বলেন, দেশ তথা রাজ্য এই আইনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে কংগ্রেস। আগামী দিনে যদি এর বিরুদ্ধে আরও কঠর ভাবে রুখে দাঁড়াতে হয়, তবে তা পারবে শুধু বাম-কংগ্রেস।
দীর্ঘমেয়াদে একসঙ্গে আন্দোলন করার নীতি চূড়ান্ত করার পর এই প্রথম কোনও ইস্যুতে কলকাতায় বিজেপির বিরুদ্ধে যৌথ মিছিল করছে বাম-কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূলের পাঁচটি মিছিল ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। অরাজনৈতিক ব্যানারে ছাত্র এবং বিভিন্ন সংগঠনের মিছিল হয়েছে। কিন্তি CAA ও NRC-র প্রতিবাদে শহরে বাম-কংগ্রেসের যৌথ মিছিল এই প্রথম।
মিছিল শেষে এদিন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আক্রণ করে বলেন, উনি শুধু সূর্য গ্রহণ দেখতে পাননি তাই নয়। উনি দেশের কিছুই দেখতে পাচ্ছেন না। দেশের সারাধণ মানুষের আর্থিক পরিস্থিতি থেকে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি কিছুই উনি দেখতে পাচ্ছেন না। একইসঙ্গে বলেন, দেশজুড়ে নতুন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) ও দেশজুড়ে জাতীয় নাগরিক পঞ্জি(NRC)-এর বিরুদ্ধে
আগুন জ্বলছে। এরপরই সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর নাম করে বলেন, গ্রহণ সূর্যে শুধু লেগেছে তা নয় , গ্রহণ লেগেছে বিজেপিতেও। অন্যদিকে এদিন কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য ফের একবার নতুন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) ও দেশজুড়ে জাতীয় নাগরিক পঞ্জি(NRC)-এর বিরুদ্ধে সরব হয়ে বলেন, দেশ তথা রাজ্য এই আইনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে কংগ্রেস। আগামী দিনে যদি এর বিরুদ্ধে আরও কঠর ভাবে রুখে দাঁড়াতে হয়, তবে তা পারবে শুধু বাম-কংগ্রেস।
দীর্ঘমেয়াদে একসঙ্গে আন্দোলন করার নীতি চূড়ান্ত করার পর এই প্রথম কোনও ইস্যুতে কলকাতায় বিজেপির বিরুদ্ধে যৌথ মিছিল করছে বাম-কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূলের পাঁচটি মিছিল ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। অরাজনৈতিক ব্যানারে ছাত্র এবং বিভিন্ন সংগঠনের মিছিল হয়েছে। কিন্তি CAA ও NRC-র প্রতিবাদে শহরে বাম-কংগ্রেসের যৌথ মিছিল এই প্রথম।