এই সময়: ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট হবে ধরে নিয়েই আসন পুনর্বিন্যাস ও সংরক্ষণের কাজ ডিসেম্বরে শেষ করতে চলেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই আসন পুনর্বিন্যাসের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বিরোধীদের অভিযোগ মান্যতা পেয়েছে। রাজ্য নির্বাচন কমিশন ত্রিস্তরীয় গ্রাম পঞ্চায়েত আসনের খসড়া তালিকা প্রকাশ করার সময়ে দেখা গিয়েছিল শুধু গ্রাম পঞ্চায়েত আসনই বেড়েছে ১৩,৭১৪। আসন পুনর্বিন্যাসের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের সময়ে আসনের সংখ্যা আরও ৪০টি বেড়েছে। আগামী ৭ ডিসেম্বর, বুধবার কমিশন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও জেলা পরিষদের সভাধিপতি পদের সংরক্ষণের খসড়া প্রকাশ করবে। এ নিয়ে আপত্তি থাকলে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে জানাতে হবে। আপত্তি পেলে শুনানির ভিত্তিতে এ বছরই তা নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত করতে চায় কমিশন। যাতে নতুন বছরে নির্দিষ্ট সময়ে ভোট করতে কোনও আইনি সমস্যা না হয়।
রাজ্য নির্বাচন কমিশন মানছে, প্রতি ন'শো ভোটার পিছু একটি গ্রাম পঞ্চায়েত কেন্দ্র গড়তে গিয়ে চার জেলায় নিচুতলায় সামান্য ত্রুটি ছিল। যা অভিযোগের তদন্তের সময়ে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। এই চার জেলা হলো দক্ষিণ ২৪ পরগনা,পূর্ব বর্ধমান, উত্তর দিনাজপুর, পুরুলিয়া। এর মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৯টি গ্রাম পঞ্চায়েত আসন কমেছে। বাকি তিন জেলাতেই সামান্য সংখ্যায় বেড়েছে। তবে এই আসন সংখ্যার বাড়া-কমা হয়েছে শুধুমাত্র গ্রাম পঞ্চায়েতেই। পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের আসন অপরিবর্তিত রয়েছে।
প্রসঙ্গত, বিজেপি আসন পুনর্বিন্যাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। বিশেষ করে গ্রাম পঞ্চায়েতের আসন পুনর্বিন্যাস ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য সংরক্ষণের প্রক্রিয়া নিয়ে আপত্তি ছিল তাদের। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কমিশনে গিয়ে স্মারকলিপি দিয়ে এসেছিলেন। যদিও কর্তাদের সঙ্গে এ নিয়ে তাঁর বৈঠক হয়নি।
রাজ্য নির্বাচন কমিশন মানছে, প্রতি ন'শো ভোটার পিছু একটি গ্রাম পঞ্চায়েত কেন্দ্র গড়তে গিয়ে চার জেলায় নিচুতলায় সামান্য ত্রুটি ছিল। যা অভিযোগের তদন্তের সময়ে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। এই চার জেলা হলো দক্ষিণ ২৪ পরগনা,পূর্ব বর্ধমান, উত্তর দিনাজপুর, পুরুলিয়া। এর মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৯টি গ্রাম পঞ্চায়েত আসন কমেছে। বাকি তিন জেলাতেই সামান্য সংখ্যায় বেড়েছে। তবে এই আসন সংখ্যার বাড়া-কমা হয়েছে শুধুমাত্র গ্রাম পঞ্চায়েতেই। পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের আসন অপরিবর্তিত রয়েছে।
প্রসঙ্গত, বিজেপি আসন পুনর্বিন্যাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। বিশেষ করে গ্রাম পঞ্চায়েতের আসন পুনর্বিন্যাস ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য সংরক্ষণের প্রক্রিয়া নিয়ে আপত্তি ছিল তাদের। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কমিশনে গিয়ে স্মারকলিপি দিয়ে এসেছিলেন। যদিও কর্তাদের সঙ্গে এ নিয়ে তাঁর বৈঠক হয়নি।