এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পুজোর মুখে রাজ্যে ফের বাড়ল করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হলেন ৭৮৪ জন। যা কিনা আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেশি। পুজোর মুখে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় চিন্তায় প্রশাসন। শুক্রবারের স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৭৮৪ জন। নতুন করে করোনার জেরে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। পাশাপাশি এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭৪৬ জন।
রাজ্যে এখন পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৭৪ হাজার ৮০১ জন। এরমধ্যে অবশ্য সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ২৯৪ জন। রাজ্যে করোনার জেরে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৮ হাজার ৮৮২ জনের। রাজ্যে এখন সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৬২৫ জন।
রাজ্যে সংক্রমণ বাড়লেও দেশে করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী। শুক্রবারের রিপোর্ট বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ২৫৭ জন। দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৪০ হাজার ২২১ জন, যা ২০৫ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন। এই সময়ে ভারতে করোনা প্রাণ কেড়েছে ২৭১ জনের। এই মুহূর্তে দেশে কোভিডে সুস্থতার হার ৯৭.৯৬ শতাংশ।
করোনার তৃতীয় ঢেউকে রুখতে টিকাকরণে জোর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত কোভিড টিকা পেয়েছেন ৯৩ কোটি ১৭ লাখ ১৭ হাজার ১৯১ জন। গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছিলেন দেশে দ্রুত গতিতে টিকাকরণ হচ্ছে। খুব শীঘ্রই ১০০ কোটি টিকাকরণের লক্ষ্যমাত্রা পার করতে পারবে ভারত।
পুজোর মুখে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। কোনওভাবেই উৎসবের সময় করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ নিয়ে অসতর্ক হওয়া যাবে না বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
পুজোয় যাতে কোনও ভাবে সংক্রমণ না ছড়ায় সেদিকে নজর দিয়ে নির্দেশিকা দিয়েছে হাইকোর্ট। স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোভিডের দু'টি টিকা নেওয়া থাকলে অঞ্জলি দেওয়া যাবে এবং সিঁদুর খেলাতেও নেওয়া যাবে অংশ। পুজো মণ্ডপগুলিকে নো এন্ট্রি জোন হিসেবে থাকছে। বিধিনিষেধ ভঙ্গ করলে পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা থাকছে পুলিশের হাতে।
বৃহস্পতিবার মহাসপ্তমীর মধ্যে ৫০ লাখ টিকা দেওয়ার কাজ শেষ করতে নির্দেশ পাঠায় রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। উৎসবের মরশুমে কোভিড-বিধি কলকাতা-সহ জেলাগুলিতে কঠোর ভাবে কার্যকরী করতে বলা হয়।
রাজ্যে এখন পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ লাখ ৭৪ হাজার ৮০১ জন। এরমধ্যে অবশ্য সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ২৯৪ জন। রাজ্যে করোনার জেরে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৮ হাজার ৮৮২ জনের। রাজ্যে এখন সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৬২৫ জন।
রাজ্যে সংক্রমণ বাড়লেও দেশে করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী। শুক্রবারের রিপোর্ট বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ২৫৭ জন। দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৪০ হাজার ২২১ জন, যা ২০৫ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন। এই সময়ে ভারতে করোনা প্রাণ কেড়েছে ২৭১ জনের। এই মুহূর্তে দেশে কোভিডে সুস্থতার হার ৯৭.৯৬ শতাংশ।
করোনার তৃতীয় ঢেউকে রুখতে টিকাকরণে জোর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত কোভিড টিকা পেয়েছেন ৯৩ কোটি ১৭ লাখ ১৭ হাজার ১৯১ জন। গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছিলেন দেশে দ্রুত গতিতে টিকাকরণ হচ্ছে। খুব শীঘ্রই ১০০ কোটি টিকাকরণের লক্ষ্যমাত্রা পার করতে পারবে ভারত।
পুজোর মুখে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। কোনওভাবেই উৎসবের সময় করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ নিয়ে অসতর্ক হওয়া যাবে না বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
পুজোয় যাতে কোনও ভাবে সংক্রমণ না ছড়ায় সেদিকে নজর দিয়ে নির্দেশিকা দিয়েছে হাইকোর্ট। স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোভিডের দু'টি টিকা নেওয়া থাকলে অঞ্জলি দেওয়া যাবে এবং সিঁদুর খেলাতেও নেওয়া যাবে অংশ। পুজো মণ্ডপগুলিকে নো এন্ট্রি জোন হিসেবে থাকছে। বিধিনিষেধ ভঙ্গ করলে পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা থাকছে পুলিশের হাতে।
বৃহস্পতিবার মহাসপ্তমীর মধ্যে ৫০ লাখ টিকা দেওয়ার কাজ শেষ করতে নির্দেশ পাঠায় রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। উৎসবের মরশুমে কোভিড-বিধি কলকাতা-সহ জেলাগুলিতে কঠোর ভাবে কার্যকরী করতে বলা হয়।