এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মুকুল রায়কে দলে স্বাগত জানাচ্ছেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ তথা নদিয়া জেলার তৃণমূলের সভানেত্রী মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। মুকুল রায় তৃণমূলে যোগদান করার সময় ‘এই সময় ডিজিটালে’র পক্ষ থেকে মহুয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, 'দিদি যাকে কাছে টেনে নিয়েছেন, তাঁকে আমিও স্বাগত জানাব।' তাঁর সংযোজন, 'মুকুলদার সঙ্গে আমার যোগাযোগ অনেক দিনের। তিনি BJP ছেড়ে আমাদের দলে আসায় আমরা আরও কিছুটা হলেও সমৃদ্ধ হব, তা নিয়ে সন্দেহ নেই।' সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে চারবছর পর ফের তৃণমূলে ফিরলেন মুকুল রায় (Mukul Roy)। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) উপস্থিতিতে তৃণমূল ভবনে 'ঘরে ফিরলেন' মুকুল। BJP সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি পদে ছিলেন মুকুল। গত কয়েকদিন ধরেই মুকুলের তৃণমূলে ফেরার জল্পনা চলছিল। শেষমেশ সেই জল্পনাই সত্যি হল। 'মুকুল রায়কে তৃণমূলে স্বাগত জানালাম', বললেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। মুকুলের সঙ্গে তৃণমূলে যোগ দেন শুভ্রাংশু। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, 'ঘরের ছেলে ঘরে ফিরল'।
মুকুলের তৃণমূলে ফেরার জল্পনায় প্রথম আভাস দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ই। নন্দীগ্রামে শেষবেলার প্রচারে প্রাক্তন সৈনিক মুকুল রায়ের (Mukul Roy) রীতিমতো প্রশংসা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে মুকুল রায়ের তুলনা টেনে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেছিলেন, 'মুকুল শুভেন্দুর মতো এত খারাপ নয়।'
এদিকে কৃষ্ণনগর উত্তরে ভোটে লড়লেও প্রচারে তেমন দেখা যায়নি মুকুলকে। টানা কৃষ্ণনগরে পড়ে থাকলেও, রাস্তায় নেমে প্রচার বিশেষ করেননি। তবে তারকা প্রার্থীকে পরাজিত করে জিততে তাঁর খুব একটা অসুবিধা হয়নি। ভালো মার্জিনে অনায়াস জয় এসেছে।
এদিকে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা থেকে ইস্তফা দিতে পারেন মুকুল। যদিও এই নিয়ে এখন কেউ কিছু বলতে নারাজ।
মুকুলের তৃণমূলে ফেরার জল্পনায় প্রথম আভাস দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ই। নন্দীগ্রামে শেষবেলার প্রচারে প্রাক্তন সৈনিক মুকুল রায়ের (Mukul Roy) রীতিমতো প্রশংসা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে মুকুল রায়ের তুলনা টেনে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেছিলেন, 'মুকুল শুভেন্দুর মতো এত খারাপ নয়।'
এদিকে কৃষ্ণনগর উত্তরে ভোটে লড়লেও প্রচারে তেমন দেখা যায়নি মুকুলকে। টানা কৃষ্ণনগরে পড়ে থাকলেও, রাস্তায় নেমে প্রচার বিশেষ করেননি। তবে তারকা প্রার্থীকে পরাজিত করে জিততে তাঁর খুব একটা অসুবিধা হয়নি। ভালো মার্জিনে অনায়াস জয় এসেছে।
এদিকে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা থেকে ইস্তফা দিতে পারেন মুকুল। যদিও এই নিয়ে এখন কেউ কিছু বলতে নারাজ।