এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বুর্জ খলিফা বিতর্কের পর ফের শিরোনামে বিধাননগর। এবার রাজ্যের দমকল মন্ত্রী তথা শ্রীভূমির পুজোর প্রধান সুজিত বসুর পুত্র সমুদ্র বসুর নামে FIR দায়ের করা হল বিধাননগর উত্তর থানায়। অভিযোগ, তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের একাধিক পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন। আর সেই কারণেই সল্টলেক CE ব্লকের বাসিন্দা উদয়ন সরকার তাঁর নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। জানা গিয়েছে, সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। অভিযোগপত্রে লেখা হয়েছে, গত ১৪ অক্টোবর দুপুর একটা নাগাদ সমুদ্র বসু সল্টলেক CE ব্লকের পুজোয় আসেন এবং ওই কাণ্ডটি ঘটান। এ প্রসঙ্গে সল্টলেক CE ব্লক ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পুজোর জয়েন্ট সেক্রেটারি উদয়ন সরকার বলেন, 'আমার অভিযোগ সমুদ্র বসুর বিরুদ্ধে। তিনি সুজিত বসুর পুত্র। গতকাল উনি নিজের দলবল নিয়ে এসে আমাদের পুজো প্রাঙ্গণে চড়াও হন। মণ্ডপে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আমার ছবি দিয়ে একটি শারদ শুভেচ্ছার ব্যানার ছিল। যা উনি ছিঁড়ে দেন এবং পদদলিত করেন। গতকালই মৌখিক অভিযোগ জানিয়েছি থানায়। আজ লিখিত অভিযোগ করব।'
আরও পড়ুন: আসল থেকে নকল ভালো! বুর্জ খলিফার ফেসবুক পেজে শ্রীভূমির জয়গান
ঘটনার CCTV ফুটেজ তাঁর কাছে রয়েছে বলে দাবি করেছেন উদয়ন সরকার। তিনি বলেন, ‘আমাদের ব্লকের পুজোয় উনি এসে বসেছিলেন তারও প্রমাণ রয়েছে। সেই CCTV ফুটেজও রয়েছে CE ব্লকের পুজোর কমিটির হাতে।' যদিও স্থানীয়দের দাবি, উদয়ন সরকার সদ্য BJP থেকে তৃণমূলে ফেরা রাজনীতিক সব্যসাচী দত্তের ঘনিষ্ঠ। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সমুদ্র বসু বা সুজিত বসুর প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
উল্লেখ্য, এর আগে শ্রীভূমির বুর্জ খলিফা মণ্ডপের লেজার লাইট নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। ওই মণ্ডপের আলোর জেরে বিমান চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল বলে অভিযোগ করেন তিনটি সংস্থার পাইলটেরা। সেই কারণেই ওই লেজার লাইটিং বন্ধ করে দেওয়া হয়।বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় লেজার লাইট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ওই লাইটের কারণে বিমান চলাচলে সমস্যা হয় এবং বড়সড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। তবে সে সময় সুজিত বসু জানিয়েছিলেন, এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ কোনও অভিযোগ করেনি। বরং দর্শনার্থীরা যাতে এক জায়গায় জড়ো না হন, তাই চূড়ার লাইট বন্ধ করা হয়েছে। পরবর্তীতে জমায়েত রোখার জন্য পুজোর মাঝেই ওই মণ্ডপ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত দেয় শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: আসল থেকে নকল ভালো! বুর্জ খলিফার ফেসবুক পেজে শ্রীভূমির জয়গান
ঘটনার CCTV ফুটেজ তাঁর কাছে রয়েছে বলে দাবি করেছেন উদয়ন সরকার। তিনি বলেন, ‘আমাদের ব্লকের পুজোয় উনি এসে বসেছিলেন তারও প্রমাণ রয়েছে। সেই CCTV ফুটেজও রয়েছে CE ব্লকের পুজোর কমিটির হাতে।' যদিও স্থানীয়দের দাবি, উদয়ন সরকার সদ্য BJP থেকে তৃণমূলে ফেরা রাজনীতিক সব্যসাচী দত্তের ঘনিষ্ঠ। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সমুদ্র বসু বা সুজিত বসুর প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
উল্লেখ্য, এর আগে শ্রীভূমির বুর্জ খলিফা মণ্ডপের লেজার লাইট নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। ওই মণ্ডপের আলোর জেরে বিমান চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল বলে অভিযোগ করেন তিনটি সংস্থার পাইলটেরা। সেই কারণেই ওই লেজার লাইটিং বন্ধ করে দেওয়া হয়।বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় লেজার লাইট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ওই লাইটের কারণে বিমান চলাচলে সমস্যা হয় এবং বড়সড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। তবে সে সময় সুজিত বসু জানিয়েছিলেন, এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ কোনও অভিযোগ করেনি। বরং দর্শনার্থীরা যাতে এক জায়গায় জড়ো না হন, তাই চূড়ার লাইট বন্ধ করা হয়েছে। পরবর্তীতে জমায়েত রোখার জন্য পুজোর মাঝেই ওই মণ্ডপ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত দেয় শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব কর্তৃপক্ষ।