এই সময়: আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের হয়ে কোর্টে সওয়াল থেকে শুরু করে দুঃস্থ পড়ুয়ার পাশে দাঁড়ানো। এলাকার দুর্গাপুজোয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি করোনা আক্রান্ত নাগরিকের বাড়িতে অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়ার মতো কাজও সমানতালে করতে দেখা গিয়েছে বছর ৪২-এর অয়ন চক্রবর্তীকে। পেশায় আইনজীবী এই তরুণ তুর্কিকেই এবারের পুরভোটে ২৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। আপদে-বিপদে সকলের পাশে দাঁড়ানো অয়ন প্রার্থী হওয়ায় খুশি মানিকতলা-রাজাবাজারের কিছু অংশ নিয়ে তৈরি ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। তাঁরা বলছেন, পেশায় আইনজীবী হলেও যে কোনও সমস্যায় পাশে পাওয়া যায় অয়নকে। তরুণ প্রার্থী কাউন্সিলর হওয়ার পর এলাকার ভোলবদল ঘটবেই। এলাকাবাসীদের বড় অংশ চান, সবার আগে উন্নত হোক নিকাশি ব্যবস্থা। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী অয়ন গত ১০ বছর ধরে এলাকার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত। বছরভর রক্তদান থেকে শুরু করে দুঃস্থ পড়ুয়ার হাতে বই-খাতা তুলে দেওয়ার পাশাপাশি করোনা এবং তার জেরে জারি হওয়া লকডাউনের সময় দুঃস্থ মানুষদের মুখে খাবার তুলে দিতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। রামমোহন সম্মিলনী দুর্গাপুজোতেও সমান সক্রিয় তিনি। শুধু তাই নয়, আইনজীবী হিসেবে আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া অনেক মানুষকে আইনি প্যাঁচ থেকে বার করে এনেছেন অয়ন। ফলে, এলাকায় তিনি পরিচিত মুখ। পুরসভার প্রার্থীদের জন্য যা ভীষণ জরুরি বলেই বক্তব্য রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। ফলে, সকলের পাশে দাঁড়নোর সুফল ভোটবাক্সে মিলবে বলেই দাবি অয়ন ঘনিষ্ঠদের।
ওয়ার্ডের মানুষের স্বার্থে কী কী করতে চান, প্রচারে বেরিয়ে সে কথা বলার পাশাপাশি অয়ন মনোযোগ দিয়ে শুনছেন নাগরিকদের সমস্যার কথাও। ইতিমধ্যেই সাংসদ শতাব্দী রায়, মুখপাত্র কুণাল ঘোষ তাঁর সমর্থনে প্রচার করেছেন। জিতলে এলাকার স্বার্থে কী কী করবেন? অয়ন বলছেন, 'নিকাশি ব্যবস্থা আরও মজবুত করার পাশাপাশি এলাকাকে আরও আলোকময় করে তুলব। এর বাইরে রাজ্য সরকার এবং পুরসভার যে যে প্রকল্প আছে, তা যাতে ওয়ার্ডের বাসিন্দারা পান সেদিকে নজর দেব।'
ওয়ার্ডের মানুষের স্বার্থে কী কী করতে চান, প্রচারে বেরিয়ে সে কথা বলার পাশাপাশি অয়ন মনোযোগ দিয়ে শুনছেন নাগরিকদের সমস্যার কথাও। ইতিমধ্যেই সাংসদ শতাব্দী রায়, মুখপাত্র কুণাল ঘোষ তাঁর সমর্থনে প্রচার করেছেন। জিতলে এলাকার স্বার্থে কী কী করবেন? অয়ন বলছেন, 'নিকাশি ব্যবস্থা আরও মজবুত করার পাশাপাশি এলাকাকে আরও আলোকময় করে তুলব। এর বাইরে রাজ্য সরকার এবং পুরসভার যে যে প্রকল্প আছে, তা যাতে ওয়ার্ডের বাসিন্দারা পান সেদিকে নজর দেব।'