এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: 'সময়োচিত পদক্ষেপ', রাজ্য BJP সভাপতি পদ থেকে দিলীপ ঘোষের অপসারণ প্রসঙ্গে এমনই মন্তব্য করলেন তথাগত রায়। তিনি বলেন, 'অনেকদিন আগেকার এক রাজ্য সভাপতির তরফ থেকে নব মনোনীত রাজ্য সভাপতিকে অভিনন্দন।' উল্লেখ্য, ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত রাজ্য BJP-র সভাপতি পদে ছিলেন তথাগত রায়। তাঁর 'সময়োচিত পদক্ষেপ' মন্তব্য নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, গত কয়েকদিনে রাজ্য BJP-র একাধিক মুখ দল ছেড়েছেন। সম্প্রতি বাবুল সুপ্রিয়র দলত্যাগ বড় ধাক্কা ছিল। তাঁর সঙ্গে দিলীপ ঘোষের মনোমালিন্য একাধিকবার প্রকাশ্যে এসেছে। সেদিক থেকে এই বদল অত্যন্ত ইঙ্গিতপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
এখানেই শেষ নয়, তথাগত রায় 'এই সময় ডিজিটাল'-কে বলেন, 'সাংগঠনিক পদে বদল নিয়ে যা বলার বলেছি। বাকিটা ক্রমশ প্রকাশ্য।' রাজ্য BJP-তে সাংগঠনিক রদবদলের পর টুইট করে শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, 'সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদের দায়িত্ব পাওয়ার জন্য দিলীপ ঘোষকে অভিনন্দন। রাজ্য BJP সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। দুজনকেই আমার শুভেচ্ছা। আশাকরি দলের শক্তিবৃদ্ধির জন্য দুজনেই তাঁদের সেরাটা দেবেন।'
এদিকে, BJP-তে রদবদল প্রসঙ্গে প্রাক্তন রাজ্য BJP সভাপতি তথা BJP নেতা রাহুল সিনহা জানান, নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন সুকান্ত। আশা করি ভালো কাজ করবে।
BJP নেতা সায়ন্তন বসু জানান, সাংগঠনিক বদল খুবই স্বাভাবিক বিষয়। কোনও নির্দিষ্ট একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে এত বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এটি দলের সিদ্ধান্ত। নতুন রাজ্য BJP সভাপতিকে অভিনন্দন।
উল্লেখ্য, রাজ্য BJP সভাপতি পদ থেকে অপসারণের পর দিলীপ ঘোষ বলেন, 'রাজ্যে পার্টি এগোচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে আমরা একটা ভূমিকায় ছিলাম। আমরা এখন মুখ্য বিরোধী দলের ভূমিকায় রয়েছি। সেই জন্য সমস্ত জায়গায় নতুন মুখ আনা প্রয়োজন। নেতৃত্বের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনের দরকার রয়েছে। আমি ৬ বছর রাজ্য BJP সভাপতি পদে ছিলাম। ৬ বছরের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে দল যে দায়িত্ব দেবে তা পালন করবে।'
এদিকে, কিছুদিন আগেই BJP ছেড়ে তৃণমূলে গিয়েছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর দলত্যাগের পেছনে বাবুল-দিলীপ সমীকরণ রয়েছে, মনে করছিল রাজ্য রাজনৈতিক মহলের একাংশ। এদিকে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর BJP-তে ভাঙন ধরেছে। দলত্যাগ করেছেন ৩ বিধায়ক। কয়েক মাসের মধ্যেই ৩ বিধায়ক এবং ১ সাংসদের দলত্যাগের বিষয় ভালো চোখে দেখেনি কেন্দ্রীয় BJP নেতৃত্ব, মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের। সেদিক থেকে দিলীপ ঘোষকে রাজ্য BJP পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া অত্যন্ত ইঙ্গিতপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
এখানেই শেষ নয়, তথাগত রায় 'এই সময় ডিজিটাল'-কে বলেন, 'সাংগঠনিক পদে বদল নিয়ে যা বলার বলেছি। বাকিটা ক্রমশ প্রকাশ্য।' রাজ্য BJP-তে সাংগঠনিক রদবদলের পর টুইট করে শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, 'সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদের দায়িত্ব পাওয়ার জন্য দিলীপ ঘোষকে অভিনন্দন। রাজ্য BJP সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। দুজনকেই আমার শুভেচ্ছা। আশাকরি দলের শক্তিবৃদ্ধির জন্য দুজনেই তাঁদের সেরাটা দেবেন।'
এদিকে, BJP-তে রদবদল প্রসঙ্গে প্রাক্তন রাজ্য BJP সভাপতি তথা BJP নেতা রাহুল সিনহা জানান, নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন সুকান্ত। আশা করি ভালো কাজ করবে।
BJP নেতা সায়ন্তন বসু জানান, সাংগঠনিক বদল খুবই স্বাভাবিক বিষয়। কোনও নির্দিষ্ট একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে এত বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এটি দলের সিদ্ধান্ত। নতুন রাজ্য BJP সভাপতিকে অভিনন্দন।
উল্লেখ্য, রাজ্য BJP সভাপতি পদ থেকে অপসারণের পর দিলীপ ঘোষ বলেন, 'রাজ্যে পার্টি এগোচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে আমরা একটা ভূমিকায় ছিলাম। আমরা এখন মুখ্য বিরোধী দলের ভূমিকায় রয়েছি। সেই জন্য সমস্ত জায়গায় নতুন মুখ আনা প্রয়োজন। নেতৃত্বের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনের দরকার রয়েছে। আমি ৬ বছর রাজ্য BJP সভাপতি পদে ছিলাম। ৬ বছরের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে দল যে দায়িত্ব দেবে তা পালন করবে।'
এদিকে, কিছুদিন আগেই BJP ছেড়ে তৃণমূলে গিয়েছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর দলত্যাগের পেছনে বাবুল-দিলীপ সমীকরণ রয়েছে, মনে করছিল রাজ্য রাজনৈতিক মহলের একাংশ। এদিকে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর BJP-তে ভাঙন ধরেছে। দলত্যাগ করেছেন ৩ বিধায়ক। কয়েক মাসের মধ্যেই ৩ বিধায়ক এবং ১ সাংসদের দলত্যাগের বিষয় ভালো চোখে দেখেনি কেন্দ্রীয় BJP নেতৃত্ব, মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের। সেদিক থেকে দিলীপ ঘোষকে রাজ্য BJP পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া অত্যন্ত ইঙ্গিতপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।